হজরত শাহজালাল (রাঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বুধবার বিকেলে নেমেই সিজার বলেছেন, ‘প্রথম বাংলাদেশ সফর। এ দেশের ফুটবল সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। তবে এখানে থেকে জানার চেষ্টা করবো। এই দেশ সম্পর্কে জানবো। আমি এখানে আসতে পেরে খুশি। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে ধন্যবাদ আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য।’
ব্রাজিলের হয়ে দুটি কনফেডারেশন কাপ ও একটি কোপা আমেরিকা জেতা গোলকিপার আরও বলেছেন, ‘ব্রাজিল ফুটবলের অন্যতম পরাশক্তি। আমাদের অনেক আইডল আছে। যেমন রোনালদিনহো, নেইমার, কাকাসহ অনেকেই। বিশ্বের অনেক মানুষ যে আমাদের সমর্থন করবে এটা স্বাভাবিক।’
২০১৮ সালে অবসরে যাওয়া সিজারের অর্জনের ভাণ্ডার কম সমৃদ্ধ নয়। ক্যারিয়ারের বেশিরভাগ সময় ইন্টার মিলানে কাটানো এই গোলরক্ষক ইতালিয়ান ক্লাবটির হয়ে জিতেছেন একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, টানা পাঁচটি সিরি ‘আ’ শিরোপা। ১২ বছরের ইন্টার ক্যারিয়ারের সঙ্গে উপভোগ করেছেন জাতীয় দলে খেলার সময়টাও। খেলেছেন ২০০৬, ২০১০ ও ২০১৪ বিশ্বকাপ।
তবে ২০১৪ বিশ্বকাপ প্রসঙ্গ উঠলেই নিশ্চয় বেদনাক্রান্ত হন তিনি। ঘরের মাঠের ওই বিশ্বকাপেই সেমিফাইনালে জার্মানির কাছে ৭-১ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল ব্রাজিল। মিনেইরোর সেই ম্যাচে সেলেসাওদের গোলবারের নিচে সেদিন ছিলেন জুলিও সিজার!