মাত্র ২২ বছর বয়সে পৃথিবী ছেড়ে যাওয়া এই উশু খেলোয়াড়কে বুধবার সকালে জামালপুরে গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়েছে।
যাত্রাবাড়ির এক মাদ্রাসায় পড়ার পাশাপাশি উশুর প্রতি ছিল তার প্রচণ্ড টান। ২০১৮ সালে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে একটি ক্লাবের হয়ে অনুশীলন করতে গিয়ে ঘাড়ে আঘাত পান আব্দুল্লাহ। তার বড় ভাই ওবায়দুল্লাহ বলেছেন, ‘আব্দুল্লাহ উশু খেলা পছন্দ করতো। তাই সে ক্রীড়া পরিষদে যেত। কিন্তু ঘাড়ে ব্যথা পাওয়ার পর থেকে তাকে চিকিৎসা করিয়েও সুস্থ করে তোলা যায়নি।’
আব্দুল্লাহ অবশ্য উশু ফেডারেশনের নিবন্ধিত খেলোয়াড় ছিলেন না। এ প্রসঙ্গে উশু ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেন বলেছেন, ‘আব্দুল্লাহ আমাদের নিবন্ধিত খেলোয়াড় ছিল না। তবে সে আহত হওয়ার পর থেকে তাকে যথাসাধ্য সাহায্য করার চেষ্টা করেছি। তবে আমরা চাই না ক্রীড়া পরিষদে নিবন্ধনের বাইরে কেউ এসে অনুশীলন করুক। এতে করে দেখা যায় নিয়ম-কানুন ঠিক থাকে না। ইনজুরির ভয় থাকে।’