এর আগে পৃথিবীর দ্রুতগতির ক্যামেরাগুলো দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ এক বিলিয়নের কিছু বেশি ছবি তোলা যেত। এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যাচ্ছে লুন্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাক লাগিয়ে দিয়েছে পুরো বিশ্বকে। তারা বিলিয়ন থেকে এই সক্ষমতাকে এক লাফে ট্রিলিয়নে নিয়ে গেছে।
তবে পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির এ ক্যামেরাটি সব কাজের জন্য নয়। মূলত বৈজ্ঞানিক কাজের জন্যই এটা ব্যবহার হবে। বিশেষ করে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান এবং জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণায় ব্যাপভাবে এটা ব্যবহার করা হবে বলে জানা গেছে।
সূত্র: এনগেজেট