বাংলাদেশের পক্ষে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) কবির বিন আনোয়ার। এ সময় বাংলাদেশের মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, এটুআই প্রোগ্রামের পলিসি অ্যাডভাইজর আনীর চৌধুরী, অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানী, ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট মানিক মাহমুদ, উদ্ভাবক ভাস্কর ভট্টাচার্য, খোরশেদ আলম খান, সাখাওয়াতুল ইসলাম ও তানভীর সাদিক উপস্থিত ছিলেন।
এ বছর মোট চারটি মৌলিক উদ্ভাবনী উদ্যোগের জন্য এটুআই ‘ডব্লিউএসআইএস’ সম্মাননা পেয়েছে। এটুআই প্রোগ্রামের মাল্টিমিডিয়া টকিং বুক উদ্যোগটি চূড়ান্তভাবে প্রথম স্থান অধিকার করে এবং ৩টি উদ্যোগ- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিমেডিসিন প্রজেক্ট, পাবলিক সার্ভিস ইনোভেশনে সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার এবং ই-নথি রানারআপ হয়।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত কেরতে গিয়ে কবির বিন আনোয়ার জানান, এই অর্জন সমগ্র জাতির।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, “আমরা বাংলাদেশের পাবলিক সেক্টরে সফলভাবে একটি মজবুত উদ্ভাবন চর্চার উন্নয়ন ঘটাতে সক্ষম এবং প্রাইভেট সেক্টরে এই উদ্ভাবন চর্চা ইতোমধ্যে আমরা শুরু করে দিয়েছি।
প্রসঙ্গত, ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি পুরস্কার তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে উদ্যোগ ও বাস্তবায়নের বড় ধরনের স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়। ২০১৪ সালে ডিজিটাল সেন্টার, ২০১৫ সালে জাতীয় তথ্য বাতায়ন এবং ২০১৬ সালে সেবা পদ্ধতি সহজিকরণ-এসপিএস, পরিবেশ অধিদপ্তরের অনলাইন ছাড়পত্র, শিক্ষক বাতায়ন এবং কৃষকের জানালা উদ্যোগগুলো এ পুরস্কার অর্জন করে।
/এইচএএইচ/