এ ধরনের জ্বালানি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ক্যাফে, রেস্টুরেন্ট এবং কারখানা থেকে কফির বর্জ্য সংগ্রহ করা হয়। এরপর সেগুলো পুনরায় ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট স্থানে নেওয়া হয়। সেখানেই কফির বর্জ্য থেকে উৎপন্ন হয় তেল। এ ধরনের তেলকে কফি তেল নামে ডাকা হচ্ছে।
পাইলট প্রকল্পের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে ৬ হাজার লিটার কফি তেল উৎপন্ন করেছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লন্ডন পরিবহন কর্তৃপক্ষও। তারা জানিয়েছে, এরই মধ্যে যে পরিমাণ তেল উৎপন্ন করা হয়েছে তা একটি বাসের এক বছরের জ্বালানি চাহিদার সমান।
কফির বর্জ্য থেকে জ্বালানি সংগ্রহের বিষয়ে বায়োবিন স্টার্টআপের প্রতিষ্ঠাতা আর্থার কে বলেন, বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করা যায়। আমরা যা করছি সেটা এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। অন্যদিকে বায়োবিন ওয়েবসাইটে বলা হয়, কফির বর্জ্যে অনেক শক্তি এবং গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। যা থেকে পরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদন সম্ভব।
সূত্র: সিএনএন