বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে সফটওয়্যার কোম্পানি ক্যাটাগরিতে দেড় একর জায়গা বরাদ্দ পেয়েছে রবি। অপারেটরটি এখানে আইটি, আইটিইএস, ডিজিটাল সার্ভিস ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রি এবং হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কাজ করতে ২ দশমিক ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
ফেয়ার ইলেক্ট্রনিকসকে ৩ একর জমি বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে তারা ইলেক্ট্রনিকস, হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার উৎপাদনে করতে ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
এই চুক্তির মাধ্যমে ৯টি কোম্পানি ২০ দশমিক ৫০ একর জমি বরাদ্দ পেয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হাই-টেক পার্কে প্রায় ২৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। আর বিনিয়োগ করবে ১৪০ দশমিক ৮১ মিলিয়ন ডলার।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেন, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতায় নির্মিত ও নির্মিতব্য হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সিলেটে গত ২ সেপ্টেম্বর সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য এ মাসের শেষ সপ্তাহে লন্ডনে সেমিনার, রোডশো-সহ বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, কালিয়াকৈরে ৩৫৫ একর জমির উপর স্থাপিত বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প। এ পার্কে প্রায় ১ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে।
আইসিটি বিভাগের সচিব জুয়েনা আজিজের সভাপতিত্বে অনু্ষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগমসহ আরও অনেকে।