ই-ফাইভ প্লাস: ফোনটিতে কোয়ালকম স্নাপড্রাগন প্রসেসর, ৩ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি রম ব্যবহার করা হয়েছে। তবে রম ১২৮ জিবি পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। এছাড়া ফোনটিতে ৬ ইঞ্চির ম্যাক্স ভিশন এইচডি+ ডিসপ্লে, ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, ১২ মেগাপিক্সেলের লেজার অটোফোকাস রিয়ার ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে।
মটোরোলা ওয়ান: ফোনটিতে কোয়ালকম স্নাপড্রাগন ৬২৫ চিপসেট ও অক্টাকোর প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। এটিতে আছে ৫.৯ ইঞ্জির এইচডি প্লাস ম্যাক্স ভিশন নচ ডিসপ্লে, ৪ জিবি র্যাম ও ৬৪ জিবি রম, (তবে ২৫৬ জিবি পর্যন্ত মেমরি বাড়ানো যাবে) ফার্স্ট চার্জিং সুবিধা, (২০ মিনিট চার্জে ৬ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ), ১৩+২ মেগাপিক্সেলের ডুয়াল রিয়ার ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেলের ডেফথ সেন্সিং সেলফি ক্যামেরা রয়েছে। এছাড়া ক্যামেরায় রয়েছে সিনেমাগ্রাফ, স্পট কালার ইফেক্ট ইত্যাদি। ফোনটি অ্যানড্রয়েড ওয়ান হওয়ায় অ্যানড্রয়েডের পরবর্তী দুটি আপডেট নিশ্চিতভাবে পাওয়া যাবে।