সম্মেলনটিকে ই-আইডি ফোরাম বলেও অভিহিত করা হচ্ছে। এর আয়োজক সরকাররে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসটি) বিভাগ এবং এশিয়া প্যাসিফিক স্মার্ট কার্ড অ্যাসোসিয়েশন (এপিএসসিএ)।সম্মেলন শেষ হবে বুধবার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমটির সভাপতি ইমরান আহমদে। তিনি স্মার্টকার্ডের ব্যবহার, সুবিধা, উপযোগিতা এভং এর নিরাপত্তা নিয়ে বলেন। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও এপিএসসিএ-এর চেয়ারম্যান গ্রেগ পোটে।
অনুষ্ঠানে জুনাইদ আহমেদ পলক জানান, এই ফোরামের মাধ্যমে কাউকে স্মার্ট কার্ড দেওয়া হবে না। তবে স্মার্ট কার্ড মানুষকে কি কি সুবিধা দেবে সেসব নিয়ে আলোচনা করা হবে। বিশ্বের যেসব দেশ স্মার্ট কার্ড ব্যবহার করে সেসব দেশের অভিজ্ঞতা, নাগরিক সুবিধা নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে ফোরামে।
দুই দিনের এ ফোরামে ৮টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের জন্য ২টি সেশনসহ মোট ২৭টি কারিগরি অধিবেশন থাকবে যেখানে বিশ্বের স্মার্ট আইডি কার্ড বিশেষজ্ঞগণ অংশ নিচ্ছেন।
জানা যায়, এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সবগুলো দেশসহ বিশ্বের ৩০টি দেশের ২৬টিরও বেশি আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন কোম্পানি, শতাধিক তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সাম্প্রতিককালে অনুষ্ঠিত সম্মেলনগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম বৃহৎ আয়োজন। ই-আইডি ফোরামে নবম ও দশম আয়োজন হয়েছিল যথাক্রমে হংকং ও কম্বোডিয়ায়।