রয়টার্স জানায়, নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ সংক্রান্ত অনুরোধ অনেক বেড়ে গেছে। এ বিষয়ে সিসকোর ডুয়ো সিকিউরিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা উইন্ডি ন্যাদার বলেন, ‘আকস্মিকভাবে কাজের এই ধরনের পরিবর্তন হওয়ায় সাইবার অপরাধীদের জন্য বড় রকমের একটি সুযোগ এসে পড়েছে। তারা বিভিন্ন অফিসের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কৌশলে তাদের পাসওয়ার্ড নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। আবার পাসওয়ার্ড চুরির ক্ষেত্রে তারা করোনা ভাইরাসের আতঙ্ককে ব্যবহার করছে। টার্গেট করা ব্যক্তিদের তারা করোনা ভাইরাস অ্যালার্ট নামে নানা ধরনের মেসেজ পাঠাচ্ছে।
ঘরে কাজ করার ক্ষেত্রে অন্যান্য কিছু সমস্যা বেড়ে যেতে পারে যেমন– যন্ত্রপাতি চুরি যাওয়া আবার নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণ মানবীয় ভুলগুলো বেড়ে যেতে পারে।
সিসকোর ন্যাদার বলেন, ‘ঘরে কাজ করার এই নতুন পরিস্থিতিতে কিছু কিছু ঘটনা করতে পারে যেমন– ভুয়া টেক সাপোর্টের লোকজন, যারা আইটি সমস্যার সমাধানের কথা বলে বিভিন্নভাবে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে।