X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

গাজীপুরে খুলেছে ৫ শতাধিক পোশাক কারখানা, শ্রমিক এসেছে জেলার বাইরে থেকেও

গাজীপুর প্রতিনিধি
২৬ এপ্রিল ২০২০, ২২:৫২আপডেট : ২৭ এপ্রিল ২০২০, ০০:০৩

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-১: সামাজিক দূরত্ব মেনে কারখানার ভেতরে প্রবেশ করছেন পোশাক শ্রমিকরা

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে জেলাজুড়ে দেওয়া লকডাউনের মধ্যেই গাজীপুরে চালু হয়েছে পাঁচ শতাধিক পোশাক কারখানা। পোশাক কারখানা মালিকদের পক্ষ থেকে রবিবার (২৬ এপ্রিল) কারখানার আশপাশে অবস্থান করা শ্রমিকদের কাজে যোগ দেওয়ার প্রকাশ্যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে বাস্তবে দেখা গেছে, কাজে যোগ দিতে ছুটে এসেছেন সরকার ঘোষিত ছুটির কারণে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাওয়া শ্রমিকরাও। এদিন প্রতিটি কারখানায় সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বেশিরভাগ কারখানা কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ভেতরে সামাজিক সুরক্ষা মেনে শ্রমিকদের প্রবেশ করিয়ে কাজ করানো হয়েছে। তবে গণমাধ্যমকর্মীদের কারখানার ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-২: সামাজিক দূরত্ব মেনে পায়ের জুতা জীবাণুনাশকে চুবিয়ে কারখানার ভেতরে প্রবেশ করছেন পোশাক শ্রমিকরা

সরেজমিন বেশ কয়েকটি পোশাক কারখানা ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে শ্রমিক পৌঁছানোর পরে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে ও প্রত্যেককে মাস্ক পরিয়ে কারখানার প্রবেশদ্বারে আনা হচ্ছে। সেখানে অনেক প্রতিষ্ঠান আগেই পাত্রভর্তি জীবাণুনাশক পানি রেখে দিয়েছে। শ্রমিকরা সে পানিতে নিজের পা ও জুতা চুবিয়ে পরিষ্কার করে যাচ্ছেন নিরাপত্তা কর্মীর কাছে। তিনি থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে পোশাক কর্মীদের শরীরের তাপমাত্রা মাপার পর তাদের ভেতরে প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। এরপরেই ভেতরে কোনও কোনও প্রতিষ্ঠান বেসিনে আবার কোনও কোনও প্রতিষ্ঠান সাপ্লাই পানির লাইনে একাধিক ট্যাপ লাগিয়ে ও সাবান রেখে শ্রমিকদের হাত-মুখ ধোয়ার ব্যবস্থা করেছে। এরপরই তারা কাজের জন্য কারখানার ভেতরে প্রবেশ করেছে। তবে কাজের জায়গাটিতে কতটা সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে সে তথ্য পোশাক কারখানাগুলো গণমাধ্যমকর্মীদের ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় দেখা যায়নি। তবে কারখানাগুলো দাবি করেছে, সেখানে সামাজিক দূরত্ব মেনে ফাঁকা ফাঁকা বসে কাজ করেছেন শ্রমিকরা। যেহেতু সব শ্রমিক এখনও আসেনি তাই এটি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে বলেও দাবি অনেক কারখানা মালিকের। অনেক কারখানা প্রয়োজনে একাধিক শিফটের ব্যবস্থা করতে পারে এমন ইঙ্গিতও দিয়েছে।  

 

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-৩: কারখানার ভেতরে প্রবেশ করার সময় পোশাক শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের শরীরের তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে গত ১৭ মার্চ থেকে স্কুল-কলেজ ও ২৩ মার্চ থেকে সরকারিভাবে সব প্রতিষ্ঠানে ছুটির ঘোষণা আসে। ২৬ মার্চ থেকে সব প্রতিষ্ঠানে এটি কার্যকর করা হয়। এরফলে আর সব পেশাজীবীর মতো পোশাক শ্রমিকরাও ঘরে ফিরে যান। এরমধ্যে অনেকেই চলে যান গ্রামের বাড়িতে। এপ্রিল মাসের শুরুতে কোনও কোনও পোশাক কারখানায় কাজে যোগ দেওয়ার কথা বলায় অনেক শ্রমিক গণপরিবহন বন্ধ থাকার পরেও কষ্ট স্বীকার করে ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোতে এসে কারখানা না খোলায় ফিরে যান। এরপর বেতন দেওয়ার কারণে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আবারও তাদের বেশিরভাগই কারখানায় আসেন বেতন নিতে। আর পোশাক কারখানা বন্ধের পুরো এক মাস পর সীমিত আকারে আবারও খোলার নির্দেশনা পেয়ে গতকাল থেকেই গাজীপুরের কারখানাগুলোতে কাজ করা শ্রমিকদের বেশিরভাগ উপস্থিত হন বিভিন্ন উপায়ে। যদিও বিজিএমইএ’র নির্দেশনা ছিল শুধু আশপাশের শ্রমিকরাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানায় কাজে যোগ দেবে। দূরে গ্রামে থাকা শ্রমিকদের এই মুহূর্তে না এলেও চলবে। এজন্য তাদের চাকরিচ্যুত করা যাবে না। তবে বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকদের অভিযোগ, দূরে থাকলেও গত দুদিন ধরে তাদের ফোন করে আসতে বলা হয়েছে। এজন্য তারা চলে এসেছেন। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় শ্রমিকেরা অতিরিক্ত ভাড়ায় রিকশা, ভ্যান, মাছের ট্রাক ও সবজির ট্রাকে করেও বিভিন্ন জেলা থেকে গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকার পোশাক কারখানায় এসে কাজে যোগদান করেন। বিভিন্ন জেলা থেকে আসা শ্রমিকরা বলেন, না এসে উপায়ও নেই। হয় ছাঁটাইয়ের তালিকায় পড়তে হবে, না হলে বেতন-বোনাস আটকে রাখবে কারখানা কর্তৃপক্ষ। তাই সবদিক বিবেচনা করেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজে যোগ দিতে হচ্ছে আমাদের। আবার দুই একজন কারখানায় এসে ছাঁটাই হয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।
গাজীপুর সদর উপজেলার তেলিপাড়া এলাকার এডিশন ফুটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিক কামাল হোসেন বলেন, রবিবার থেকে কারখানা খোলা। সকালে কারখানায় এসে জানতে পারি আমার চাকরি নাই। আমি এখানে যোগদান করেছি দুই মাস হয়েছে। তাই চাকরি স্থায়ী না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ আমাকে কারখানায় ঢুকতে দেয়নি। তাহলে কারখানা কর্তৃপক্ষ কেন আমাকে ফোন দিয়ে এত কষ্ট করে বাড়ি থেকে আসতে বললো? গার্মেন্ট শ্রমিক বলে আমাদের জীবনের কি কোনও মূল্য নেই?

গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার এলাকার হান্নান গ্রুপের লিংকিং অপারেটর আলম মিয়া বলেন, গত শুক্রবার কারখানার সুপারভাইজারকে ফোন দিলে তিনি কারখানায় আসতে বলেন। পেটের তাগিদে করোনা ঝুঁকি নিয়েই আমরা কাজে যোগ দিয়েছি।

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-৪: সামাজিক দূরত্ব মেনে কারখানার ভেতরে প্রবেশের অপেক্ষায় কিছু পোশাক শ্রমিক। সবার মুখে মাস্ক।

গাজীপুরের পিমকি অ্যাপারেলস কারখানার কাটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট মোমিন মিয়া বলেন, একদিকে বাড়ি থেকে আসতে পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। অপরদিকে, রবিবার সকালে কারখানায় যোগ না দিলে চাকরি যাওয়ার হুমকি ছিল। এ কারণে অসুবিধা হলেও আমাদের আসতে হয়েছে।

কারখানার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই পোশাককর্মী রুবিনা আক্তার ও তানজিলা আক্তার বলেন, আমাদের ফোন করে বলা হয়েছে রবিবার সকাল ৭টার মধ্যে গার্মেন্ট কারখানা খুলবে। সকাল ৭টার আগেই কাজে যোগদান করতে হবে। আমরা যদি সঠিক সময়ে না যাই চাকরি চলে যাবে। তাই শত কষ্ট হলেও কাজে যোগ দিয়েছি।

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-৫: সামাজিক দূরত্ব মেনে কারখানার ভেতরে প্রবেশের আগে সাবান দিয়ে হাত ধুচ্ছেন কিছু পোশাক শ্রমিক।

কারখানায় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারি নির্দেশনা মানা হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তারা বলেন, তাপমাত্রা মাপা ও হাত ধোয়ার নির্দেশ মানা হয়েছে। তবে ভেতরের পরিবেশ কেমন সেটা কেবল আমরাই বলতে পারবো। মানছে না কারখানা কর্তৃপক্ষ। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি সত্ত্বেও জীবন হাতে নিয়ে যথাসময়ে কারখানায় উপস্থিত হয়েছি। আমরা শ্রমিকরা কারখানা মালিকের নির্দেশ মেনেছি, এবার আমরা চাই কারখানা মালিকরা আমাদের বাঁচাতে সরকারের সব নির্দেশ মানুক। পুরো নিরাপত্তা দিয়ে কাজ করতে বললে তো আমাদের আপত্তি নেই। আর যদি তারা নির্দেশ না মানেন, আর কোনও শ্রমিক যদি আক্রান্ত হই, তাহলে পুরো কারখানাই আবার লকডাউন হয়ে যাবে। মালিকরাও নিশ্চয় এই রিস্ক বুঝবেন।

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-৬: সামাজিক দূরত্ব মানার জন্য কারখানার বাইরে বৃত্তচিহ্নিত স্থানে দাঁড়িয়ে আছেন শ্রমিকরা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর প্রবেশ করছেন কারখানায়।

এদিকে, গাজীপুর বোর্ডবাজার এলাকার আবুল কালাম আজাদ নামের এক শ্রমিক বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় করোনার প্রাদুর্ভাবের পর থেকেই সরকারের নির্দেশমতো গাজীপুরকে লকডাউন করা হয়েছে। এমন অবস্থায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শ্রমিকরা প্রবেশ করায় এই জেলার নিরাপত্তা সমস্যা আরও বেড়ে গেছে। অনেক বাড়ির মালিক ভাড়া থাকা শ্রমিকদের বাড়িতে প্রবেশ করতে অনীহা দেখাচ্ছেন। এই সমস্যাটা কিন্তু অনেকখানে হচ্ছে।
তবে শ্রমিকদের এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গাজীপুরে অবস্থিত বিভিন্ন কারখানার মালিক ও কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বনামধন্য একটি পোশাক কারখানার একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নিজের ও কারখানার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, জেলার বাইরের কোনও পোশাক শ্রমিককে কাজে আসার কথা বলা হয়নি। শ্রমিকরাই একজন আরেকজনের কাছে শুনে চলে এসেছে। অনেকে হয়তো কোনও কর্মকর্তার কাছে ফোন দিয়ে কারখানা খোলার তারিখ জানতে চেয়েছে। তিনি হয়তো কোনও আভাস দিয়েছেন। সে কারণেও চলে আসতে পারে। সঠিক তারিখ তো আমরা গতকাল (২৫ এপ্রিল) নির্ধারণ করেছি। যে চলে এসেছে তাকে তো আর কাজে যোগ দিতে নিষেধ করা সম্ভব নয়। তবে কাউকে আনার জন্য জবরদস্তি করা হয়নি। তবে কাজ হচ্ছে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে।

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-৬: সামাজিক দূরত্ব মানার জন্য কারখানার বাইরে বৃত্তচিহ্নিত স্থানে দাঁড়িয়ে আছেন শ্রমিকরা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর প্রবেশ করছেন কারখানায়।
গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকার ওরিয়েন্ট এলিউর লিনজেরি লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) হুমায়ুন কবির বলেন, আমরা সরকারি নির্দেশনা মেনে স্বল্প সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কারখানা চালু করছি।
গাজীপুর ভোগড়া-বাইপাস এলাকার অ্যালোসান গ্রুপের লুসিন ফ্যাশন কারখানার মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) আবু নাঈম জানান, আমাদের কারখানায় শুধু লিংকিং সেকশন ছাড়া সব সেকশন চালু করা হয়েছে। শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেই উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করছি।

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-৭: সামাজিক দূরত্ব মেনে কারখানার ভেতরে প্রবেশের অপেক্ষায় কিছু পোশাক শ্রমিক। মাপা হচ্ছে তাদের শরীরের তাপমাত্রা।

গাজীপুর শিল্প পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এডিশনাল এসপি) সুশান্ত সরকার জানান, আজ রবিবার থেকে গাজীপুরে প্রায় সাড়ে চারশ’ পোশাক কারখানা স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে স্বল্পসংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু করেছে। আমরা এসব কারখানায় মনিটরিং করছি যেন কারখানাগুলো শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রমিকদের কাজ করায়।

গাজীপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) এস এম তরিকুল ইসলাম জানান, জেলার বেশিরভাগ কারখানাই কমপ্লায়েন্স নিয়ম মেনে চলে। তাছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিক মোবাইল টিম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তা ও শিল্প পুলিশ রয়েছে। তারা সবসময় নজর রাখছে যেন করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারি নির্দেশনা মেনে এসব কারখানা শ্রমিকদের কাজ করায়।

গাজীপুরে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক প্রবেশের খণ্ডচিত্র-৮: সামাজিক দূরত্ব মেনে কারখানার ভেতরে প্রবেশের অপেক্ষায় কিছু পোশাক শ্রমিক ও কর্মকর্তা। মাপা হচ্ছে তাদের শরীরের তাপমাত্রা।
তিনি বলেন, সরকারি নির্দেশনা মানা হচ্ছে না, এরকম কোনও অভিযোগ আমরা পাইনি। শর্তসাপেক্ষে শ্রমিক নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এজন্য সরকারি নির্দেশ সবাইকে মেনে চলার ও সচেতন থাকার পরামর্শও দেন তিনি। 

 

/টিএন/এমওএফ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!