X
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

মৈমনসিংহ গীতিকা থেকে কণ্ঠশীলনের ‘কঙ্ক ও লীলা’

বিনোদন রিপোর্ট
০৭ অক্টোবর ২০১৭, ২১:২৬আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০১৭, ২১:৩৩

গুরুর আশ্রমে থাকতেন কঙ্ক। গুরুর মেয়ে লীলার প্রেমে পড়ে সে। কিন্তু সেই প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ায় সমাজ ব্যবস্থা ও সংস্কার। এ কারণে আশ্রম ত্যাগ করতে হয় কঙ্ককে। এদিকে কঙ্কের বিরহে খাওয়া-ঘুম ভুলে থাকে লীলা। এভাবে থাকতে থাকতে একদিন মৃত্যুবরণ করতে হয় তার। এরপর কঙ্ক আসে আশ্রমে। কিন্তু দেখা মেলে না আর। তাই শেষবারের মতো আশ্রম ত্যাগ করে সে।

দৃশ্য: ‘কঙ্ক ও লীলা’ (ছবি: সংগৃহীত) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চারজন গীতিকার লিখলেন ‘কঙ্ক ও লীলা’ নামক গাথা। তারা হলেন দামোদর দাস, রঘুসুত, শ্রীনাথ বেনিয়া এবং নয়ানচাঁদ ঘোষ। ঐতিহ্যবাহী মৈমনসিংহ গীতিকা থেকে নেওয়া এই রূপক ও প্রণয়মূলক আখ্যান অবলম্বনে নতুন আবৃত্তি প্রযোজনা সাজিয়েছে কণ্ঠশীলন। নাম ‘কঙ্ক ও লীলা’। শুক্রবার (৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকার শাহবাগস্থ কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরির শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে এর উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হয়।

‘কঙ্ক ও লীলা’ নির্দেশনা দিয়েছেন লিটন বারুরী। এতে অংশগ্রহণ করেছেন রাজিয়া সুলতানা মুক্তা, খায়রুন নাহার স্নিগ্ধ, মিফতাহুল জান্নাত নিপুণ, মিনহাজুল বশির শোভন, হালিমা নীলা, সায়েম খন্দকার, শারমিন ইসলাম, তাসনীম ইসলাম দ্যুতি, মাহবুবা নাজনীন খুশি, সঞ্চারী হালদার, মুহাম্মাদ নাঈম, বিনীতা দাস, মাসফিকা রহমান স্মরণী, বিধান বাঁধন রায় ও হাফিজা খাতুন।

প্রায় এক ঘণ্টার প্রযোজনাটির সংগীত নির্দেশনা দিয়েছেন অনামী ইসলাম কণক। কোরিওগ্রাফি করেছেন এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম রনি। আলোক পরিকল্পনায় ছিলেন অম্লান বিশ্বাস, ঢোল বাজিয়েছেন রামকৃষ্ণ মিত্র হিমেল ও বাঁশিতে ছিলেন ফাইজুর রহমান। এছাড়া মঞ্চ পরিকল্পনায় মোস্তফা কামাল ও পোশাক পরিকল্পনায় ছিলেন ইলা রহমান। অনুষ্ঠানটির সহযোগিতায় ছিল ম্যাক্স গ্রুপ।

 

 

/এস/জেএইচ/
সম্পর্কিত
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
মাত্র ৪ প্রেক্ষাগৃহে কেন জয়ার সিনেমা!
এ সপ্তাহের সিনেমামাত্র ৪ প্রেক্ষাগৃহে কেন জয়ার সিনেমা!
এবার মধ্যপ্রাচ্যে ‘বরবাদ’
এবার মধ্যপ্রাচ্যে ‘বরবাদ’
মাহতিম-তারান্নুমের গানচিত্র ‘তোমার টানে’
মাহতিম-তারান্নুমের গানচিত্র ‘তোমার টানে’
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন কিংবদন্তি নৃত্যজুটি শিবলী-নিপা
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন কিংবদন্তি নৃত্যজুটি শিবলী-নিপা
জার্মান কালচারাল সেন্টারে ‘ছুরত’ ও ‌‘আনটাং’
জার্মান কালচারাল সেন্টারে ‘ছুরত’ ও ‌‘আনটাং’