X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১
শুভ জন্মদিন

এক দেশের এক শাইখ সিরাজ

আদিত্য শাহীন
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০০:০১আপডেট : ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১২:০১

ভেতরের টান আর প্রকৃতির স্বতঃস্ফূর্ততা থেকেই ফুল ফোটে। বাংলাদেশে যারা সত্যিকারের ফুল ফোটানোর নায়ক এমন মানুষের সংখ্যা হাতে গোনা। বহু মানুষ এখনও আছে যাদের দিকে আলো পড়েনি। আলোর দেখা পেয়েছেন এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়। একজন মানুষ জীবনভর শুধু সেই অনালোকিত, অচিহ্নিত, অনাবিষ্কৃত উন্নয়ন পথিকদের দিকেই আলো ফেলছেন। ভেতর থেকে বের করে এনেছেন মাটি কামড়ে পড়ে থাকা মানুষের ভেতরের স্বর্ণবাক্য। উলট-পালট করে দিয়েছেন তথাকথিত ভদ্রলোকী স্বপ্নের প্রচলিত সব অবকাঠামো। তিনি শাইখ সিরাজ।

কী গভীর তার টান। কী দুর্দান্ত তার নেশা। কার সঙ্গে তুলনা করবেন? গত চল্লিশ বছর ধরে অসাধারণ এক দিনলিপির পাতা পূর্ণ করেছেন তিনি। সপ্তাহে অন্তত দুয়েক দিন ভোর রাতে পৌঁছতে হবে কৃষকের মাঠে। মাটির মানুষদের সত্যিকারের জীবনাচার ধরতে হবে। আকাশে রঙ ছড়িয়ে সূর্য কেবল ওঠার প্রস্তুতি নেবে। দিগন্তে ছড়িয়ে থাকবে কুয়াশার বহু সংখ্যক স্তর। শাইখ সিরাজ ক্যামেরায় চোখ রেখে দেখবেন অসাধারণ এক বাংলাদেশ। যারা যেখানে বসে যেভাবেই বাংলাদেশ দেখেন, এভাবে কি দেখা হয়? কয়জন জানতেন, তেভাগা আন্দোলনের নেতা শরৎ মণ্ডল এক অন্ধকার কুটিরে শেষ জীবনটি কীভাবে কাটিয়েছেন? কেউ কি জানতেন, কী অসাধারণ শিল্প আর সৃজনপ্রতিভা ধারণ করতেন ঝিনাইদহের আসাননগরের হরিপদ কাপালি, কেউ কি শুনতে পেতেন প্রকৃতিপাগল কার্তিক প্রামাণিকের মনের কথা? কেউ কোনোদিন উপলব্ধিতে এনেছেন দিনাজপুরের মতিউর রহমান যেভাবে ফসলের সঙ্গে কথা বলেন, তা আসলে সব কৃষকের প্রাণের কথা! শাইখ সিরাজ তার চোখকে করে তুলতে চেয়েছেন দেশের মানুষের চোখ। কানকে করে তুলতে চেয়েছেন দেশের মানুষের কান। তাই তিনি নিজে একাকী পাঠ করে, দেখে আর উপলব্ধি করে ঋদ্ধ হতে চাননি, চেয়েছেন তার বিস্ময়ের জায়গাতে চোখ পড়ুক সব মানুষের। তার কাছে যা ভালো লাগার, তিনি চান সেখানে আসুক সবার মনোযোগ।

একসময় দেখা গেলো, সারা দেশের যত মাটিমুখী খেপা মানুষ, সব শাইখ সিরাজের দিকে ছুটছেন। শাইখ সিরাজ বরাবরই গণমাধ্যম তথা টেলিভিশনের শক্তিকে অনেক বড় করে দেখান। কিন্তু সত্যি কথা বলতে এখানে তার চেয়ে বড় শক্তির জায়গাটি সৃষ্টি করেছেন তিনি নিজে। তা হচ্ছে টেলিভিশন অনুষ্ঠানের আড়ম্বরহীন বাস্তবতা। টেলিভিশন যখন বোকাবাক্স, টেলিভিশন মানেই যখন অভিনয়, বাস্তবতার সঙ্গে ইচ্ছেমতো রঙ চড়ানো, তখন বনের পাখির প্রাকৃতিক কলরবের মতোই মানুষের স্বাভাবিক জীবনাচারের ভেতর চোখের যে প্রশান্তি, সাধারণ ভাষার মধ্যে যে উজ্জীবন তাকে উপজীব্য করেছেন শাইখ সিরাজ। দেখিয়েছেন, বটের ছায়ায় বাঁশের মাচায় বসে থাকা মানুষের মেকাপহীন, প্রস্তুতিহীন যে জীবন উপলব্ধি, যে উন্নয়ন ভাবনা তা বাংলাদেশের প্রকৃত শক্তির জায়গাটি চিনিয়ে দেয়। জানিয়ে দেয়, জাতিসত্তার সঠিক খোঁজ-খবর। এক দেশের এক শাইখ সিরাজ

সত্যিকার অর্থে প্রকৃতিকে বিরক্ত না করে তাকে দেখা এবং দেখানো বেশ কঠিন কাজ। কৃষকের প্রকৃতি কী? তার জীবনের গভীর ভাষা কেমন। তা প্রচলিত কোনও গণমাধ্যম প্রয়াসে তুলে আনা যায় না। আমি  দেখছি প্রায় বিশ বছর গ্রামে গ্রামে, শহরে শহরে, দেশে দেশে এই গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বের সঙ্গে ঘুরে, যে সহজিয়া ভাষার সঙ্গে তার মেলবন্ধন রচিত হয়, সেই ভাষাটি আমাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষী নাগরিক জীবনের ভাষা নয়। সে ভাষাটি অতি বিনয় মেশানো কৃত্রিমতা নয়, সেই ভাষাটি অভিজাত্যের মধুতে মোহগ্রস্ত করার জাদুও নয়। কৃষক দেখছেন তার সামনে এক আয়না। সেখানে তার নিজের মুখটি দেখা যায়। তার অন্তরের গভীরে টোকা পড়লেই বেরিয়ে পড়ে অন্যরকম সব বাক্য। হয়তো কৃষকের নিজের জীবনেও এসব কথা কখনও বলা হয়নি। শাইখ সিরাজের ক্যামেরার সামনে এক কৃষকের চোখ থেকে গড়িয়ে পড়ছে পানি। তার সন্তান পাশে  বসা। তিনি বলছেন, বাবাকে এর আগে কখনও কাঁদতে দেখিনি।

রুক্ষ-তপ্ত সাহারা মরুভূমি থেকে শুরু করে বরফে মোড়া হিমশীতল কোনও অঞ্চল, প্রাচীন ঐতিহ্যমাখা কোনও জনপদ কিংবা জনমানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন কোনও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী পৃথিবীতে যেখানে কৃষি নিয়ে দুটি কথা বলা যায়, শোনা যায়, শাইখ সিরাজ চেষ্টা করেছেন সেখানে ছুটে যেতে। পৃথিবীর সবকিছুর মধ্যেই তিনি খুঁজেছেন কৃষির সাজুয্য। পৃথিবী যতদিন থাকবে, মানুষের ক্ষুধা যতদিন থাকবে, খাদ্য যতদিন থাকবে কৃষির ব্যাপ্তি ততদিন। তাই তিনি বলেন এখানেই জীবনের সব সম্ভাবনা।

আমি দুই দশক ধরে অন্য এক চোখে পৃথিবী দেখছি। তিনি তারও প্রায় দুই দশক আগে তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিটাকে প্রস্তুত করেছেন। তখন কৃষক মানে এক নিরুপায় জনগোষ্ঠী, আর কৃষি মানে ‘চাষাভুষার কাব্য’। মধ্যখানের অবিরাম সক্রিয় কর্মপ্রবাহের কথা বাংলা ভাষার প্রায় সব মানুষের জানা। আজকের চিত্রটা কী? আজ বাংলাদেশ পৃথিবীতে সবচেয়ে কৃষিসফল দেশ। আজ আমরা কৃষির ঢাল দিয়ে মহামারি ঠেকাই, কৃষির ঢাল দিয়ে সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করি, কৃষির বেষ্টনী গড়ে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা রচনা করি। এই সম্ভাবনার কথা, আমি বিশ বছর আগে শুনেছি। শাইখ সিরাজ বলেছেন। বলেছেন, আমাদের সাধ আর সাধ্যের কেন্দ্রবিন্দু কৃষিতে। কৃষিতে বেসরকারি বিনিয়োগ আসতে হবে। কৃষিকে উপেক্ষার জায়গা থেকে উপরে তুলে আনতে হবে। নীতিনির্ধারক বা মন্ত্রীকে ঘরে বসে কৃষি পরিচালনা করলে চলবে না। তাকে শহুরে বিলাসবহুল চৌহদ্দি থেকে বেরিয়ে কৃষকের মাঠে যেতে হবে, কৃষকের কাঁধে হাত রাখতে হবে, কাদামাটিতে নামতে হবে। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মাঠের সঙ্গে সম্পর্ক গড়তে হবে। কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের কৃষকের বন্ধু হতে হবে, কৃষকের সঙ্গে মিশতে হবে। তাদের ভেতর ও বাইরে পরিবর্তন আনতে হবে। এক দেশের এক শাইখ সিরাজ

হ্যাঁ, বিশ বছর আগে শোনা এসব তাগিদ আজ অনেক ক্ষেত্রে বাস্তবতার ফুল হয়ে ফুটতে দেখছি। বঞ্চনা, সংকট উপেক্ষা একেবারে মোচন হয়ে গেছে তা বলা যাবে না। একসময় তিনি কৃষিতে বিনিয়োগের যে আহ্বান জানিয়েছিলেন বেসরকারি উদ্যোক্তাদের, আজ তা আর কাউকেই বলতে হয় না। দেশের প্রবীণতম শিল্প উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে সবচেয়ে নবীনতম স্বপ্নচারী তরুণ তরুণী কৃষি ছাড়া কোথাও আর অমিত সম্ভাবনা দেখতে পান না। প্রবাসে পাড়ি দিয়ে ভাগ্য গড়া যাদের একমাত্র উপায় ছিল, তারা সেসব স্বপ্নকে হালনাগাদ করতে শিখেছে। তারা প্রবাস থেকে ফিরে দেশের মাটিতে ভাগ্যের ফুল ফোটাতে শুরু করেছেন। যারা বিদেশে নতজানু তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক হয়ে নিজেকে কলুর বলদ ভাবতেন, তারা এখন বিদেশের মাটিতে বিরাট বৈপ্লবিক সাফল্য গড়ছেন কৃষিতে। অন্য জাতির মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন কৃষির শক্তি। এমনই এক বিপ্লবের গল্প, আত্মমগ্নতা ও আত্মকেন্দ্রিকতার মোহের ভেতর থেকে তা কখনও আবিষ্কার করে ওঠা যায় না।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে গ্রোসারিগুলোর সামনে এখন গ্রীষ্মে দেদার সবজির চারা বিক্রি হয়। কয়েক বছর আগেও এমন চিত্র দেখা যায়নি। অধিবাসীরা নিত্যপণ্যের সঙ্গে পাঁচ ডলার দিয়ে একটি মরিচের চারা বা শাকসবজির চারা কিনে নিয়ে যান। ভোক্তাদের এই চাহিদার কথা চিন্তা করে পেনসিলভানিয়ায় প্রবাসী বাঙালিরাই গড়ে তুলেছেন চারা উৎপাদনের নার্সারি। দৃশ্যত এই বাণিজ্যিক বলয়ের পেছনে রয়েছে কৃষির নেশা। এক অমোঘ টান। এই টানের পেছনে আছে নগরকৃষির বিশ্ব জাগরণ। বাংলাদেশে ত্রিশ বছর আগে জমিনের অনেক ওপরে ফসলী সবুজের এক অসাধারণ স্তর গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন শাইখ সিরাজ। আজ তিনিই এই স্বপ্ন বাস্তবায়নকারীর ছাদে ছাদে গিয়ে শোনান কৃষিনেশার একেকটি অভূতপূর্ব গল্প। এই গল্পের নায়ক কে নয়? সরকারের মন্ত্রী, চলচ্চিত্রের প্রথিতযশা অভিনেতা, বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী, গৃহী নারী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, প্রশাসক, শিক্ষার্থী সবাই। বাংলাদেশের যখন এই চিত্র তখন গোটা পৃথিবীর বাঙালিরা কৃষি অনুশীলন করছেন। “প্রবাসে বাঙালির আঙ্গিনা কৃষি”তে সেসব উঠে আসছে। শিশু থেকে শুরু করে অশীতিপর বৃদ্ধ এই যান্ত্রিক যুগে প্রাণিত হওয়ার উপায় হিসেবে খুঁজে পাচ্ছেন কৃষি। এখন বাঙালির নেতৃত্বেই বিশ্বব্যাপী নগরকৃষির এক সরব বিপ্লব শুরু হয়েছে। বিভিন্ন দেশের দিগন্ত বিস্তৃত জমিতে প্রবাসী বাঙালিরা গড়ে তুলছেন ফসলের আবাদ। তারা পাল্টে দিচ্ছেন একেকটি দেশের ভূমিরূপ ও অর্থনীতি। এসবের পেছনের মন্ত্রক শাইখ সিরাজ। তিনি বহুকাল আগে থেকেই কৃষিতে ডুবে থাকার মধ্যে জীবনীশক্তির সন্ধান দিয়েছেন, এই সত্য করোনোকালে ধরা দিয়েছে পৃথিবীর বড় বড় সব বিশেষজ্ঞের গবেষণায়। প্রকৃতির কাছে, সবুজ উদ্ভিদের কাছে, মাটি স্পর্শের ভেতরে জীবনের অপরিমেয় শক্তির কথা প্রচার করছেন ধর্মসাধকেরাও। যেটি অতি সাধারণ বাংলা বয়ানে, অতি সাধারণ লেবাসে শাইখ সিরাজ যুগ যুগ ধরে তুলে ধরছেন মানুষের সামনে।

পৃথিবীর মানুষ এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উদ্বুদ্ধকরণ বক্তৃতা শুনে নিজেদের প্রস্তুত করতে চায়। আগে কালেভদ্রে পাওয়া যেত উদ্বুদ্ধ করার মতো মানুষ। গত এক দশকে পৃথিবীতে অগণিত বক্তা তৈরি হয়েছে। আমি বলবো, বাংলাদেশের মানুষ এক্ষেত্রে ভাগ্যবান। তারা স্বাধীনতার কিছু পর থেকেই জীবন-জীবিকা ও আত্মউন্নয়নমুখী বার্তা পাচ্ছেন টেলিভিশন মাধ্যমে। শাইখ সিরাজ তুলে ধরছেন এ দেশের সোনার মানুষের মুখের ভাষণ। তিনি ভূমিকা নিয়েছেন জাদুকরি এক সূত্রধরের। এই ভূমিকায় থেকেই তিনি বদলে দিয়েছেন বাংলাদেশের গণমাধ্যম চিন্তা। আজ কৃষির সুবিশাল বাণিজ্য বলয়ের মতোই গণমাধ্যমের কর্মপরিধির ভেতর বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে কৃষি। মাত্র এক দশক আগেও এটি ভাবা যেতো না। গণমাধ্যম তথা সংবাদ মাধ্যমের এই শূন্যতা নিয়ে দেশের খ্যাতিমান সাংবাদিকরাই একসময় অনেক আফসোস ও খেদোক্তি করেছেন। সে সঙ্গে গর্ব প্রকাশ করেছেন, স্বাধীনতার পর বাংলা গণমাধ্যমে দেশের মূলধারার উন্নয়ন সাধনের ক্ষেত্রে শাইখ সিরাজের বৈপ্লবিক ভূমিকার জন্য। তিনি যেন কাঁধে নিয়েছেন কয়েক প্রজন্মের দায়িত্ব।

এক দেশের এক শাইখ সিরাজ যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি গল্প দিয়ে শেষ করি। কিছু দিন পারিবারিক কারণে নিউ ইয়র্ক আছি। সুযোগ পেলেই কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরিতে বসি। এখানে সব লাইব্রেরিতেই একটি কর্মসূচি আছে। সেটি হচ্ছে সিড লাইব্রেরি। কেউ যদি ফসলের বীজ নিতে চায়, চাষাবাদ করতে চায়, তাহলে সব সুযোগ সুবিধা পাবে। শিশুদের মধ্যে কৃষি উদ্দীপনা জাগানোর মতো বহু কিছু আছে। কৃষির অনেক কিছুই আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তারপরও আমদানি নির্ভরতা কম নয়। যদিও আমদানি প্রসঙ্গটি তারা উহ্য রাখতে চায়। এমন সিড লাইব্রেরি পশ্চিমা অনেক দেশেই আছে। এখানে যারা কৃষি করতে চান, তাদের জন্য বিপুল সুযোগ সুবিধা। কৃষির অ আ ক খ শেখার সবকিছু রয়েছে। রয়েছে নানা রকম বইপুস্তক। পুষ্টি নিয়ে রয়েছে সচেতনতামূলক নানা কিছু। কিন্তু বাস্তবতা হলো এগুলোতে মানুষকে তেমন মাতানো যায় না। এখন ঘটা করে লাইব্রেরিতে বিষয়গুলো প্রচার চালানো হয়। কিন্তু এখানে শাইখ সিরাজের মতো কোনও কণ্ঠস্বর নেই, যিনি বলবেন, “কৃষি ছাড়া আমাদের আর কোনও গত্যন্তর নেই। সবাইকেই কৃষিতে মনোনিবেশ করতে হবে। স্ব-স্ব অবস্থান থেকে হতে হবে কৃষি অন্তঃপ্রাণ।”

আজ ৭ সেপ্টেম্বর শাইখ সিরাজের জন্মদিন। আমার পরম শ্রদ্ধেয় অভিভাবক ও শিক্ষকের প্রতি অসীম শ্রদ্ধা।

লেখক: সাংবাদিক

/এমএম/এমওএফ/
সম্পর্কিত
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
জাপানি ছবির দৃশ্য নিয়ে কানের অফিসিয়াল পোস্টার
কান উৎসব ২০২৪জাপানি ছবির দৃশ্য নিয়ে কানের অফিসিয়াল পোস্টার
১৬ বছর ধরে পুনরুদ্ধার করা ‘নেপোলিয়ন’ দেখাবে কান
কান উৎসব ২০২৪১৬ বছর ধরে পুনরুদ্ধার করা ‘নেপোলিয়ন’ দেখাবে কান
এই জন্মদিনে আরেক সিনেমার ঘোষণা
এই জন্মদিনে আরেক সিনেমার ঘোষণা
ভোট দিতে এসে কেউ উৎফুল্ল, অনেকেই ক্ষুব্ধ!
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনভোট দিতে এসে কেউ উৎফুল্ল, অনেকেই ক্ষুব্ধ!
দেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা
সিনেমা সমালোচনাদেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা