X
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
৩ আষাঢ় ১৪৩২

মায়ের সুরে মেয়ের গান (ভিডিও)

বিনোদন রিপোর্ট
১৩ মে ২০২৪, ১৯:১২আপডেট : ১৩ মে ২০২৪, ১৯:৫২

গানের বিষয়বস্তু মাকে ঘিরে। আবার সেই গানে সুর দিয়েছেন এক মা, আর কণ্ঠ দিয়েছেন তার কন্যা। বিশেষ গানটির শিরোনাম ‘মায়ের আঁচল’। মা দিবস উপলক্ষে রবিবার (১২ মে) টাইম জোন নিবেদিত লিভিং রুম সেশন থেকে এটি প্রকাশ করা হয়েছে।

গানটি গেয়েছেন ইন্নিমা রোশনী। এতে সুর দিয়েছেন তার মা, সংগীতশিল্পী আলেয়া বেগম। গানের কথা লিখেছেন মোয়াজ্জেম হোসেন, যিনি ইন্নিমার মামা। সংগীতায়োজনে পাভেল আরিন।

শিল্পী পরিবারে জন্ম ও বেড়ে ওঠা ইন্নিমা রোশনীর। তার বাবা বাউল আবুল সরকার। মা-মামা সবাই গানের সঙ্গে যুক্ত। মামার লেখা গানটি মায়ের মুখে ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছেন তিনি। এবার তা বড় আয়োজনে গাইলেন, শ্রোতাদের জন্য। ইন্নিমা বললেন, ‘গানটি শুনে আমার বাবা কেঁদেছেন। মাও দারুণ খুশি। এত সুন্দর ও সিম্পল মিউজিক অ্যারেঞ্জমেন্টে গানটি তৈরি করেছেন পাভেল ভাই, যাতে এটি আরও শ্রুতিমধুর হয়ে গেছে। আমি সত্যিই খুশি মা দিবসে মাকে এমন একটা উপহার দিতে পেরে। লিভিং রুম সেশনের প্রতিও আমার কৃতজ্ঞতা।’

বাংলা সংগীতের মহাজনদের গান নিয়ে যাত্রা শুরু করে পাভেল আরিনের ‘লিভিং রুম সেশন’। গানের শুদ্ধতা ও মানের প্রতি যত্নশীল এই সংগীত পরিচালক জানালেন, ‘ইন্নিমার কণ্ঠে গানটি যখন শুনি, আমার মনে হয়েছে মাকে নিয়ে লেখা আমাদের গানগুলোর মাঝে এ গানটি একটি বিশেষ জায়গা করে নিতে পারে। মায়ের প্রতি এমন নিবেদন কথা ও সুরে সত্যিই অনবদ্য। ইন্নিমাও মেধাবী একজন শিল্পী। মা দিবসে মায়েদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে আমাদের এ সামান্য উদ্যোগ।’

উল্লেখ্য, বর্তমানে চলছে ‘লিভিং রুম সেশন’র প্রথম সিজন। নতুন গানটিসহ এ পর্যন্ত পাঁচটি গান প্রকাশ হয়েছে প্ল্যাটফর্মটিতে। গানগুলো শোনা যাচ্ছে তাদের ইউটিউব চ্যানেলে।

গানের লিংক:

/কেআই/এমওএফ/
সম্পর্কিত
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
‘সন্তানরা পর্দায় আমার কান্না দেখতে পছন্দ করে না’
‘সন্তানরা পর্দায় আমার কান্না দেখতে পছন্দ করে না’
গল্পটা আমাকে মানসিকভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে: নিহা
গল্পটা আমাকে মানসিকভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে: নিহা
ঢাকা টু কলকাতা: মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছেন জয়া!
ঢাকা টু কলকাতা: মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছেন জয়া!
আবার মঞ্চে ‘পাইচো চোরের কিচ্ছা’
আবার মঞ্চে ‘পাইচো চোরের কিচ্ছা’
তাণ্ডব: প্রশ্নবিদ্ধ এক ছবি, রেটিং ৬/১০
সিনেমা সমালোচনাতাণ্ডব: প্রশ্নবিদ্ধ এক ছবি, রেটিং ৬/১০