X
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪
২০ বৈশাখ ১৪৩১

হুদাইদায় যৌথ নিয়ন্ত্রণ থাকা উচিত: জাতিসংঘ

বিদেশ ডেস্ক
১১ ডিসেম্বর ২০১৮, ২০:২১আপডেট : ১১ ডিসেম্বর ২০১৮, ২০:৩২

ইয়েমেনের বন্দরনগরী হুদাইদাতে তাদের তত্ত্বাবধানে যৌথ নিয়ন্ত্রণ থাকা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘ। তারা জানায়, জাতিসংঘের নজরদারিতে হুথি বিদ্রোহী ও আবদ রাব্বু মনসুর হাদির সরকারের যৌথ নিয়ন্ত্রণ থাকবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

হুদাইদায় যৌথ নিয়ন্ত্রণ থাকা উচিত: জাতিসংঘ ২০১৪ সালে ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। হুথি ও সালেহ জোট রাজধানী সানা দখল করলে দেশটির প্রেসিডেন্ট হাদি সৌদি আরবে নির্বাসনে যান। যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় ২০১৫ সালের মার্চ মাস থেকে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত ইয়েমেনে হামলা চালানো শুরু করে। তাদের উদ্দেশ্য, দেশটির আন্তর্জাতিকভাবে বৈধ হিসেবে স্বীকৃত প্রেসিডেন্ট আবু রাব্বু মানসুর হাদির সরকারকে স্থিতিশীল করা। বন্দরনগরী হুদাইদার নিয়ন্ত্রণ নিতেই চলছে শেষ লড়াই।  ইয়েমেন ইস্যুতে জাতিসংঘের তত্তাবধানে সুইডেনে শান্তি আলোচনায় বসেছে হুথি বিদ্রোহী ও সরকার পক্ষ। সেখানেই জাতিসংঘ এই প্রস্তাব দেয়।

ইয়েমেনে নিযুক্ত জাতিসংঘের বিশেষ দূত মার্টিন গ্রিফিথস বলেন, হুদাইদাই মূলত যুদ্ধের কেন্দ্র। আগামী কিছুদিনের মধ্যে এই যুদ্ধ নিরসনে ‘বিস্তারিত ও কার্যকরী’ প্রস্তাবনা দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। জাতিসংঘ জানায়, এই বন্দরনগরী তাদের তত্ত্বাবধানে আসতে হবে। আর সেই ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে হবে হুথি বিদ্রোহী ও সরকারকে। গ্রিফিত বলেন যে তিনি সানা বিমানবন্দরে অবরোধ তুলে নিতে সৌদি জোটকে বোঝাতে সক্ষম হবে বলে আশা করছেন।  তিনি বলেন, আশাই আমাদের মধ্যস্থতরা মূল মুদ্রা।

সামনের বছরে আবারও সবপক্ষকে নিয়ে বসার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান গ্রিফিত।   

যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় ২০১৫ সালের মার্চ মাস থেকে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত ইয়েমেনে হামলা চালিয়ে আসছে। তাদের উদ্দেশ্য, দেশটির আন্তর্জাতিকভাবে বৈধ হিসেবে স্বীকৃত প্রেসিডেন্ট আবু রাব্বু মানসুর হাদির সরকারকে স্থিতিশীল করা। ইরান সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীরা হাদি সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে।এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন

/এমএইচ/
সম্পর্কিত
চুক্তি হোক বা না হোক রাফাহতে ইসরায়েলি অভিযান চলবে: নেতানিয়াহু
হামাসকে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে নেওয়ার আহ্বান ব্লিঙ্কেনের
গাজায় যুদ্ধবিরতি নাকি রাফাহতে হামলারাজনৈতিক সংশয়ের মুখোমুখি নেতানিয়াহু
সর্বশেষ খবর
জন্ম আর মৃত্যুর সুরেলা মেলবন্ধনের প্রতিধ্বনি
৩৫তম জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসবজন্ম আর মৃত্যুর সুরেলা মেলবন্ধনের প্রতিধ্বনি
দারুণ সেঞ্চুরিতেও রাব্বির কাছে ম্লান সাকিব
দারুণ সেঞ্চুরিতেও রাব্বির কাছে ম্লান সাকিব
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: স্টেশন মাস্টারসহ ৩ জন বরখাস্ত
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: স্টেশন মাস্টারসহ ৩ জন বরখাস্ত
খিলগাঁওয়ে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
মুক্তি পেলেন মামুনুল হক
মুক্তি পেলেন মামুনুল হক
কামরাঙ্গীরচরে নতুন ভবন নির্মাণের অনুমতি দিলো ডিএসসিসি
কামরাঙ্গীরচরে নতুন ভবন নির্মাণের অনুমতি দিলো ডিএসসিসি
কুমিল্লায় বজ্রাঘাতে ৪ জনের মৃত্যু
কুমিল্লায় বজ্রাঘাতে ৪ জনের মৃত্যু
আরও কমলো সোনার দাম
আরও কমলো সোনার দাম
ব্যর্থতার অভিযোগে শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে আইনি নোটিশ
ব্যর্থতার অভিযোগে শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে আইনি নোটিশ