X
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪
১৭ বৈশাখ ১৪৩১

যেসব কারণে কমেছে ধানের দাম, বেড়েছে কৃষকের সংকট

ফৌজিয়া সুলতানা
২১ মে ২০১৯, ১৯:০৭আপডেট : ২২ মে ২০১৯, ১৬:১৬

ধান ক্ষেতে আগুন দিয়ে কৃষকের প্রতিবাদ

কৃষকের যেন মরণদশা। বাম্পার ফলন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াই ফসল ঘরে তোলার পরও মুখে হাসি নেই তাদের। বরং ধানক্ষেতে আগুন দিয়ে, রাস্তায় ধান স্তূপ করে ও ছিটিয়ে মানববন্ধন-সমাবেশ করে প্রতিবাদ করছেন কৃষকরা। শ্রমিক সংকট, শ্রমিকের অতিরিক্ত মজুরি, বাজারে ধানের কম দাম,  সরাসরি সরকারের কাছে ধান বিক্রি করতে না পারাসহ নানা কারণে বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছেন তারা। কোনও সমাধান না পেয়ে ধান চাষকেই অভিশাপ হিসেবে দেখছেন অসহায় কৃষকরা।  

এবারের বোরো মৌসুমে সরকার সাড়ে ১২ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে  ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান-চাল সংগ্রহের এই অভিযান চলবে৷ এরমধ্যে ধান সংগ্রহ করা হবে দেড় লাখ মেট্রিক টন, বাকিটা চাল ও গম। এটা মোট উৎপাদনের ০.৩ শতাংশের বেশি নয়।  এবছর বোরো উৎপাদন ১ কোটি ৯৬ লাখ টন হয়েছে বলে আশা করছে কৃষি বিভাগ।

কৃষকরা বলছেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয়েছে। কিন্তু বেশি ধান হওয়ার কারণে সংকটও বেড়েছে। তারা জানান, ধান চাষ ও বাজারে তোলার মাঝখানে বেশ কয়েকটি ধাপে অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ ও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাদের।

বেড়েছে উৎপাদন ব্যয়

দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার বেশ কয়েকটি কারণে ধানের উৎপাদন খরচ বেশি পড়েছে।  শ্রমিকের মজুরি, সার ও বীজের বেশি দাম, ট্রাক্টর ও সেচ বাবদ খরচ বেশি হয়েছে এবার। বিঘাপ্রতি (৩৩ শতাংশ) ছয় হাজার টাকার বেশি লোকসান গুনতে হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তারা।

শ্রমিকের মজুরি

টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, ইরি-বোরো চাষে এক বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমি প্রস্তুত করতে অন্তত তিনজন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়।  এ সময়ে শ্রমিকের দৈনিক মজুরি থাকে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা করে। এছাড়া,  শ্রমিকের খাবারসহ দুই হাজার টাকার ওপরে খরচ হয়। ট্রাক্টর বাবদ খরচ হয় প্রায় ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা। বীজ ও বীজতলা প্রস্তুত করতে শ্রমিকের মূল্যসহ এক হাজার টাকার ওপরে খরচ হয়। ধানের চারা রোপণ করতে তিন জন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। এই তিন জন শ্রমিকের খাবারসহ দুই হাজার থেকে ২২০০ টাকা খরচ হয়। এরপর ধানক্ষেতের  ঘাস পরিষ্কার (নিরানি) করতে অন্তত দুজন শ্রমিক লাগে। এই দুইজন শ্রমিকের খাবারসহ ১৫০০ টাকার মতো খরচ হয়ে থাকে। আবার ধান কাটতে  অন্তত চার জন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। ধান কাটা শ্রমিকের মজুরি  প্রতিজন ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা করে লাগে। এই চার জন শ্রমিকের খাবারসহ চার হাজার টাকার ওপরে দিনে খরচ হয় । অন্যদিকে সার বাবদ ১৫০০ থেকে ১৮০০ টাকা খরচ হয়। সব মিলিয়ে বীজতলা প্রস্তুতসহ কৃষকের সোনালি ধান গোলায় তুলতে অন্তত ১৪ জন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। আর এই ১৪ জন শ্রমিকের খাবারসহ সব মিলিয়ে কৃষকের খরচ হচ্ছে অন্তত সাড়ে ১৩ হাজার টাকার মতো।

ধানের জমিতে আগুন দিয়ে প্রতিবাদ জানান কৃষক আব্দুল মালেক (ফাইল ছবি) এদিকে,  এক বিঘা (৩৩ শতাংশ ) জমিতে ধান উৎপন্ন হচ্ছে ১০ থেকে ১৩ মণ। ধানের বর্তমান মূল্য ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা করে। ৫৫০ টাকা হিসেবে ১৩ মণ ধানের মূল্য সাত হাজার ১৫০ টাকা। ১৩ হাজার টাকা খরচ হলে এক বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমিতে কৃষকের প্রায় সাড়ে ৬ হাজার টাকা করে লোকসান গুনতে হচ্ছে।

সেচ, সার ও বীজের মূল্যবৃদ্ধি

টাঙ্গালের বাসাইলের কৃষক শ্রীবাস মণ্ডল বলেন, ‘গত বছর ধানক্ষেতে যমুনা সার  ব্যবহার করেছি। তখন ফলনও ভালো হয়েছে। এখন যমুনা সার বাজারে পাওয়া যায় না। এই সারের দাম বর্তমান সারের চেয়ে অনেক কম ছিল। এবার চায়না, সৌদি, অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়ার সার বাজারে এসেছে। এসব সার ধানক্ষেতে ব্যবহার করার কারণে ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।’

একাধিক সার ব্যবসায়ী জানান, গত বছর বাজারে যমুনা সার  ছিল। তখন  ধানের ফলন ভালো হয়েছে। কিন্তু এবার বাজারে কয়েকটি দেশের সার আসায় ফলন কম হচ্ছে। এই সারের দামও অনেক বেশি।

এছাড়া, হাওর এলাকায় পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় খরার কারণে সেচ বাবদ বেশি খরচ হয়েছে কৃষকদের।

পরামর্শ মেলেনি

হাওর এলাকার লাখ লাখ কৃষক ধান রোপণের সময় কৃষি বিভাগের পরামর্শ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এদিকে  কৃষি বিভাগের লোকেরা বলছেন, তাদের এত জনবল নেই যে, রোপণ থেকে  ধান কাটা পর্যন্ত কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করবে। এ কারণে কৃষকরা নিজেদের মতো করে জমিতে সার, কীটনাশক, সেচ দিয়েছেন। এ জন্য এসব উপকরণ প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি লেগেছে। ফলে ধান উৎপাদন খরচ অনেক বেড়েছে।

ঋণের বোঝা

বাংলাদেশের কৃষকের বেশিরভাগই প্রান্তিক পর্যায়ের। চাষের জন্য প্রয়োজনীয় খরচ জোগাতে তাদের অনেকেরই চড়া সুদে টাকা নিতে হয় মহাজনের কাছ থেকে। ধান উঠতে না উঠতেই মহাজনের পক্ষ থেকে কৃষকের ওপর শুরু হয় অব্যাহত চাপ। একারণে দেনার ভার মেটানোর জন্য ধানের বাজারমূল্য যাচাই বা ধান সংরক্ষণ করে পরে উপযুক্ত সময়ে বিক্রির সুযোগ পান না কৃষকরা। তাই নামমাত্র মূল্যেই তারা ধান বিক্রি করে দেন।

ক্ষেতে আগুন দেওয়া সেই কৃষকের ধান কেটে দিলেন শিক্ষার্থীরা মাগুরা সদর উপজেলার নান্দুয়ালী গ্রামের কৃষক রজব আলী বলেন, ‘মহাজনের দেনার চাপেই দুই সপ্তাহ আগে ধান বিক্রি করেছি ১৮ টাকা কেজি দরে। কিন্তু এখন শুনছি সরকার ধান কিনবে ২৬ টাকা কেজি দরে । এতে আমার কোনও লাভ নেই। কারণ, আমার গোলায় এখন কোনও ধান নেই।’

সদর উপজেলার আকছি গ্রামের কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘শুনেছি ব্যাংক স্বল্প সুদে কৃষককে ঋণ দেয়। কিন্তু আমরা সেই সুযোগ থেকে বঞ্চিত। বাধ্য হয়েই চড়া সুদে ঋণ নেই স্থানীয় মহাজনের কাছ থেকে।’

হিলির ছাতনি গ্রামের বর্গাচাষি লুৎফর রহমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘লাভের আশায় মৌসুমের শুরুতে প্রতি বিঘায় ৬ মণ ধানের হিসেবে ৬০০০ টাকা অগ্রিম দিয়ে  মালিকদের কাছ থেকে জমি বর্গা নিয়েছি। তার পরে বিভিন্ন দাদন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে লাভের ওপর টাকা নিয়ে ধানের আবাদ করেছি। কিন্তু বর্তমানে ধানের যে দাম, তাতে করে সবকিছু দিয়ে লাভের আশা তো দূরে থাক, উল্টো আমাদের ঋণ পরিশোধের চিন্তায় হতাশার মধ্যে আছি।’ 

কৃষকের তালিকা

কৃষকরা জানান, তারা চাইলেই সরাসরি সরকারি খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করতে পারেন না। এই বাধা দূর করা প্রয়োজন।  স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ কৃষকদের যে তালিকা তৈরি করে, সেই তালিকায় কৃষকের নাম থাকতে হবে। কৃষকের নিজের জমি না বর্গাচাষি তা উল্লেখ করতে হবে। কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে। ধানে ১৪ শতাংশ আর্দ্রতা থাকতে হবে।  যদিও গত দুবছর ধরে কৃষি বিভাগের তালিকাভুক্তিকরণ বন্ধ আছে।

কার্ড নিয়ে অনিয়ম

কৃষকদের জন্য কৃষি বিভাগের দেওয়া কার্ড নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। একজনের নামে একাধিক কার্ড, অস্তিত্ব নেই এমন লোকের নামে ভুয়া কার্ড, যার নামে কার্ড তাকে না জানানো, চাপ প্রয়োগ করে একজনের কার্ড নিয়ে অন্য কৃষকের কাছ থেকে কম দামে ধান কিনে সরকারের কাছে বেশি দামে বিক্রির মতো অভিযোগও রয়েছে। আবার উপজেলা পর্যায়ে মধ্যস্বত্বভোগীরা কৃষকের নাম দিয়ে ধান বিক্রির একাধিক কার্ড হাতিয়ে নিয়েছেন, এমনও ঘটনা ঘটছে।

খুলনার ডুমুরিয়া রংপুর ইউনিয়নের কৃষক মৃণাল বলেন,  ‘এবার প্রয়োজনের বাইরে ধান চাষ করিনি। গতবার অনেক ক্ষতি হয়েছে। আমার নামে ধান বিক্রির কার্ড হয়েছে,অথচ আমি তা জানি না। কার্ড দিয়ে কারা ধান বিক্রি করছে, তাও জানি না। এলাকায় কিছু লোক রয়েছে, তারা খাদ্য অফিসে যোগযোগ করে কার্ড করে নেয়। তারা আবার গরিব কৃষকের কাছ থেকে কম দামে ধান কিনে মজুত রাখে।’

রূপসা উপজেলার কাজদিয়া গ্রামের রবিউল বলেন, ‘সরাসরি ধান বিক্রি করতে গেলে সরকারি অফিসের লোকেরা ধানের আদ্রতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। কিন্তু খাদ্য অফিসের  নিজস্ব কিছু লোক আছে, তারা যে ধানই নেয়,সেটা চলে।’

ধান সংগ্রহে দেরি

দেশের বিভিন্ন স্থানে ধান কাটা শুরু হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, এপ্রিলের শুরুতেই। গত ২৫ এপ্রিল থেকে সরকার ধান-চাল কেনা শুরু করলেও এই সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়নি সব জায়গায়। প্রতি বছর সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাজারে ধানের দাম বাড়ে। কিন্তু দেরিতে ধান চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হলে প্রান্তিক কৃষকের জন্য তা কোনও সুফল বয়ে আনে না বলে জানা কৃষকরা।

নির্দিষ্ট বাজার না থাকা

সুনামগঞ্জ সদরের শ্রীনাথপুর গ্রামের কৃষক রিপন মিয়া বলেন, ‘মাছ, গরু, সবজি সবকিছুর বাজার আছে, কিন্তু ধানের নির্দিষ্ট কোনও বাজার নেই, যেখানে কৃষক যাচাই-বাছাই ও দরদাম করে ধান বিক্রি করতে পারেন। ধান বিক্রির জন্য পূর্ব-পরিচিত কোনও ফড়িয়াতে খবর দিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসতে হয়। ফলে দরদামের জায়গা থাকে না। ফলে  দাম কম পাই আমরা।’

মধ্যস্বত্বভোগী

জানা গেছে, সরকার বাজার মূল্যের চেয়ে বেশি দরে ধান চাল সংগ্রহ করলেও তার সুফল পাচ্ছেন না কৃষকরা। কেননা, কৃষকের পরিবর্তে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযানে আধিপত্য বিস্তার করছেন ক্ষমতাসীন দলের কর্মীরা। তারা কৃষককে চাপ দিয়ে এবং কৌশলে তাদের কাছ থেকে কম দামে ধান কিনে নিয়ে পরে সরকারের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

মজুতের সংকট
‘সুনামগঞ্জ হাওর বাঁচাও’ আন্দোলনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট বজলুল মজিদ চৌধুরী খসরু বলেন, ‘হাওর এলাকার প্রান্তিক কৃষক ইচ্ছে করলেও নির্দিষ্ট সময়ের পর ঘরে ধানের মজুত রাখতে পারেন না। তাদের বেশির ভাগ ঋণ করে জমিতে ফসল ফলান। সেই ঋণ একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে হয়। তাই এ সময় প্রান্তিক কৃষক অনেকটা একযোগে কম দামে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হন।’ এছাড়া পর্যাপ্ত গুদাম নেই যেখানে ধান নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মজুত করা যেতে পারে, যাতে পরে দাম বাড়লে ধান বাজারে ছাড়া যায়।

চাল আমদানি

মাগুরা কৃষি ও প্রকৃতি বিষয়ক বেসরকারি সংস্থা পল্লী প্রকৃতির নির্বাহী পরিচালক শফিকুর রহমান পিন্টু বলেন, ‘ধানের বাম্পার উৎপাদন হলে বাজারে এর মূল্য কম হতে পারে। কিন্তু আমদানি করা চাল এই দরকে আরও নিম্নমুখী করছে। এই মুহূর্তে একমাত্র সরকারি নিয়ন্ত্রণই পারে কৃষকের স্বার্থরক্ষা করতে।’

আমদানিতে দুর্নীতির কারণে কৃষকরা ধান-চালের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না দাবি করে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন গত ২০ মে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সভায় বলেন, ‘আমরা চাল উৎপাদনে ৩০ লাখ টন উদ্বৃত্ত চলে গেছি, এরপরও আমরা ৬০ লাখ টনের মতো আমদানি করি। এখনও ৪ লাখ টন আমদানির প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। এই আমদানির ক্ষেত্রে দুর্নীতির জায়গা আছে। যেখানে পৃথিবীতে চালের দাম ৪০০ ডলার প্রতি টন,আমরা সেখানে নিয়ে এসেছি ৭০০ থেকে একহাজার ডলার দরে প্রতি টন চাল।’ 

প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন বাংলা ট্রিবিউনের টাঙ্গাইল প্রতিনিধি এনায়েত করিম বিজয়, খুলনা প্রতিনিধি হেদায়েৎ হোসেন, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি হিমাদ্রী শেখর ভদ্র, মাগুরা প্রতিনিধি মাজহারুল হক লিপু ও হিলি প্রতিনিধি হালিম আল রাজি।

 

/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
গরমে মরে যাচ্ছে শাকসবজি গাছ, উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা চাষিদের
গরমে মরে যাচ্ছে শাকসবজি গাছ, উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা চাষিদের
টিভিতে আজকের খেলা (৩০ এপ্রিল, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (৩০ এপ্রিল, ২০২৪)
রাজশাহীতে গরমে নাকাল প্রাণিকুল, মারা যাচ্ছে পাখি
রাজশাহীতে গরমে নাকাল প্রাণিকুল, মারা যাচ্ছে পাখি
দুর্নীতির অভিযোগে ইসলামপুর পৌর মেয়র বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে ইসলামপুর পৌর মেয়র বরখাস্ত
সর্বাধিক পঠিত
‘পুলিশ’ স্টিকার লাগানো গাড়িতে অভিযান চালাবে পুলিশ
‘পুলিশ’ স্টিকার লাগানো গাড়িতে অভিযান চালাবে পুলিশ
আজ কি বৃষ্টি হবে?
আজ কি বৃষ্টি হবে?
জালিয়াতির মামলায় সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার ২৬ বছরের কারাদণ্ড
জালিয়াতির মামলায় সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার ২৬ বছরের কারাদণ্ড
মঙ্গলবার দুই বিভাগের সব, তিন বিভাগের আংশিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার দুই বিভাগের সব, তিন বিভাগের আংশিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে
এসি কেনার আগে মনে রাখতে হবে এই ৭ বিষয়
এসি কেনার আগে মনে রাখতে হবে এই ৭ বিষয়