X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১
প্লাটিনাম জয়ন্তী আজ

স্বাধীনতার আগে-পরের ছাত্রলীগে এসেছে যে পরিবর্তন

মাহফুজ সাদি
০৪ জানুয়ারি ২০২৩, ০৩:২৬আপডেট : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩, ২০:৩৩

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আওয়ামী লীগেরও আগে যার জন্ম। পাকিস্তান আমলে বাঙালি নেতৃত্ব তৈরির কারিগর। গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি, বাংলাদেশ স্বাধীনতার পেছনে ছিল বলিষ্ঠ ভূমিকা। স্বাধীনতা পরবর্তী নেতা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে সংগঠনটি। তবে গত সাত দশকে ছাত্রলীগে মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যগত দিক দিয়ে ‘বড় ধরনের’ পরিবর্তন এসেছে বলে মনে করছেন সাবেক নেতারা। যদিও বর্তমান নেতরা বলছেন, অতীতের ধারাবাহিকতায় সঠিক পথেই এগুচ্ছে সংগঠনটি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন। সংগঠনটির ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী তথা প্লাটিনাম জয়ন্তী আজ। এ উপলক্ষে বছরব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রলীগের বর্তমান নেতৃত্ব। প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দৃশ্যমান, লক্ষ্য এবার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ’।

স্বাধীনতার আগে-পরের ছাত্রলীগে এসেছে যে পরিবর্তন

মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগের বছরব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেন সংগঠনটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। তিনি রাতে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ছাত্রলীগের প্লাটিনাম জয়ন্তী উপলক্ষে আমরা বছরব্যাপী কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছি। এর আগেও ২৫ বছর পূর্তিতে রজত জয়ন্তী, ৫০ বছরে সুবর্ণ জয়ন্তী, ৬০ বছরে হীরক জয়ন্তী পালন করা হয়েছে। প্রতিটি আয়োজনই বেশ লম্বা সময় ধরে পালন করা হয়েছে।

এবারের প্লাটিনাম জয়ন্তীতে ছাত্রলীগ কী বার্তা দিতে চায়, জানতে চাইলে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ (এটি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এবারের নির্বাচনি স্লোগান) গড়ার প্রশ্নে ছাত্র সমাজের মধ্যে একটি অভুতপূর্ব ঐক্য তৈরি হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশকে আমরা রাজনৈতিকভাবে সামনে আনতে চাই। স্মার্ট ক্যাম্পাস, স্মার্ট জেনারেশন এবং স্মার্ট ফিউচার গড়ার স্বার্থে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনও বিকল্প নেই।’

তিনি আরও উল্লেখ করেন, যারা খুনি, সন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদী ও আগুন-সন্ত্রাসের রাজনীতি করছে, গণতন্ত্রের বেশ ধরে যারা অনির্বাচিত সরকারের দালালি করতে চায়, যারা মিছিল-মিটিংয়ের অনুমতি নিয়ে খুনিদের গেটটুগেদার করে- এই অশুভ অপশক্তির বিরুদ্ধে আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে হতে পারি এবং তাদের বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারি সেটিই আমাদের এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রত্যয়।

তবে প্লাটিনাম জয়ন্তীকে কেন্দ্র করে স্বাধীনতার আগে-পরের ছাত্রলীগের মূল্যায়ন জানতে চাওয়া হয় স্বাধীন বাংলাদেশে সংগঠনটির প্রথম সভাপতি শেখ শহিদুল ইসলামের কাছে। তিনি মঙ্গলবার রাতে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আগের ছাত্রলীগ আর এখনকার ছাত্রলীগের মধ্যে মৌলিক ও বৈশিষ্টগত বড় ধরনের একটি পরিবর্তন এসেছে। এটি ইতিবাচক হলে কোনও কথা ছিল না, হয়েছে নেতিবাচক। কেবল ছাত্রলীগ নয়, অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর ক্ষেত্রেও একই ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

তার ভাষ্য, পাকিস্তান আমল ও স্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রলীগ করেছি, নেতৃত্ব দিয়েছি। ভাষা আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা কর্মসূচিতে সর্বপ্রথম সমর্থন, পরে ১১ দফা কর্মসূচি নিয়ে আন্দোলন থেকে শুরু করে গণঅভ্যুত্থান, স্বাধীনতা যুদ্ধ, নেতৃত্ব তৈরিসহ ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা কতগুলো কর্মসূচি নিয়েছিলাম, যেগুলো অত্যন্ত গঠনমূলক ছিল।

সেই কর্মসূচির বিষয়ে জানতে চাইলে শেখ শহিদুল ইসলাম জানান, ছাত্রদের মোটিভেট করার জন্য কেন্দ্রীয় দফতরে রাজনৈতিক ক্লাস নেওয়া, নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য ছুটির সময় বিভিন্ন অঞ্চলে ছাত্র ব্রিগেট পাঠানো,কৃষকদের উদ্ভুদ্ধ করতে নানা সময়ে একই ধরনের ছাত্র প্রতিনিধি পাঠানোসহ গঠনমূলক ও নেতৃত্ব তৈরির মতো কর্মসূচি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শাহাদাৎ বরণের আগপর্যন্ত ছাত্রলীগের এই ধারা অব্যাহত ছিল।

তখনকার ছাত্রলীগের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যের বিষয়ে তিনি বলেন, সেই সময় ছাত্ররাই ছাত্রলীগের নেতৃত্ব নির্ধারণ করতো। ছাত্র সংসদগুলোর নিয়মিত নির্বাচন হতো এবং নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি হতো। ছাত্রলীগের সম্মেলনে নতুন নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত নিতো ছাত্ররা। ছাত্র সংগঠন রাজনৈতিক দলের লেজুরবৃত্তি করতো না। অর্থাৎ স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে উজ্জ্বল একটি সংগঠন ছিল ছাত্রলীগ। তারা তাদের সিদ্ধান্ত নিজেরাই নিতো। দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করার পাশাপাশি ছাত্রদের বিষয়গুলো নিয়ে সরব থাকতো। মেধাবী ছাত্ররা নেতৃত্বে আসতো, ছাত্রলীগ থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, সচিব, আইজি, ডিআইজি হতো।

১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাজনৈতিক পটভূমিতে আসলে ছাত্র সংগঠনগুলোকে রাজনৈতিক দলের অঙ্গ সংগঠন করেছেন বলে উল্লেখ করেন বর্তমানে জাতীয় পার্টির (জেপি-মঞ্জু) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এই পরিবর্তনের ফলে ছাত্র সংগঠনগুলো রাজনৈতিক দলের লেজুরবৃত্তি শুরু করলো। এতে ছাত্র সংগঠনগুলো স্বকীয় বৈশিষ্ট্য হারিয়ে ফেললো, ছাত্রলীগও তার ব্যতিক্রম নয়। তারা ছাত্রদের সমস্যা,শিক্ষার সমস্যা, শিক্ষাঙ্গনের সমস্যা এবং উন্নত মানুষ গড়ার যে পথ, তার পরিবর্তে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে। একই সমস্যা অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর ক্ষেত্রেও। ফলে তাদের মূল কাজ থেকে তারা বিচ্যুত হয়েছে।'

স্বাধীনতার আগে-পরের ছাত্রলীগের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যগত একটা বড় পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন ইতিবাচক দিকে হলে কোনও কিছু বলার ছিল না, হয়েছে নেতিবাচক। দেখা যাচ্ছে- ছাত্র নেতারা রাজনীতি করে অনেকে নিজেদের ভাগ্য গড়ার চেষ্টা করছে, আর্থিক সংশ্লিষ্টকার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। এর প্রধান কারণ হলো- ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না, নতুন নেতা আসছে না। ছাত্ররা তাদের নেতা কে, তা বুঝতে পারছে না। তাদের নেতা ঠিক করে দিচ্ছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। এদিকে নজর দেওয়া দরকার, কেননা ছাত্রলীগ একটি গৌরবময় ঐতিহ্যবাহী সংগঠন, যার বয়স ৭৫ বছর। এই অঞ্চলের সবচেয়ে পুরাতন এই সংগঠন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে, জাতি সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে। ছাত্রলীগের নেতারা যাতে দেশ গড়ার কাজে নিজেদের প্রস্তুত করতে পারে, সে দিকে এখন তাদের প্রধান কাজ হওয়া উচিত।’

তৃণমূল থেকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে আসা ৭৫ পরবর্তী নেতা আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এবং বর্তমানে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পদকের দায়িত্বে আছেন। তিনি মঙ্গলবার রাতে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু নিহতের পর ছাত্রলীগ ছিল খুনি-ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী-প্রতিরোধী। সেই দুর্বিসহ দিনগুলোতে তারা দুঃসাহসী হিসেবে অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। এখনকার ছাত্রলীগের সঙ্গে স্বাধীনতার আগের বা পরের কিংবা ৭৫ পরবর্তী ছাত্রলীগের পাথর্ক্য আছে।’

এই পার্থক্যের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ গত ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় আছে। এখন যারা ছাত্রলীগের নেতৃত্বে রয়েছেন,তাদের ছাত্র রাজনীতির বয়সই হতে ১২-১৩ বছর। বিরোধীদলের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-মূল্যবোধকে রক্ষার জন্য লড়াই-সংগ্রাম, প্রতিবাদী হওয়ার অভিজ্ঞতা তাদের নেই। এই দুইটা পার্থক্য তো বর্তমান ছাত্রলীগের মধ্যে প্রতিয়মান হচ্ছে। ছাত্র সমাজের পক্ষে ন্যায় সঙ্গত কথা বলা, একাডেমি এবং দেশবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতিক বিপক্ষে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির জন্য এখন তারা কাজ করছে। বঙ্গবন্ধু কন্যার ভিশন বাস্তবায়নে তারা সাহসী ভূমিকা,সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। তাদের এখন প্রতিবাদী-প্রতিরোধী ভূমিকা রাখার প্রয়োজন এই মুহূর্তে দেখছি না।’

পাকিস্তান আমলের ছাত্রলীগ আর বাংলাদেশ আমলের ছাত্রলীগের বিস্তর পার্থক্যের কথা উল্লেখ করে বাহাউদ্দিন নাছিম আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন, গণতান্ত্রিক রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন, দেশের মানুষের স্বপ্নপূরণের রাজনীতিতে আরও একনিষ্ঠভাবে দায়িত্বশীল করার প্রত্যাশা করে জাতি। তারা সেই প্রত্যাশা পূরণে আজকের ছাত্রলীগ অতীতের ছাত্রলীগের মতোই বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকাকে আরও সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করবে, এটা আমরা চাই।'

ছাত্রলীগের প্লাটিনাম জয়ন্তী পালনের নেতৃত্ব দিতে চলা সংগঠনটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেছেন, 'তারা পূর্বসূরিদের দেখানো পথেই ছাত্রলীগকে চালিত করছেন। অতীতের ধারাবাহিকতায় নেতৃত্ব আসছে এবং তারা সংগঠনকে ঠিক পথেই পরিচালনা করে যাচ্ছেন। সে অনুযায়ী আমরা এবারের কর্মসূচি নির্ধারণ করেছি।'

স্বাধীনতার আগে-পরের ছাত্রলীগে এসেছে যে পরিবর্তন

ছাত্রলীগের বছরব্যাপী কর্মসূচি ৪ জানুয়ারি সকাল ৬টায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল সাড়ে ৮টায় ধানমন্ডিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, সকাল ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন এবং বিকাল ৩ টায় শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ। ৬ জানুয়ারি দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা এবং ৫ থেকে ৮ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়, স্বেচ্ছায় রক্তদান, সংগৃহীত রক্ত বিতরণ ও শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ।

এছাড়া সুবিধাজনক সময়ে সম্ভাব্য কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রলীগ, যা পরবর্তী সময়ে সুবিধাজনকভাবে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান সাদ্দাম হোসেন। সম্ভাব্য এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে– প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশের ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত অনাবাদি জমিতে শাক সবজি-ফল চাষ, মাছ ও গৃহপালিত পশুপালন; প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধ ছাত্রসমাজ শীর্ষক মতবিনিময় সভা পরিচালনা; কনসার্ট ফর স্মার্ট বাংলাদেশ আয়োজন এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পুনর্মিলনীর আয়োজন।

সম্ভাব্য কর্মসূচির মধ্যে আরও রয়েছে– বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭৫ বছর শীর্ষক স্মারক গ্রন্থ প্রকাশ; স্মার্ন্ট বাংলাদেশ আইডিয়া কনটেস্টের আয়োজন; সব সাংগঠনিক ইউনিটের দলীয় কার্যালয়ে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা; উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে দেশব্যাপী বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিকতা শীর্ষক প্রতিযোগিতা ও জাতীয়ভাবে স্মার্ট ইয়ুথ ক্যাম্প গড়ে তোলা; শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা নিয়ে স্মার্ট শর্ট ফিল্ম কমপিটিশন; বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ডেভেলপমেন্ট কুইজের আয়োজন; নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে নারীর ক্ষমতায়ন ও শেখ হাসিনা শীর্ষক বক্তব্য প্রতিযোগিতা; সজীব ওয়াজেদ জয় প্রোগ্রামিং কনটেস্টের আয়োজন; স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট ক্যাম্পাসের ওপর আন্তর্জাতিক অ্যাকাডেমিক কনফারেন্স; স্মার্ট বাংলাদেশ অলিম্পিয়াড; দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরস্কারপ্রাপ্ত মেধাবী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চা চক্র; স্মার্ট বাংলাদেশ: আওয়ার কান্ট্রি আওয়ার ড্রিম শীর্ষক পোস্টার প্রেজেন্টেশনসহ অন্যান্য কর্মসূচি।

/এলকে/
সম্পর্কিত
ছাত্রলীগের ‘অনুরোধে’ গ্রীষ্মকালীন ছুটি পেছালো রাবি প্রশাসন
কমিটিতে পদ পেতে জীবনবৃত্তান্ত জমায় ফি নেওয়া যাবে না
উপজেলা নির্বাচনজেলা আ.লীগ সম্পাদকের প্রতিদ্বন্দ্বী সভাপতির ছেলে, আছেন ছাত্রলীগ সম্পাদকও
সর্বশেষ খবর
বনানীতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বনানীতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
কোটি টাকার আইসসহ গ্রেফতার সংগীতশিল্পী এনামুল রিমান্ডে
কোটি টাকার আইসসহ গ্রেফতার সংগীতশিল্পী এনামুল রিমান্ডে
‘বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠালে প্রণোদনা ৩ শতাংশ বিবেচনা করা হবে’
‘বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠালে প্রণোদনা ৩ শতাংশ বিবেচনা করা হবে’
হেলিকপ্টারের সিটে বসতে গিয়ে পড়ে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
হেলিকপ্টারের সিটে বসতে গিয়ে পড়ে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
কুষ্টিয়ায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
কুষ্টিয়ায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম