X
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
১৫ বৈশাখ ১৪৩১

শিক্ষা গবেষণা ও উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাতেই আস্থা

ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৫:৩৫আপডেট : ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৭:০৬

“আওয়ামী লীগের আমি সন্তান, আওয়ামী লীগের ঘরেই আমার জন্ম। আওয়ামী লীগ যদি ব্যথা পায়, আমিও বুকে ব্যথা পাই। আওয়ামী লীগের কোনও কর্মী যদি ব্যথা পায়, আমারও অন্তরে ব্যথা লাগে। আওয়ামী লীগ তো আওয়ামী লীগই, এটা কোনও দল না, এটা আমার কাছে একটা অনুভূতির নাম।”

২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্যে কথাগুলো বলেছিলেন প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ আশরাফ। তিনি আরও বলেছিলেন, “আওয়ামী লীগ শুধু একটা রাজনৈতিক দল নয়। হাজারও শহীদের রক্ত, জাতির পিতার রক্ত, জাতীয় চার নেতার রক্ত, হাজার হাজার নেতাকর্মীর আত্মত্যাগ, সব মিলিয়েই আওয়ামী লীগ। এই আওয়ামী লীগ শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, এটা অনুভূতি। এই হাজারও বন্ধুর রক্ত, চার নেতার রক্ত, ভাষা আন্দোলনের রক্ত- সেই অনুভূতি। এই অনুভূতিতে সৃষ্টি হয়েছে আওয়ামী লীগ।” এটাই আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ যখন হেরে যায় তখন বাংলাদেশ হেরে যায়।

বাংলাদেশের সঙ্গে আওয়ামী লীগের নাড়ির সম্পর্ক। বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, আওয়ামী লীগের বাইরে বাংলাদেশকে সুরক্ষিত রাখতে পারে এমন কোনও দলের জন্ম হয়নি। হবে কিনা তা ভবিষ্যৎই বলবে। তাই বাংলাদেশের মানুষের কাছে আওয়ামী লীগের প্রতি চাওয়াটা অনেক বেশি। অনেক বেশি। এমনকি যে ব্যক্তি আওয়ামী লীগকে পছন্দ করে না, ভালোবাসে না, ভোট দেয় না, কোনও চায়ের দোকানে আওয়ামী লীগের প্রশংসা হলে সেখান থেকে উঠে আসে, সেও আওয়ামী লীগের কাছ থেকে সর্বোচ্চটা প্রত্যাশা করে।

এক জটিল সময়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগের জন্ম (প্রথম নাম পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ)। মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি হলেও মূলত এই দলটি গড়ে উঠেছে শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মত্যাগ, সততা, দেশপ্রেম ও সৃজনশীলতার অভাবনীয় সমন্বয়ের কারণে। দেশ বিভাগের পরে মুসলিম লীগের প্রতি অনাস্থায় সমবায়ী কণ্ঠস্বর আওয়ামী লীগ।

প্রকৃতপক্ষে মুসলিম লীগের গণতন্ত্রহীনতা, জবরদস্তিতন্ত্রের কারণে পূর্ব বাংলা তথা পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মধ্যে যে জনঅসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছিল, তারই ফসল আওয়ামী লীগ। ১৯৪৭ সালে শেখ মুজিবের সৃষ্টি ‘গণতান্ত্রিক যুবলীগ’ প্রতিষ্ঠা আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার দ্বার উন্মোচন করে। ১৯৪৯ সালে টাঙ্গাইল থেকে উপনির্বাচনে শামসুল হক মুসলিম লীগের প্রার্থী খুররম খান পন্নীকে বিপুল ভোটে পরাজিত করেন। সেটিই ছিল পূর্ব পাকিস্তানের একটি অঞ্চলের মানুষের অনাস্থা; মুসলিম লীগের প্রতি অনাস্থা। আর ভোটের বা ব্যালটের মাধ্যমে প্রকাশিত প্রথম অনাস্থা। সারা দেশেই এই অনাস্থা তৈরি হয়েছিল। আর তখনই মানুষের জন্য কাজ করার দলের জন্ম হয়। সেই দলই বর্তমান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক। শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন প্রতিষ্ঠাকালীন ১নং যুগ্ম সম্পাদক (বর্তমানে যেটি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক)। পরে ১৯৫২ সালে তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হন এবং ১৯৫৩ সালের কাউন্সিলে তিনি সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অসাম্প্রদায়িক একটি রাষ্ট্রের চিন্তা থেকেই ১৯৫৫ সালে তৃতীয় সম্মেলনে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে রাখা হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ’। ‘নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ নিয়ে অন্য একদিন কথা হবে। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলিতে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ নামে যে দলটি আত্মপ্রকাশ করেছিল সেই দলটিই আজকের ‘আওয়ামী লীগ’ বা ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’। দল আত্মপ্রকাশের ছয় বছরের মাথায় দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেওয়াও উদ্দেশ্য ছিল দলে ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা এবং অসাম্প্রদায়িকতা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ। শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত ১৩ বছর সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। মূলত এই সময়েই আওয়ামী লীগ পূর্ব বাংলার সাধারণ মানুষের আস্থার জায়গায় স্থান পায়। ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন।

১৯৫৪ সালের নির্বাচনে ‘যুক্তফ্রন্ট’ ২২৩টি আসনে জয়লাভ করে, তার মধ্যে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগে’র আসন ছিল ১৪৩টি। এটা থেকেও বোঝা যায় আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা। এই ধারা অব্যাহত থাকে। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু যখন বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ৬ দফা ঘোষণা করেন তখন পূর্ব বাংলার তথা পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মধ্যে তার যে প্রভাব দেখা গিয়েছিল তারই ফল ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান। আইয়ুব খানের পতন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়লাভ। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। একটি স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে আওয়ামী লীগ জড়িত বিষয়টি এমন নয়। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র্রটির জন্ম হয়েছিল আওয়ামী লীগের মাধ্যমেই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করেন।

স্বাধীনতার পরে মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাই এখন বাংলাদেশের মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার জায়গা। অথচ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শেখ হাসিনা ৬ বছর দেশেই ফিরতে পারেননি। বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছিল জিয়াউর রহমান আইন করে তার বিচার পর্যন্ত করতে দেননি। ১৯৯৬ সালের আগ পর্যন্ত ২১ বছর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে ছিল। এরমধ্যে বাংলাদেশ চলেছে স্বৈরশাসনে। তৈরি হয়েছে ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ। সংবিধান পরিবর্তন করে এটাকে ‘পাকিস্তান’-টাইপ রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে। উন্নয়ন সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যেভাবে হবার কথা হয়নি। মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ করে সেনাবাহিনীর মধ্যে যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তাদের বিনা বিচারে হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নাম নেওয়া সে সময় বাংলাদেশে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হতো। 

শেখ হাসিনা দেশে আসার পরে যে আন্দোলন শুরু করেন সেই আন্দোলন মূলত গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন। কারণ, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে, সাধারণ মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটলে, সাধারণ মানুষ তাদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারলেই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হবে। কিন্তু এ দেশে বারবার গণতন্ত্র হোঁচট খেয়েছে। ২০০১ সালে বিচারপতি লতিফুর রহমানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছিল। ২০০১ সালের নির্বাচন আমরা দেখেছি। নির্বাচনের পর ধর্মীয় উগ্রবাদ কীভাবে দানা বেঁধেছিল ও এ দেশের সাধারণ মানুষ ও সংখ্যালঘুদের ওপর কীভাবে অত্যাচার করা হয়েছিল আমরা তাও জানি। আমরা দেখেছি ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত রাজাকারদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা। এ দেশের মুক্তিযোদ্ধারা, এ দেশের দেশপ্রেমিক সাধারণ মানুষ, তরুণ সমাজ কোনোভাবেই তা মেনে নিতে পারেনি। এজন্য পরবর্তী নির্বাচনে তারা বিপুল ভোটে আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করে। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যে নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, যুদ্ধাপরাধের বিচার– তা তারা নিশ্চিত করেছে। এ দেশের কিছু মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাদের কয়েকদিন আগেও আমরা গাড়িতে জাতীয় পতাকা নিয়ে ঘুরতে দেখেছি তাদের ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলতে দেখলাম। সাংবিধানিকভাবে এবং আইনের মাধ্যমেই সেই বিচার করা হয়েছে।

১৯৯৬-২০০১ সালে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে বাংলাদেশে যে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন তা চারদলীয় সাম্প্রদায়িক জঙ্গিগোষ্ঠী শুধু রুদ্ধই করেনি। তাদের কারণে আমরা ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিন সরকার দেখলাম। আমরা জাতির পিতার কন্যা ও গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনাকে জেলে যেতে দেখলাম। বাংলাদেশের মানুষ এরপরই বুঝে গেছে উন্নয়ন যদি অব্যাহত রাখতে হয় তবে বারবার শেখ হাসিনাকে এ দেশের ক্ষমতায় আনার কোনও বিকল্প নেই। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা ও চট্টগ্রামে অনেক ফ্লাইওভার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, ঢাকা-কক্সবাজার রেল যোগাযোগ, ঢাকা-বেনাপোল রেল যোগাযোগ, ঢাকা-খুলনা নতুন লাইনে রেল যোগাযোগ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর- এসব মেগা প্রকল্প করা সম্ভব হয়েছে সরকারের ধারাবাহিকতার জন্য। বাংলাদেশের মানুষ একসঙ্গে ১০০টি সেতু উদ্বোধন হতে দেখেছে। এমন অসংখ্য উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে এবং উন্নয়ন চলমান। এর পেছনে অবশ্যই সরকারের ধারাবাহিকতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কারণ, অনেক প্রকল্প এখন চলমান। সরকার কোনও কারণে বদলে গেলে সেগুলো স্থবির হয়ে যাবে।

শিক্ষাক্ষেত্রে বাংলাদেশ কতটা এগিয়েছে তা বাস্তবমুখী শিক্ষাব্যবস্থার দিকে তাকালেই বোঝা যায়। ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজন ছিল সৃজনশীল শিক্ষা পদ্ধতি। এখন শুধু সৃজনশীলতা দিয়েই হচ্ছে না। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে এবং ২০৪১ সালে উন্নত দেশ হতে হলে আরও বাস্তব ও প্রয়োগ উপযোগী শিক্ষা কার্যক্রম দরকার। সরকারের নতুন শিক্ষানীতি সেটিই বাস্তবায়ন করতে বদ্ধপরিকর। নতুন শিক্ষা কার্যক্রমে একজন শিক্ষার্থী বাস্তবিক প্রয়োগিক জ্ঞান লাভ করছে, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য খুবই দরকার। স্মার্ট নাগরিক সৃষ্টিতে এর কোনও বিকল্পও নেই।

মোটকথা, শেখ হাসিনা সরকার এ দেশের মানুষের সরকার। তারা যা করছে এদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য করছে। এ দেশের মানুষও বারবার তাকে ও তার দলকে নির্বাচিত করার মাধ্যমে তাদের প্রতি সমর্থন জানাচ্ছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তাই আওয়ামী লীগ সতর্কভাবে প্রার্থী বাছাই করেছে। দল ও দেশের প্রয়োজনে বর্তমান আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে ৭২ জন সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি। ৬৯ জন প্রথমবারের মতো মনোনয়ন পেয়েছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই তরুণ। আবার অনেক পুরাতন ও ত্যাগী নেতাকর্মীও এবার মনোনয়ন পেয়েছেন। এ থেকেও বোঝা যায় আওয়ামী লীগে ভুলের কোনও জায়গা নেই। আওয়ামী লীগ করে ভুল করা যাবে না। কারণ, জনগণ সবসময় সবকিছু খেয়াল রাখে। আর আওয়ামী লীগ জনগণের দল। জনগণের বা বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থা আছে। শেখ হাসিনার ত্যাগ ও আদর্শ তারা জানে। তরুণ প্রজন্ম বারবার তার ওপরই আস্থা রেখেছে। তারা জানে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগের কোনও বিকল্প বাংলাদেশে সৃষ্টি হয়নি। তরুণ প্রজন্ম আওয়ামী লীগের সঙ্গে থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মনোনিবেশ করবে- এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক: অধ্যাপক; সদস্য, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি); পরিচালক, বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল); সভাপতি, এডুকেশন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম, বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি); সহ-সভাপতি, আমরাই ডিজিটাল বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন।

 

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
টিভিতে আজকের খেলা (২৮ এপ্রিল, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (২৮ এপ্রিল, ২০২৪)
সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা
সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা
কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ