X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১
বিবিসির বিশেষ প্রতিবেদন

রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়াবে কে?

বিদেশ ডেস্ক
০৫ ডিসেম্বর ২০১৬, ১৮:৫৭আপডেট : ০৫ ডিসেম্বর ২০১৬, ২১:০৮
image

দশকের পর দশক জুড়ে সারি সারি মানুষ পালিয়ে যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে।  তাদের বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর সবথেকে নিপীড়িত জনগোষ্ঠী। নিজ দেশে তারা প্রত্যাখ্যাত। প্রতিবেশি দেশে তারা অনাকাঙ্ক্ষিত। তারা নিঃস্ব, কার্যত রাষ্ট্রহীন।  

সম্প্রতি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর জাতিগত নিধন ও মানবতাবিরোধী অপরাধ পরিচালনার প্রেক্ষিতে কেবল বাংলাদেশে পালিয়ে গেছে ১০ হাজার রোহিঙ্গা। তারা তাদের বিপন্নতার গল্প বলেছে।  খুন হওয়া স্বজন, পুড়ে যাওয়া বাড়িঘর, আর ধর্ষণের শিকার হওয়া নারীদের গল্প। অথচ মিয়ানমারের সরকার বলছে, এসব নাকি মিথ্যে কথা!

রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী

মানবতার পক্ষের মানুষেরা বলছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তেমন একটা তৎপর নয়। কেউ কেউ রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতিকে ১৯৯৫ সালের বসনিয়ার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। ইউরোপীয় মানবাধিকার পরিস্থিতির ইতিহাসে এক কালো দিন ছিল সেটি। জাতিসংঘের অধীনে থাকা সত্ত্বেও বসনিয়ার মুসলিম জনগোষ্ঠীর ৮ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল ওই বছরে।

কী ঘটছে সেখানে

যুক্তরাজ্যের রোহিঙ্গা সংগঠনের একজন সদস্য তুন থিন। তিনি দাবি করেন, রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর ভয়ঙ্কর নিষ্ঠুরতার শিকার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। অক্টোবরের ১১ তারিখে সীমান্ত অঞ্চলে সন্ত্রাসী হামলায় হাতে ৯ পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার পর থেকেই শুরু হয় দমন অভিযান।তবে রোহিঙ্গারা বলছে, ঘটনার পর গণহারে তাদের ওপর নিপীড়ন নেমে আসে।

একজন বলেন, ‘আমাদের বাড়িঘর আর মসজিদ আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে ওরা।’ 

মিয়ানমার সরকার জোরের সঙ্গে এই অভিযোগ অস্বীকার করে যাচ্ছে। বিবিসি সরেজমিন এইসব ঘটনা প্রত্যক্ষ করেনি। তবে খোদ জাতিসংঘ সেখানে ‘জাতিগত নির্মূল প্রক্রিয়া’ চালিয়ে যাচ্ছে।

কেন এমন পরিস্থিতি হলো

মিয়ানমারের বহু জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে রোহিঙ্গারা অন্যতম। আরব জাতিগোষ্ঠীর উত্তরাধিকার বিবেচনা করা হয় তাদের। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তারা রয়েছেনওই মিয়নামারে। তবে মিয়ানমার তাদের নাগরিক বলে স্বীকার করে না। আর রাষ্ট্রের সুরে সামিল হয় মিয়ানমারের সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ জনগোষ্ঠী। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের নাগরিক দাবি করে তারা। উগ্র বৌদ্ধবাদ দ্বারা আক্রান্ত মিয়ানমার। এর ইতিহাসের বাকে বাকে সাম্প্রদায়িক অবিশ্বাসের চিহ্ন। ধারাবাহিক সাম্প্রদায়িক সহিংসতার নজির। আর সে কারণেই স্বাধীনতা প্রাপ্তির পরের অধিকাংশ সময় সামরিক শাসনের যাতাকলে বঞ্চনা সইতে হয়েছে মিয়ানমারবাসীকে।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা মুসলমানের বাস। সাম্প্রদায়িক বিবেচনায় সেখানে তারা সংখ্যালঘু। ২০১২ সালে উগ্র বৌদ্ধবাদী সহিংসতায় সেখানে এক লাখ মানুষ ঘরছাড়া হন। এমন আরও হাজার হাজার মানুষের আশ্রয়স্থল হয়েছে জরাজীর্ণ শরণার্থী শিবির। যুগে যুগে বাংলােদশে প্রবেশ করেছে তারা।

সু চি কী করছেন?

নাটকীয়ভাবে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমান নাগরিকদের এভাবে দেশছাড়া হওয়ার ধারাবাহিকতায় ক্ষমতায় আসেন মিয়নামারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী এবং বিশ্বজুড়ে ন্যায় আর শান্তির সপক্ষে ভূমিকার জন্য স্বীকৃত অং সান সু চি। ২৫ বছরের মধ্যে প্রথমবারের এই কথিত গণতান্ত্রিক আয়োজন। তবে সু চি ক্ষমতায় আসা সত্ত্বেও আলাদা কিছু ঘটেনি। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সু চির নীরবতা এই সহিংসতাকে আরও জোরালো করেছে।

মানচিত্রে রাখাইন রাজ্য

শুক্রবার শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই রাজনীতিক বলেন, ‘বলছি না সেখানে কোনও সমস্যাই নেই। তবে প্রকৃত ঘটনার অতিরঞ্জন করে তাকে বড় করে দেখানো হলে এতে কোনও কাজ হবে না। তার চেয়ে বরং সমস্যাগুলো শনাক্ত করে তা সমাধানের চেষ্টা করলে মানুষের উপকার হবে।’

যুক্তরাজ্যের রোহিঙ্গা সংগঠনের ওই সদস্য তুন থিন একসময় লড়াই করেছেন সু চির হয়ে। গণতন্ত্রের দাবিতে সোচ্চার হয়েছিলেন তিনি। তবে সু চি আশাহত করেছেন তাকে। বিবিসিকে তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা দেওয়ার প্রশ্নে সু চির ব্যর্থতা খুবই হাতাব্যঞ্জক।

মিয়ানমারের রাজনীতিতে সেনাকর্তৃত্ব বহাল রয়েছে। রোহিঙ্গাদের সুরক্ষায় সু চির ব্যর্থতাকে এর সঙ্গে মেলাতে চান না তুন থিন। আসল কথা হলো রোহিঙ্গাদের নিপীড়নের দায় সু চিরই। সেনাবাহিনী কেবল সেটা বাস্তবায়ন করছে।

এক অবরুদ্ধ বাস্তবতায় রয়েছে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশ। সেখানে কোনও সংবাদমাধ্যমকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। যেতে পারছে না আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পর্যবেক্ষকরা। সম্প্রতি সিঙ্গাপুরে গিয়ে রোহিঙ্গাদের নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়লে তা এড়িয়ে যান তিনি।   

আবার অন্যরা বলছেন, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম মিয়ানমারের প্রকৃত অবস্থা বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে। সংখ্যাগুরু বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে থাকতে হয় সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর রোহিঙ্গাদের।

রোহিঙ্গাদের বিপন্ন জীবন বাস্তবতা

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মিয়ানমার বিষয়ে গবেষনা করেন খিন মার মার খিয়া। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে তিনি বলেন, রোহিঙ্গারা বিশ্বের ‘সবথেকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী’ অথচ পশ্চিমা সংবাদমাধ্যম তাদের উপেক্ষা করে।

সংবাদমাধ্যমের সঙ্গের সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে অং সান সু চি বলেন, বৌদ্ধরা ‘চিন্তিত যে রাখাইন রাজ্যে আনুপাতিক হারে রোহিঙ্গাদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। বৌদ্ধ ও রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার আশ্বাসও দেন তিনি।

সু চি সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যের সাম্প্রতিক ঘটনা তদন্তে একটি বিশেষ দল গঠন করেছেন। তদন্ত দলে কোনও রোহিঙ্গা প্রতিনিধি নেই। রয়েছেন একজন সাবেক জেনারেল, ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং পুরিশ বাহিনীর প্রধান। ওই দলটি যে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত প্রতিবেদন দিতে পারবে, এমনটা বিশ্বাস করতেক চাইছেন না অধিকাংশ রোহিঙ্গা মুসলমান।

‘ধারাবাহিকভাবে মানুষ মরছে, ফুরিয়ে আসছে সময়’ তুন খিন বলেন।

প্রতিবেশিরা কি সহায়তার হাত বাড়াবে

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানানোর নজির কম। আসিয়ান (অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথ ইস্ট এশিয়ান নেশনস) ভূক্ত ১০ টি দেশের গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি এটি। তবে সাম্প্রতিক বাস্তবতা ভিন্ন।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে কূটনৈতিক তৎপরতা

রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে চলমান জাতিগত নির্মূল প্রক্রিয়ার তীব্র সমালোচনা করে যাচ্ছে মালয়েশিয়া। চলছে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ ও রাষ্ট্রীয় কূটনীতি। ইন্দোনেশিয়ার পুলিশ দাবি করেছে, মিয়ানমার দূতাবাসের কাছে আইএস কর্তৃক এক বোমা হামলার পরিকল্পনা ঠেকিয়ে দিয়েছেন তারা।

মিয়ানমারের আসিয়ান সদস্যপদ রাখা যায় কিনা, তা পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান তিনি। মানবতার এই বিপন্ন অবস্থা ‘বিশ্ব চুপ করে বসে বসে গণহত্যার দৃশ্য দেখবে, এমন নয়। বিশ্ব কোনওভাবেই বলকেত পারে না, ‘এটা আামদের সমস্যা নয়। এটা আদতে আমাদেরই সমস্যা।’

মিয়ানমারের নেত্রী সু চিকে পরোয়া করেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন নাজিব। রোহিঙ্গা ইস্যুতে সুচি তার সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন নাজিব। গণহত্যার বিচারও দাবি করেছেন তিনি।  এরআগে নাজিবের ক্রীড়া বিষয়ক মন্ত্রীও মিয়ানমারের আসিয়ান সদস্যপদ পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান।

তবে নাজিবের অবস্থান নিয়ে প্রশ্নও উঠেছে। সমালোচকরা বলতে চাইছে, আসলে দুর্নীতির অভিযোগে তীব্র রোষে থাকা মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা থেকে জনগণের দৃষ্ট সরিয়ে দিতেই রোহিঙ্গা ইস্যুতো সোচ্চার হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে, মিয়ানমার প্রশ্নে কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্য জরুরি ভিত্তিতে একটি আঞ্চলিক বৈঠক ডাকা হয়েছে। এদিকে রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি জানাতে মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আসিয়ানের তরফ থেকেও তলব করার কথা রয়েছে।

রবার্টসন বলেন, ‘আমরা যা করছি, সেটা স্থানীয় রাজনীতিতে স্বার্থসিদ্ধির কোনও কর্মসূচি অথবা কোনও ভান নয়। মিয়ানমারের বিপন্ন মানুষদের পাশে দাঁড়াতেই এটা করা হয়েছে।’

যুক্তরাজ্যে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত রিজাল সুকমা বিবিসিকে বলেন, বিপন্ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাঁচাতে আশু উদ্যোগ জরুরি। প্রতিবেশি দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে একটি আঞ্চলিক কমিটি গঠন করে ঘটনা তদন্তের তাগিদ দেন তিনি।

দমনপীড়নে বিপর্যস্ত রোহিঙ্গা সম্প্রদায়

জাতিসংঘ কী করছে

জাতিসংঘের একজন মুখপাত্র সেই ২০০৯ সালে রোহিঙ্গাদের বিশ্বের সবথেকে নিপীড়িত জনগোষ্ঠী বলে উল্লেখ করেছিলেন। এ বছর দুই দফায় তারা মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ করেছে। সংস্থাটি আরও বলেছে, সংকট নিরসনে তাদের পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে যেসব সুপারিশ করা হয়েছিল, সেগুলোর একটাও বাস্তবায়িত হয়নি। এমনকী রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে বলা হলেও তা করতে ব্যর্থ হয়েছে মিয়ানমার। রাখাইন রাজ্যের ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খু তদন্ত এবং মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে বাধা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এই বিশ্বসংস্থা।

জাতিসংঘ মুখপাত্র আরও বলেন, নৌকায় করে বিপন্ন অবস্থায় সীমান্তে যাওয়া রোহিঙ্গাদের প্রবেশ করতে দিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। রাখাইন রাজ্যের ঘটনা তদন্তে একটি আঞ্চলিক টাস্কফোর্স গঠন করার তাগিদ দেন তিনি।

এর বাইরেও রয়েছে সাবেক জাতিসংঘ মহাসচিব কফি আনানের এক তদন্ত কমিটি। আগস্টে সু চির ডাকে ওই কাজে নিয়োজিত হন তিনি।

তবে এইসব তদন্ত নিয়ে তেমন কোনও আশাবাদ নেই কোথাও। অনেকের প্রশ্ন রয়েছে, কী হবে এইসব তদন্ত করে। যখন কিনা, অনেক অনেক তদন্ত রিপোর্ট হাতের কাছেই আছে। তবুও তো কিছু হচ্ছে না। নতুন করে তদন্ত করে তবে কী হবে, এই প্রশ্ন এড়াতে পারছে না মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়। এড়তে পারছে না বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মানবতার পক্ষের মানুষেরা।

/বিএ/

সম্পর্কিত
ভারতে লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোট শুরু
চীনে আমেরিকার কোম্পানিগুলোর প্রতি ন্যায্য আচরণের আহ্বান ব্লিঙ্কেনের
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
সর্বশেষ খবর
সৎ মাকে বটি দিয়ে কোপালো কিশোর, ঢামেকে মৃত্যু
সৎ মাকে বটি দিয়ে কোপালো কিশোর, ঢামেকে মৃত্যু
ধানক্ষেত পাহারা দিতে গিয়ে বুনো হাতির আক্রমণে কৃষক নিহত
ধানক্ষেত পাহারা দিতে গিয়ে বুনো হাতির আক্রমণে কৃষক নিহত
কোনও রান না দিয়ে ৭ উইকেট, টি-টোয়েন্টিতে ইন্দোনেশিয়ার বোলারের বিশ্ব রেকর্ড
কোনও রান না দিয়ে ৭ উইকেট, টি-টোয়েন্টিতে ইন্দোনেশিয়ার বোলারের বিশ্ব রেকর্ড
রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ২
রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ২
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি প্রসঙ্গে যা বললেন রাষ্ট্রদূত
ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি প্রসঙ্গে যা বললেন রাষ্ট্রদূত