X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১

ক্ষতচিহ্নিত হাড়মাংস অথবা নিছকই আত্মজনের কথা

গৌতম গুহ রায়
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩২আপডেট : ১৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩২

৯ম পর্ব 

'শ্মশানের  অঙ্গার'

দিনগুলো ক্রমশ অস্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তবুও কিছু স্মৃতি অম্লান রোদ্দুর হয়ে রয়ে যায় । ঠাকুমাকে ঘিরে কদিন ধরেই বাড়িতে একটা মৃত্যু প্রস্তুতি চলছিল। সকাল বিকাল জেঠিমা, মা, আয়েশা মাসি ঠাকুমার প্রায় অচেতন শরীরটাকে ধুইয়ে দেওয়া, পাউডার মেখে দেওয়া, শরীরটা উল্টে দিয়ে বেডসোলের পচনের ক্ষতে বোরিক পাউডার দিয়ে দেওয়া—এসব চলছিল। কিন্তু ঠাকুমার কথা বলা, চোখ খুলে তাকানো সবটা কেমন স্থির হয়ে গেল, ক্রমশ জ্ঞান হারানোর ধূসর বিশ্বের দিকে গড়িয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। ডাক্তার জেঠু নিয়মিত এলেও তিনি এই প্রস্তুতির বার্তা দিয়ে রেখেছিলেন। প্রতিদিন পাড়া প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজন এসে দেখে যাচ্ছিলেন। আমাদের চৌকো উঠানের পাঁচ ঘরের বাড়িটা একটা মৃত্যুর প্রতিক্ষাকে ঘিরে জমজমাট হয়ে উঠল! মায়ের পানের ডাবর সারাদিন চঞ্চল, চা বানানোর ফরমায়েসে খুরতোতো দিদি রান্নাঘরে যাতায়াত বেড়ে গেল। বেশ কিছুদিন আগেই রামায়ণ পাঠ বন্ধ হয়ে গেছে। দিদির উপর নির্দেশ এসেছে মৃত্যু পথযাত্রীর পাশে বসে মাঝে মাঝে গীতা পাঠের। অবশেষে এক বৃহস্পতিবার ‘বারবেলায়’ তাঁর চোখের মণি স্থির হয়ে গেল। ডাক্তারকে খবর দেওয়া হল। তিনি এসে নাড়ি টিপে ঘোষণা করলেন— ‘স্নেহলতা দেবী আর এই ধরাধামে নেই, লোকান্তরিত হয়েছেন’।

বাবার মধ্যম ভাই দিনেশ চন্দ্র চার দশক ধরেই দার্জিলিঙে থাকেন। পোস্ট মাস্টার। তাঁকে খবর দেওয়ার জন্য আমাকে সঙ্গে করে বাবা নিয়ে গেলেন টেম্পল স্ট্রিটে মুখার্জী জেঠুর অফিসে। সেই সময়ের জলপাইগুড়িতে সরকারি দপ্তরের বাইরে গুটি কয়েক ব্যক্তিগত টেলিফোন ছিল, অধিকাংশই অফিসের। বাড়িতে ব্যক্তিগত টেলিফোনের সংখ্যা ছিল আরো কম। কালো রঙের একই আকারের সেই টেলিফোন, তখনও ডায়াল পদ্ধতি আসেনি। রিসিভার তুললে প্রথমে টেলিফোন এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যোগাযোগ হতো, সেই টেলিফোন অপারেটারকে প্রথমে আপনার নম্বর ও যার সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইছেন তার নম্বর জানাতে হতো। এরপর রিসিভার আবার যথাস্থানে রেখে অপেক্ষায় থাকা, এই অপেক্ষা অন্তহীনও হতে পারে! অনেকক্ষণ পরে টেলিফোন বেজে উঠলে বুঝবেন যে আপনার উদ্দিষ্ট নম্বরে যোগাযোগ করা গেছে। মুখার্জী জেঠু ছিলেন বাবার ঠিকাদারি ব্যবসার পার্টনার। টেলিফোনের রিসিভারটি তোলে ধরার মিনিট পাঁচেক পরে ওদিক থেকে জানতে চাওয়া হলো— ‘আপনার নম্বর?’ – ‘৩৭৮’— কোথায় চাইছেন? — দার্জিলিং — নম্বর?  - …। এরপর অপেক্ষা। তখন দুপুর ৩টা হবে। কাঠের হাতলওয়ালা একটা পুরোনো আরাম কেদারায় আমাকে বসিয়ে রেখে বাবা ফিরে গেলেন। সেই সেগুন কাঠের হাতলওয়ালা সোফাটি আজও রয়ে গেছে, কিছুটা বাবার স্মৃতি হয়ে কিছুটা শক্তপোক্ত ও আরাম দায়ক বলে। বিকাল হয়ে এলো, মুখার্জি জেঠু চলে গেলেন । আমার হাতে অফিস ঘরের তালাচাবি। সন্ধ্যায় দাদা হন্তদন্ত হয়ে এলো। তখনো ওপাড় থেকে টেলিফোন বেজে ওঠেনি। দাদা টেলিফোন এক্সচেঞ্জে গেলো, প্রতিবেশী মানব কাকুর ভাই টেলিফোন এক্সচেঞ্জে চাকরি করেন, যদি কিছু হয়। কিন্তু অপেক্ষার স্তব্ধতা আর ভাঙে না ! আমি সেই থেকে ওই সোফাটায় বসেই আছি, বাইরে যাওয়ার উপায় নেই! অবশেষে রাত ১০টা নাগাদ টেলিফোন বেজে উঠলো— ‘নিন, কথা বলুন’। ওপাড়ে একজন ফোন ধরলেন, সম্ভবত পোস্ট অফিসের সিকিউরিটি গার্ড। তিনি বললেন এতো রাতে পারবেন না, পরদিন সকালে খবর দেবেন। যাই হোক, টেলিফোন বা সেই দুপুরেই করে দেওয়া টেলিগ্রামের কারণে জেঠু এলেন পরদিন রাতে। কিন্তু এতক্ষণ মৃতদেহ রাখা উচিত হবে না বলে আগের রাতেই দাহ কর্ম শেষ করা হয়ে গিয়েছিল।

শীতকালে মৃতপ্রায় করলা নদীর ধারে সেই মাশকলাইবাড়ির শ্মশানঘাট। মাসকালী বা মাংস খেকো কালী থেকে উচ্চারণ বিভ্রাটে আজ মাষকলাই ডাল হয়েছেন ওই করালবদনী। আমি ও আমাকে আনতে যাওয়া আর এক খুরতোতো ভাই পার্থ দুজনে যখন শ্মশানে পৌঁছলাম তখন চিতার আগুন দাউদাউ জ্বলছে। হিন্দু নারীর দেহ চিতায় চিৎ করে শোয়ানো হয়। আমি দেখলাম দাউদাউ আগুনের মধ্য থেকে কিছুটা বেড়িয়ে আসা ঝলসে যাওয়া দুটি পা, কালো হয়ে আসা চামড়া পুড়ে গিয়ে ফুলে উঠছে। সেই চরণ যুগলের দিকে তাকিয়ে হাউ হাউ করে কেঁদে ফেললাম, অগ্নিজ্বিহ্বার ভেতর ক্রমশ ভস্মীভূত সেই দেহ। আমাদের মানবী বটবৃক্ষ পুড়ে যাচ্ছে। গোটা জীবন আগুন সাক্ষী রেখে, কয়লা পুড়িয়ে আমাদের রন্ধনশিল্পের নকশিকাঁথা রচনা করেছেন যিনি ওই আগুন তাঁকে গ্রহণ করছে। সেই আগুনের চিতায় পুড়তে থাকা মানুষের শরীরে কয়লা জমে। লাঠি দিয়ে কয়লা ছড়িয়ে দিতে হয়। আমাদের পাড়ার শ্যাম দা সেই কাজটি করছিলেন, বাঁশের লাঠি দিয়ে দগ্ধ শরীর থেকে কয়লা ছাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। ক্রমশ কুঁচকে আসা শীর্ণ দেহটিতে আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে আগুন ফুলকির উচ্ছ্বাস নেচে নেচে লক্ষ জোনাকির মতো, স্বর্ণালী প্রজাপতির মতো একে বেঁকে উপরে উঠছে। প্রতিটি আঘাত বহুগুণে আমার শরীরে লাগছিল, মূক হয়ে সেই যন্ত্রণা ভোগ করছিলাম আমি, স্নেহলতার আদরের নাতি। এমন সময় আমার একমাত্র পিসি, সাত সন্তানের মধ্যে একমাত্র কন্যারত্ন সব বাঁধা অতিক্রম করে শ্মশানে চলে এলেন। চিতার ভেতর কয়লা জড়ানো সেই প্রায় নিঃশেষিত দেহের দিকে তাকিয়ে দিগ্বিদিক জ্ঞান শূন্য তিনি হু হু করে কেঁদে উঠলেন। কাঁদতে কাঁদতে হাহাকার করে উঠলেন। মা হারানো নাভি থেকে উঠে আসা সেই কান্না।

অগ্নিতে সমর্পিত তিনি। সেই আগুন, যাকে সনাতনীরা দেবতাজ্ঞানে মান্য করে। মৃত শরীরকে অগ্নি আহুতিযোগ্য করে তোলা হয় ঘি, মধু, কলা, চন্দন কাঠ, গোলাপ জলে ধুয়ে। চিতা তাঁদের কাছে হোমকুণ্ড। জন্মান্তরবাদির কাছে মৃত্যু এক জীবন থেকে অন্য জীবনে প্রবেশের দ্বার। আগুন সেই মহার্ঘ দ্বার যার মধ্য দিয়ে প্রবেশ করলে মানুষের আর কোনো কর্মফল অবশিষ্ট থাকে না, রিপুচেতনা থাকে না। সম্পূর্ণ মুক্ত মানুষ পঞ্চভূতে মিলে যায়। অগ্নির প্রতি স্তব উচ্চারণ করা হয়—

মৈনমগ্নে বি দহো মাভি শোচো মাস্য ত্বচং চিক্ষিপো মা শরীরং।
যদা শৃতং কৃণবো জাতবেদোহথেমেনং প্র হিণুতাৎ পিতৃভ্যঃ।।
শৃতং যদা করসি জাতবেদোহথেমেনং পরি দত্তাৎ পিতৃভ্যঃ।
যদা গচ্ছাত্যসুনীতিমেতামথা দেবানাং বশনীর্ভবাতি০।। (ঋগ্বেদ, ১০/১৬/১-২)

অর্থাৎ হে অগ্নি। এই মৃত মানুষটিকে পূর্ণ ভস্ম করো না, একে কষ্ট দিও না। এর দেহ ছিন্নভিন্ন করো না। হে জাতবেদা! যখন এর শরীর তোমার তাপে পূর্ণরূপে পুড়বে, তখনই এঁকে পিতৃলোকের কাছে পাঠাবে। যখন এই ব্যক্তি পুনরায় সজীবত্ব পাবেন, তখন তিনি ঈশ্বরের বশতাপন্ন হবেন।

নদী ও শ্মশানের মাঝে একটা সাত-আট মিটারের নদীঢাল, কালো মাটি ও ধূসর পাথর। মাটি ও পাথর ছেয়ে থাকা পোড়া কাঠ ও শববাহকদের ফেলে যাওয়া লেপ তোশক, ভাঙ্গা মাটির হাঁড়ি। সেই পোড়া কাঠের পাশেই একটা নিম গাছ, একটা আতা গাছ। গাছে ঝুলে আছে কোনো মৃতের ছেঁড়া পাঞ্জাবি, আলতা মাখা সায়া।

চিতার আগুন নিভে এলে ঠাকুমার দেহের দগ্ধ অবশেষ নাভি একটা সবুজ বাঁশের মুখে গেঁথে নিয়ে বাবা নেমে যাচ্ছেন নদীর কাছে। হাঁটু জলে নেমে সেই দেহাবশেষ নাভিটি জলের গভীরের কাদামাটিতে গেঁথে দিয়ে উঠে এলেন বাবা। এরপর নদী ও চিতার মাঝে আমাদের মানব শৃঙ্খল বানানো হল। নদীর জল বালিতে করে হাতে হাতে উঠে এলো চিতার আগুনে, অগ্নিভ চিতাকে ঠান্ডা করা হল। নিভন্ত চিতার পাশে নদী থেকে তুলে আনা কাদামাটি দিয়ে একটা পিন্ডমতো করে তার উপর কড়ি, ধানদূর্বা দিয়ে তার উপর মাটির কলসি ও তুলসী গাছ বসানো হল। তিন দিকে বাঁশের কঞ্চি গেঁথে তাতে একটা কাপড়ের ধ্বজা বেঁধে দেওয়া হল। বাবা একটা লোহার দা দিয়ে পেছন ফিরে সেই জলভর্তি কলসির পেট এক কোপ দিয়ে ভেঙ্গে ফেললেন। এরপর আমরা সবাই ফিরে আসছি, এই সময় পিছু ফেরা নিষেধ। কিন্তু মন না মানা আমি পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখি সেই পতপত করতে থাকা ধ্বজাটা গভীর ছায়া নিয়ে একটা বটগাছ হয়ে যাচ্ছে ।

নৃত্যরত আগুনের সেই লক্ষ ফুলকি আর অন্ধকারের ভেতর পতপত করে উড়তে থাকা ধ্বজা আমাকে আজও এসে ডাক দেয়, ঘুম ভেঙ্গে যায়, আমাদের আদি ও  অকৃত্রিম বটগাছের হাওয়া ডাকে। আমার আগে পিছে জেগে থাকে শ্মশানের অঙ্গার।

আজ, সেই দাহকৃত সময়ের দিকে তাকিয়ে হাজার জিজ্ঞাসা জন্ম নেয় মনে। এই যে মৃতদেহকে দাহ করার প্রথা আমাদের সেটা কি আদিতে এমনই ছিল? আলবেরুনী জানিয়েছেন প্রাচীনকালে মৃতদেহ মাঠে ফেলে রাখা হত। দীর্ঘকাল এই প্রথা চলার পর ‘নারায়ণ’-এর নির্দেশে মৃতদেহ অগ্নিকে সমর্পণ করা হয়, সেই প্রথাই আজও বলবৎ আছে। কিন্তু সাপের ছোবলে মৃত্যু হলে সেই দেহ জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। চাঁদ সওদাগরের পুত্র লক্ষ্মীন্দর ও বেহুলার এক কাল্পনিক আখ্যান বাস্তবে নেমে আসে, কলার ভেলায় ভেসে যাওয়া দেহ প্রাণ ফিরে পাওয়ার বিশ্বাসে ভেসে যায়। হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে ‘অন্তর্জলি’ যাত্রার প্রথা। মুমূর্ষু ব্যক্তিকে নদী তীরে এনে শুইয়ে দেওয়া হত। এতেও যদি মরণ না আসে তবে তার সপ্তছিদ্র বন্ধ করে তাঁকে নিরন্তর জলে চোবানো, এভাবে মৃত্যুর কাছে সমর্পিত হয় মানব।

ইতিহাসের সেই হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর যুগে ‘সিন্ধু নগরবাসীরা সাধারণত মৃতদেহ সমাধিস্থ করতো, এমন কোনো প্রমাণ আদৌ পাওয়া যায়নি’ বলে জানিয়েছেন ইরফান হাবিব। আবার সুকুমারী ভট্টাচার্য বলেছেন যে এদের মধ্যে মৃতদেহ দাহ ও সমাধিস্থ দুইরকমই প্রমাণ মেলে। সমাজটি শ্রেণি বিভক্ত ছিল এবং হয়তো দু-শ্রেণীর জন্যে দুরকম অন্ত্যেষ্টি হত।

আদিতে হিন্দুরাও কবরই দিতেন। এখনও আদিবাসী সমাজে (তারা হিন্দু কিনা সেই নিয়ে আলাদা চর্চা হতেই পারে) সেই রীতি প্রচলিত আছে। বেদের যুগে মৃতের অন্ত্যেষ্টি ছিল শবদাহ, কোথাও সমাধিও চালু ছিল। “অশ্বের ব্যবহারের মতোই অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ার পদ্ধতিও বিকাশ লাভ করেছিলো আর্য সংস্কৃতির স্পর্শে। এই পদ্ধতির প্রচলনের সমর্থন মেলে বৈদিক, আবেস্তা এবং হোমারীয় সাহিত্যে।’ (রামশরণ শর্মা) হিউয়েন সাং (৬২৯-৪৪) এর বিবরণে জানিয়েছন, শবদাহ করা হত, না হলে নদীর স্রোতে ভাসিয়ে দেওয়া হত। কখনও জঙ্গলে পরিত্যক্ত হত। আমার ঠাকুমার দেহ দাহ করা হল, দেহাবশেষ নদীতে সমর্পণ করা হল, সেই দাহক্ষেত্রে ধ্বজা টানিয়ে অরণ্যকল্প করা হল। চরাচরে লীন হয়ে থাকলেন আমাদের মানবী বটগাছ। 
ঋগ্বেদে পাই মৃত্যুর পর মৃত ‘জননী তুল্য’ এই ধরিত্রীতে আশ্রয় নেবে। জননী পৃথিবীর কাছে সে প্রার্থনা করবে মৃতকে সে যেন সন্তানের মতো রক্ষা করে। “হে মৃত! এই জননী স্বরূপা বিস্তীর্ণ পৃথিবীর নিকট গমন কর, ইনি সর্বব্যাপী, ইহার আকৃতি সুন্দর। হে পৃথিবী! তুমি এই মৃতকে উন্নত করিয়া রাখ, ইহাকে পীড়া দিওনা। ইহাকে উত্তম উত্তম সামগ্রী, উত্তম উত্তম প্রলোভন দাও। যে-রূপ মাতা আপন অঞ্চলের দ্বারা পুত্রকে আচ্ছাদন করেন, তদ্রূপ তুমি ইহাকে আচ্ছাদন কর।” (শশিভূষণ দাশগুপ্ত) আমি সেই নিভে যাওয়া চিতার ও অন্ধকারে ক্রমশ ধূসর হয়ে আসা ধ্বজার অনেক উপরে সেই আঁচলটি খুঁজতে থাকি, ঠাকুরমা নিশ্চই জগতজননীর সেই অন্তহীন স্নেহের আঁচলে আশ্রয় পেয়েছেন।

চলবে

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
কাপ্তাই হ্রদে নাব্য সংকট, ৫ উপজেলার যোগাযোগ বন্ধ
কাপ্তাই হ্রদে নাব্য সংকট, ৫ উপজেলার যোগাযোগ বন্ধ
কলকাতা স্টেশনে অর্থ পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার বাংলাদেশি
কলকাতা স্টেশনে অর্থ পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার বাংলাদেশি
তীব্র গরমে নির্বাচনি প্রচারণায় আ.লীগ নেতার মৃত্যু
তীব্র গরমে নির্বাচনি প্রচারণায় আ.লীগ নেতার মৃত্যু
দেশে আগ্রাসী শাসন চলছে: দিলারা চৌধুরী
দেশে আগ্রাসী শাসন চলছে: দিলারা চৌধুরী
সর্বাধিক পঠিত
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু