X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

অপপ্রয়োগের আশঙ্কা রয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২১:০৫আপডেট : ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১৩:২৩

ডিজিটাল নিরাপত্তায় অনিরাপদ সাংবাদিকতা শীর্ষক বৈঠকি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি স্বাধীন সাংবাদিকতার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি স্বাধীন সাংবাদিকতায় বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে। এ কারণে এর কিছু ধারায় সংশোধন আনা জরুরি। যেহেতু আইনটি পাস হয়েছে, এর অপপ্রয়োগ হচ্ছে কিনা এখন সেটাও দেখতে হবে। আইনটির কিছু ধারা গণতন্ত্রবিরোধী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্র বিরোধী অবস্থান রয়েছে এই আইনে। এই যুক্তিতে এই আইনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করা বা চ্যালেঞ্জ করা যেতে পারে, এই একটা সুযোগ রয়েছে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউনের আয়োজনে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তায় অনিরাপদ সাংবাদিকতা?’ শীর্ষক বৈঠকিতে এসব কথা বলেন বক্তারা। বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় শুরু হয় বাংলা ট্রিবিউন বৈঠকি। রাজধানীর শুক্রাবাদে বাংলা ট্রিবিউন স্টুডিও থেকে এ আয়োজন সরাসরি সম্প্রচার করে এটিএন নিউজ। পাশাপাশি বাংলা ট্রিবিউনের ফেসবুক ও হোমপেজে লাইভ দেখা যায়।

মাহমুদুল হকের সঞ্চালনায় বৈঠকিতে অংশ নেন অনলাইন নিউজ পোর্টাল সারা বাংলা এবং গাজী টিভির এডিটর ইন চিফ ইশতিয়াক রেজা,আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট রিয়াজুল কবির কাওছার,ডিবিসির সম্পাদক ও সাংবাদিক জায়েদুল আহসান পিন্টু, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট আরিফ জেবতিক এবং বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেল।

গাজী টিভির এডিটর ইন চিফ ইশতিয়াক রেজা বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি সাংবাদিকদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি স্বাধীন সাংবাদিকতার বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।’ তিনি বলেন,‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়া হওয়ার পর সাংবাদিকরা কিছু ধারায় বিরোধিতা করলে সংশোধনের জন্য সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনটি বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুটি বৈঠক হওয়ার পর তৃতীয় বৈঠকের মাধ্যমে চূড়ান্ত না করেই এটি পাস করা হলো।’

ইশতিয়াক রেজা বলেন,‘আমরাও চেয়েছি আইন হোক। নানা কারণে চেয়েছি। কিন্তু কিছুক্ষেত্রে সাংবাদিকতায় স্বাধীনতা থাকবে না। এর আগের আইনে ৫৭ ধারা একটি কালো ধারা ছিল। নতুন এই আইনে ৩২ ধারায় সাংবাদিকদেরকে কৌশলে গুপ্তচর বলা হলো। কিন্তু সেখানে পরে সংশোধন করা হলেও মূল বক্তব্য ঠিকই রয়েছে। এভাবেই আরও অনকেগুলো ধারা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।’

ইশতিয়াক রেজা বলেন,‘তথ্য প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করার একটা মাত্র কারণ হলো জবাবদিহিতা থেকে দায়মুক্তি করা। জবাবদিহিতার জায়গা বন্ধ করে দেওয়া। রাষ্ট্রের এবং আমলাতন্ত্রের মধ্যে এই চিন্তাধারাই কাজ করছে, জনগণের কাছে যেন কোনও ধরনের জবাবদিহিতা করতে না হয়। ফলে নতুন এই আইনটি সাংবাদিকদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটা স্বাধীন সাংবাদিকতার বড় বাধা। তবে এখন যদি কিছু ক্ষেত্রে রুলস করা হয়, তাহলে কিছুটা ভালো হবে। সবচেয়ে বেশি ভালো হবে, বিলটি যদি ফের সংশোধন আনা হয়। তবে সব মিলিয়ে আমি হতাশ, চিন্তিত। স্বাধীন সাংবাদিকতা নিয়ে আমি দুশ্চিন্তায়।’

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট রিয়াজুল কবির কাওছার বলেন,‘ডিজিটাল নিরাপত্তা যে আইনটি হয়েছে,এখন দেখতে হবে সেটার প্রয়োগটা কী রকম হয়। অপপ্রয়োগ হয় কিনা। আইনটি যেটা হয়েছে, এটা সময়োপযোগী। এটা হওয়ার দরকার ছিল। তবে আর যাই হোক, আইন তো পার্মানেন্ট কিছু না। এটা নানা সময় নানাভাবে প্রয়োজনমতো সংশোধন হয়।’

রিয়াজুল কবির কাওছার বলেন,‘যুগের পরিবর্তন ঘটেছে। সময়ের পরিবর্তন হয়েছে। ডিজিটাল সময় পার করছে দেশ। তার ধারাবাহিকতায় অনলাইন নিউজ পোর্টাল,টিভি বেড়েছে। ফলে এগুলোর একটি নিয়মের মধ্যে আসা দরকার বলেই মনে করে সরকার।’

রিয়াজুল কবির কাওছার আরও বলেন, ‘আইনটির যদি অপপ্রয়োগ হয়, তাহলে আবার আলোচনা হতে পারে। আইন সংশোধন হতে পারে। কারণ আইন দেশে পার্মানেন্ট কিছু নয়। তাছাড়া গণমাধ্যমের এ আইনটি নিয়ে উদ্বেগ হওয়ার কিছু নেই।’

ডিবিসি’র সম্পাদক ও সাংবাদিক জায়েদুল আহসান পিন্টু বলেন,‘শুধু সাংবাদিকদের জন্য নয়,গবেষকদের জন্যেও এই আইনটি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গবেষণা করতে গেলেও চিন্তাভাবনা করতে হবে গবেষণা করা ঠিক হবে কি না। ‘

তিনি বলেন,‘এই আইনটির বিশেষ কিছু ধারায় বলা হয়েছে,সংরক্ষিত কিছু কার্যালয়ে সাংবাদিকরা প্রবেশ করতে পারবেনা। এর অর্থ সাংবাদিকদের সাংবাদিকতায় বাধা। যদি প্রবেশ করেনও, তিনি তখন মামলার মুখোমুখি হবেন। একজন সাংবাদিক তার অনুসন্ধানের জন্য সরকারি কোনও কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবে না? কোনও তথ্য নিতে পারবে না?’

জায়েদুল আহসান পিন্টু আরও বলেন,‘সাংবাদিকরা সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতি ফাঁস করে দিচ্ছেন। আর এ কারণেই আমলারা চাচ্চেন সাংবাদিকরা যেন এটা ফাঁস না করতে পারে। সেটা করতে তারা পারছে এই আইনটির মাধ্যমে। কিন্তু সংসদ সদস্য বা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কোনও দুর্নীতির অভিযোগ পেলে পুলিশ প্রশাসন যখন-তখন গ্রেফতার করতে পারে। কিন্তু আমলাদের ক্ষেত্রে এতটা সহজ নয়। এই সংসদ সদস্যরাই কিন্তু এই আইনটি পাস করলেন। তাহলে সংসদ সদস্যরা আমলাদের কাছে হেরে গেলেন। গণমাধ্যম জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু সাংবাদিকরা হেরেছে মানে জনগণ হেরেছে। কারণ আইনে অফিসিয়াল সিক্রেসি অ্যাক্ট জুড়ে দেওয়া কোনোভাবেই ঠিক হয়নি।’

জায়েদুল আহসান পিন্টু বলেন, ‘যদি গণতন্ত্রের কথা বলেন তাহলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা দিতে হবে। কারণ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গণতন্ত্রের কথা বলে। আর গণতন্ত্র মানেই স্বাধীন সাংবাদিকতা। কারণ আইনের কিছু ধারা গণতন্ত্রের বিরোধী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের বিরোধী অবস্থান নিয়েছে এই আইন। এই যুক্তিতে হাইকোর্টে রিট করা বা চ্যালেঞ্জ করা যেতে পারে, এই একটা সুযোগ রয়েছে।’

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু বলেন,‘ডিজিটাল অ্যাক্ট-২০১৮ আইনটির কিছু ধারা নিয়ে আগে থেকে একটা আতঙ্ক ছিল। আর এ কারণেই সামান্য কিছু জটিলতাও সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে তথ্য অধিকার আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কিনা তা নিয়েও কথা উঠেছে। মূলত যে সমস্ত তথ্য সহজে পাওয়া যেতো না, সেটা প্রাপ্তির যে অবারিত সুযোগ তা এনে দিয়েছে তথ্য অধিকার আইন। এই মাধ্যমে যদি না পান, তাহলে চাইলে তিনি হাইকোর্ট পর্যন্ত যেতে পারবেন। এটার সুযোগ কিন্তু রয়েছে। আবার এই আইনকে কিন্তু প্রায়োরিটি দেওয়া হয়েছে। অন্য আইনে যা কিছুই বলা থাকুক না কেন,তথ্য অধিকার আইনে তথ্য পাওয়া যাবে।’

মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, ‘তবে আইনটি যেহেতু পাস হয়েছে,এখন দেখার অপেক্ষায় এর অপপ্রয়োগ হয় কিনা। এটা যতক্ষণ পর্যন্ত বাস্তবায়ন না হচ্ছে, ততক্ষণ বলা যাচ্ছে না এটার কতটুকু প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ হয়। সামনের দিনগুলোতে বাস্তবেই সেটা বোঝা যাবে।’

মোতাহার হোসেন সাজু আরও বলেন, ‘আবার অপপ্রয়োগ হলেও সেটার প্রতিকারের ব্যবস্থাও আছে। এই আইনের সেকশন ৫৯ এ অসুবিধা সমাধানে একটা সিস্টেম আছে। যদি কোনও অস্পষ্টতা ও কোনও অসুবিধা তৈরি হয়, তাহলে সেটা সংশোধন করার জন্য একটা সুযোগ রয়েছে। রুলস সৃষ্টি করে সেগুলো ঠিক করার পথ রয়েছে।’

ব্লগার ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট আরিফ জেবতিক বলেন, ‘আইন কিন্তু কোনোটাই খারাপ না। কিন্তু মূল বিষয় হলো এটার অপপ্রয়োগ। অভিজ্ঞতা বলে আইন থাকলে সেটার কিছু অপপ্রয়োগ হয়।’

আরিফ জেবতিক বলেন, ‘আমি খুবই আনন্দিত, একটা আইন হয়েছে। সবাই যখন নিরাপদ, তাহলে কেন সাংবাদিকরা অনিরাপদ হবে? গোটা সমাজ যখন অনিরাপদ হয়, তাহলে সাংবাদিকরা অনিরাপদ হবে।’

আরিফ জেবতিক বলেন, ‘কিছু বিষয় ছিল, আইনে যুক্ত হওয়ার প্রয়োজন ছিল। যেমন- ২১ ধারা। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে, ইতিহাস নিয়ে বিতর্কিত কথা বলা যাবেনা; এটা আমরাও চেয়েছিলাম। সেটা হয়েছে, খুশি হয়েছি। কিন্তু গবেষণা করা আর বিতর্ক তৈরি করা এক নয়। গবেষণা তো কেউ ফেসবুকে করবে না। এটা উচিতৎও নয়।’

আরিফ জেবতিক আরও বলেন, ‘এই আইনটির যদি অপপ্রয়োগ হয়, তাহলে ব্যক্তি মানুষকে ভুগতে হবে। এটার যেন অপপ্রয়োগ না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আলোচনায় থাকলে সবাই চিন্তা করবে যে এর অপপ্রয়োগ করা যাবে না। যিনি এর অপপ্রয়োগ করতে চাইবেন, তিনি ভাববেন— এটা নিয়ে সুশীল সমাজ চিন্তা করছে এর অপব্যবহার করা যাবেনা। তবে আমার কাছে মনে হয়, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা বাধাগ্রস্থ হবে না।’

বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেল বলেন,‘সাংবাদিকদের যদি অনুসন্ধানের সুযোগ না থাকে। দুর্নীতি প্রকাশ না করা হয়, তাহলে প্রধানমন্ত্রী জানবেন কীভাবে? তবে এই আইনটি (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন) যেহেতু পাস হয়েই গেছে, এখন খেয়াল রাখা উচিত এটার অপপ্রয়োগ হচ্ছে কিনা। যখন অপপ্রয়োগ হবে,তখন একটি হুলস্থুল কাণ্ড ঘটবে। তখন এই আইনটি আলোচনায় আসবে। তখন যদি কিছু জায়গায় সংশোধন আনা হয়।’

জুলফিকার রাসেল বলেন,‘আইনে সাংবাদিকদের জন্য আলাদা করে কিছু বলা হয়নি। এই আইনের আওতায় আনা হয়েছে সবাইকে। কিন্তু যখন প্রয়োগ হবে,তখন বেশি ভিক্টিম হবেন কারা? প্রয়োগ হবে বেশি সাংবাদিকদের ওপর। কারণ সাংবাদিকদেরকেই তথ্য নিয়ে কাজ করতে হয়।’

জুলফিকার রাসেল বলেন,‘ধরুন,একজন সাংবাদিক কোনও একটি প্রতিবেদনের জন্য কোনও সরকারি কর্মকর্তার মন্তব্য নিলেন। সেই বক্তব্য ওই সাংবাদিক রেকর্ড করলেন। পরে সেটা ছাপাও হলো। কিন্তু প্রতিবেদনটি যখন ছাপা হবে,তখন ওই কর্মকর্তা যদি দাবি করেন তিনি ওই বক্তব্য দেননি। কিন্তু তার এই কথাটি যে সত্য নয়, তা প্রমাণ করতে ওই সাংবাদিক তার রেকর্ডটি দেখাতেও পারবেন না,কারণ— সেটি দেখাতে গেলেও তিনি মামলায় ফাঁসবেন। কারণ এমন কথোপকথন রেকর্ড করা বেআইনী। তাহলে সাংবাদিকতা কোথায় গিয়ে ঠেকছে এই আইনের কারণে।’

জুলফিকার রাসেল আরও বলেন, ‘এই আইনটি এমন হয়েছে যে, ফুলকপি বাদ দিতে গিয়ে গোটা শীতকালীন সবজিই বাদ দিয়ে দিয়েছে’।

বৈঠকির আরও খবর:

‘আইনটি সময়োপযোগী’

‘মূল বিষয় হলো অপপ্রয়োগ’

‘তথ্য অধিকার আইনে তথ্য পাওয়া যাবে’

‘দুর্নীতি প্রকাশ না হলে প্রধানমন্ত্রী জানবেন কীভাবে?’

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন স্বাধীন সাংবাদিকতার বড় বাধা: ইশতিয়াক রেজা

‘শুধু সাংবাদিকদের জন্য নয়, গবেষকদের জন্যও আইনটি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে’

‘ডিজিটাল নিরাপত্তায় অনিরাপদ সাংবাদিকতা?’ শীর্ষক বাংলা ট্রিবিউন বৈঠকি শুরু

/আরএআর/এনআই/টিএন/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ড্রোন হামলার কথা অস্বীকার করলো ইরান, তদন্ত চলছে
ড্রোন হামলার কথা অস্বীকার করলো ইরান, তদন্ত চলছে
শিল্পী সমিতির নির্বাচন, মিশা-ডিপজলে কুপোকাত কলি-নিপুণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন, মিশা-ডিপজলে কুপোকাত কলি-নিপুণ
ভাগ্নিকে শায়েস্তা করতে নাতিকে হত্যা
ভাগ্নিকে শায়েস্তা করতে নাতিকে হত্যা
৫ বছর বন্ধ সুন্দরবন টেক্সটাইল, সংকটে শ্রমিকরা
৫ বছর বন্ধ সুন্দরবন টেক্সটাইল, সংকটে শ্রমিকরা
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া