X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ভূমিহীনের চরে সাবেক সচিবের অট্টালিকা!

শাহেদ শফিক, ঢালচর থেকে ফিরে
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১২:৩৪আপডেট : ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১৮:৩০

জলবায়ুর পরিবর্তন আর মেঘনার করাল গ্রাসে সর্বস্ব হারিয়ে প্রতিবছর উদ্বাস্তু হচ্ছেন নদীপারের হাজার হাজার মানুষ। এসব ভাসমান মানুষের বেশিরভাগেরই ঠিকানা এখন মেঘনার বুকে জেগে ওঠা নতুন চর, বেড়িবাঁধ কিংবা আশ্রয়কেন্দ্রে। এমনই একটি চরের নাম ঢালচর। তবে এই চরে আশ্রয় নিলেও তাদের জীবনে স্বস্তি নেই, অর্ধ শতাব্দী ধরে তাদের লড়াই করতে হচ্ছে দস্যু, লুটেরা, ভূমিখেকোদের সঙ্গে। নোয়াখালী ও ভোলার মাঝামাঝি মেঘনার বুকে জেগে ওঠা এই চরে নেই প্রশাসনের সরাসরি তদারকি। নামমাত্র পুলিশ ক্যাম্প থাকলেও প্রভাবশালীদের ইচ্ছায় চলে এখানকার আইন-কানুন।  চরটি সরেজমিন ঘুরে করা ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ পড়ুন দ্বিতীয় পর্ব।

ঢালচর ঢালচর নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা পরিষদ থেকে অন্তত ১৫ কিলোমিটার দূরে হাতিয়ার সুখচর ইউনিয়নের ‘দরকার রাস্তার মাথা’র ঘাট। সেখান থেকে নদীপথে প্রায় এক ঘণ্টা। তারপর মেঘনা নদীর বুকে জেগে ওঠা একটি নতুন চর। নাম ঢালচর। সেখানে ঢোকার পর জানতে পারি চরটি দুটি অংশে বিভক্ত। একটিতে হাতিয়া দ্বীপের বিভিন্ন স্থান থেকে নদীভাঙনের কবলে পড়ে আশ্রয় নেওয়া সাধারণ ভূমিহীনদের বসবাস। আর অন্য অংশ মনপুরা উপজেলার একটি প্রভাবশালী পরিবারের দখলে।

ট্রলার থেকে চরের মাটিতে পা রাখার পর কাদামাটি। কখনও হাঁটুপানি আবার কখনও কোমর-পানি। দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে চরের মসজিদ মার্কেট বাজার। সেখানেও নেই চলাচলের মতো একটু উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। সেখান থেকে সেই প্রভাবশালীর দখলে থাকা অংশের দিকে যাওয়ার পাথে সঙ্গী হন কয়েকজন এলাকাবাসী। তাদের একজন অভিযোগ করেন, ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ঢালচরের ভূমিহীনদের উচ্ছেদ করে প্রায় অর্ধেক জায়গা দখলে রেখেছেন একজন সাবেক আমলা ও তার এক আত্মীয়। এই সচিবের নাম নাজিম উদ্দিন চৌধুরী। সদ্য অবসরে গেছেন তিনি। সর্বশেষ ছিলেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব। দখলসঙ্গী তার চাচা মনপুরা উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন চৌধুরী। ভূমিহীনের চরে সচিবের ‘অট্টালিকা’

চরের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চরে শত শত শিশু বেড়ে উঠছে বিনা শিক্ষায়। অথচ এই চরে রয়েছে নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর প্রতিষ্ঠিত একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। পাশাপাশি রয়েছে মনপুরা উপজেলার একটি পুলিশ ক্যাম্প, প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও একটি মসজিদ। তবে হাতিয়া উপজেলার বাসিন্দা হওয়ায় তাদের শিশুদের ওই বিদ্যালয়ে ভর্তি নেওয়া হয় না। এছাড়া চরের বিশাল এলাকা দখল করে শতাধিক মাছের প্রজেক্টের পাশাপাশি তৈরি করা হয়েছে একটি অট্টালিকা (রেস্ট হাউজ)। এসবের মালিক সাবেক সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী। এই অট্টালিকাকে স্থানীয়রা ‘সচিবের লালঘর’ বা ‘অট্টালিকা’ হিসেবে চেনেন। এই ভবনটি তাদের কাছে আরেক আতঙ্কের নাম। বিভিন্ন সময় এ অট্টালিকায় ভূমিহীনদের ধরে নিয়ে নির্যাতন করা হতো বলে অভিযোগও রয়েছে।

সেই অট্টালিকা দেখতে চাওয়ায় ও ভেতরে প্রবেশের আগ্রহ দেখানোয় চমকে ওঠেন সহযাত্রীরা। তাদের একজন বলেন, ‘সেখানে যাওয়াটা খুবই রিস্ক। সচিবের লোকজন যদি জানতে পারে তাহলে ধরে নিয়ে নির্যাতন করতে পারে।’ ভূমিহীনের চরে সচিবের ‘অট্টালিকা’

স্থানীয়দের পরামর্শে রাখালের ছদ্মবেশে অট্টালিকা এলাকায় প্রবেশের পর অন্তত ১০ জন লোকের কাছে পরিচয় দিতে হয়েছে। দেখা গেলো প্রতিটি পুকুরের মাছ চাষ করা হচ্ছে। মাঝখানের একটি অংশে দ্বিতল একটি রেস্ট হাউজ তৈরি করা হয়েছে। দুর্গম চরে অবস্থিত হলেও এতে সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে করা হয়েছে বিদ্যুতের ব্যবস্থা। চারদিকের পুকুরগুলোর পাড়সহ রাস্তায় কংক্রিটের ঢালাই। পুরো কাঠামো দেখতে অট্টালিকার মতোই। বিনোদনের জন্য পুকুরে স্পিডবোটের মাধ্যমে ঘোরার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এতে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে আসা অতিথিরা আসেন বেড়াতে। কিন্তু স্থানীয়দের প্রবেশাধিকার নেই এখানে। সচিবের লোকজন এখানে অবকাশযাপন করতে যান। বিলাসিতা করে কেউ কেউ হেলিকপ্টারেও যান ওই চরে। সরকারের সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরেও সচিবের মাছের প্রজেক্ট দেখা গেছে। গাছ কেটে মাছ চাষের জন্য এসব পুকুর নির্মাণ করা হয়েছে। নতুন করে আরও পুকুর তৈরি করা হচ্ছে। ভূমিহীনের চরে সচিবের ‘অট্টালিকা’

স্থানীয় ভূমিহীনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাছের প্রজেক্টের পাশাপাশি নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর বাবা বসরত উল্যাহ চৌধুরীর নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মা রহিমা খাতুনের নামে একটি চিকিৎসা কেন্দ্র ও দাদা আবু চৌধুরীর নামে একটি জামে মসজিদ ও সড়ক এবং একটি পুলিশ ক্যাম্প রয়েছে। এগুলো সাবেক জ্বালানি সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী প্রতিস্থাপন করেছেন। কিন্তু এসবের সুবিধার কোনটাই ভোগ করতে পারছেন না হাতিয়ার বাসিন্দারা।

নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ও তার চাচা কামাল উদ্দিন চৌধুরীর দাবি, এই চরে তাদের পরিবারের লিমিটেড কোম্পানির (ডেপিয়ার অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড ডেইরি ফার্ম) নামে ৫৬৭ একর জমি রয়েছে। কোম্পানির প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর বাবা বশারত উদ্দিন চৌধুরী। বর্তমানে একই পদে রয়েছেন তার চাচা কামাল উদ্দিন চৌধুরী। কিন্তু তার এমন দাবির সত্যতা পাওয়া যাচ্ছে না। ভূমিহীনের চরে সচিবের ‘অট্টালিকা’

২০০২ সালের ১১ মে হাতিয়ার তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেজাউল করিম তৎকালীন জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, ঢালচরে ‘ডেমপিয়ার এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ডেইরি ফার্ম’ নামে কোনও ফার্ম অতীতে ছিল না, বর্তমানেও নেই। পাশাপাশি ২০০৭ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মনপুরা সহকারী জজ আদালতের একটি মামলায় সরকার পক্ষের জবাব দেন মনপুরার সহকারী কমিশনার। তিনি তার লিখিত জবাবে জানান, ‘বিরোধপূর্ণ ভূমিসহ ঢালচর মৌজার পুরোটাই ১৯৫৫ সালের ৩০ অক্টোবর তৎকালীন জেলা প্রশাসকের রেজিস্ট্রি করা আমমোক্তারনামাভুক্ত। পরের বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি কামাল উদ্দিন চৌধুরীকে এ সংক্রান্ত কাগজপত্র বুঝিয়ে দেওয়ার যাবতীয় কাহিনি ভুয়া ও বানোয়াট। কামাল উদ্দিন চৌধুরীর কাগজপত্র ৩নং বিবাদীর অফিসে নেই।’ ভূমিহীনের চরে সচিবের ‘অট্টালিকা’

এছাড়া ২০০৮ সালে তৎকালীন নোয়াখালী জেলা প্রশাসক আবদুল হক ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতরের মহাপরিচালকের নিকট পাঠানো এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, ‘মনপুরার কামাল উদ্দিন চৌধুরী গং তথাকথিত জমিদারি প্রজাস্বত্বের দাবি করে চর ডেমপিয়ার নামকরণে ধানকাটার মৌসুমে ঢালচরে আধিপত্য বিস্তার করে হাতিয়ার নিরীহ ভূমিহীন পরিবারগুলোকে প্রতারিত করে আসছেন। আসলে চরডেমপিয়ার বলতে কোনও মৌজার অস্তিত্ব নেই।’

নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর খামারে কর্মরত একজন শ্রমিক জানান, সর্বশেষ ২০১৭ সালে তিনি এই চরে প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে ধান, ২৬ হেক্টরে সরিষা এবং ২৬ হেক্টরে হাইব্রিড সূর্যমুখী চাষ করে ৯৫ লাখ টাকা আয় করেন। এছাড়া মহিষ, ভেড়া, ছাগল, হাঁস, মুরগি পালন এবং মাছ চাষের মাধ্যমে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা আয় করেছেন নাজিম উদ্দিন চৌধুরী। ঢালচর

সচিবের ১৬টি মাছের ঘেরে চাষ হচ্ছে তেলাপিয়া, রুই, গলদা চিংড়ি, কোরাল, কাতলা, সরপুঁটি, কালিবাউশ, নানা রঙের বিগহেড। মহিষ আছে দুইশ, ভেড়া দেড়শ, ছাগল বিশটি। দেশি মুরগি আড়াইশ, দুইশ হাঁস। মাসে ১০ হাজার টাকার হাঁসের ডিম বিক্রি হয়। ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার, মাটি কাটার স্ক্যাভেটর, জেনারেটর, ৩০০ ওয়াটের সৌরবিদ্যুতে ৬টি বড় ল্যাম্প পোস্ট আলো ছড়াচ্ছে। এছাড়া নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর খামারে প্রতিবছর গড়ে ১০০ টন তেলাপিয়া, গলদা চিংড়ি ও রুই উৎপাদন হয়।

সম্প্রতি সচিবের এই খামারগুলো পরিদর্শন করে দেখা গেছে, বন বিভাগের ম্যানগ্রোভ বনায়ন কেটে নতুন করে খামার তৈরির কাজ চলছে। দিন দিন বাড়ানো হচ্ছে খামারের আয়তন। এই চরে তাদের ৫৬৭ একর জমির দাবি থাকলেও বাস্তবে দখলে রয়েছে এর তিনগুণ। এমনটাই জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এসব পুকুরে চলছে মাছচাষ

স্থানীয় ভূমিহীনদের অভিযোগ, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়তায় ঢালচরের বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করে নেন নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর চাচা কামাল উদ্দিন চৌধুরী। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এলে নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ওই জায়গা পাল্টা দখল করে নিয়ে মাছের প্রজেক্ট, স্কুল- মাদ্রাসা, রেস্ট হাউজ নির্মাণ করেন। এমনটা আবার পাওয়া গেছে কামাল উদ্দিন চৌধুরীর বক্তব্যেও।

সাবেক সচিব নাজিম উদ্দিনের দখলবাজির কথা স্বীকার করে তারই চাচা ও ফার্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সাবেক মনপুরা উপজেলা চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘শুধু সাধারণ মানুষ নয়, আমরাও তার দ্বারা নিষ্পেষিত। সেখানে ১২ জন পুলিশের একটি ক্যাম্পও রয়েছে। এই পুলিশ দিয়ে সে মাছের প্রজেক্ট রক্ষা করার সঙ্গে দখল বাণিজ্যও চালাচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা কোম্পানির কিছু শেয়ার দিয়েছিলাম। নাজিম উদ্দিন চৌধুরী বিএনপির আমলে তার ভগ্নিপতি সাবেক স্বরাষ্ট্র ও বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে নিয়ে এসব শুরু করে। তার বাবা মারা যাওয়ার পর সে ফার্মের জমি দখল করে চরে এসব করেছে। সে একজন মন্ত্রীর সহযোগিতায় আমাকে যুদ্ধাপরাধী বানানোর জন্য ঢাকা থেকে তদন্ত টিম পাঠিয়েছে। আমি নাকি যুদ্ধাপরাধী ছিলাম! কিন্তু তদন্তে কিছুই পায়নি। একবার এই ভয় আরেকবার ওই ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে।’ ঢালচর

কামাল উদ্দিন তার ভাতিজা নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর বিষয়ে আরও বলেন, ‘একবার ফার্মের নামে ১০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার জন্য সে চেষ্টা করেছে। কিন্তু সেখানে জামিনদার হিসেবে আমার স্বাক্ষর নিতে এলে আমি না করে দিই। কারণ, এই টাকা দিয়ে কি হয় না হয় আমি জানি না। এরপর থেকে আরও জোরে আমার পেছনে লেগেছে। চরে তার যেসব জিনিস রয়েছে সেগুলো সব দখল করা। সে আমার থেকে কিছু জমি লিখিতভাবে নেওয়ার চেষ্টা করছে। আমি দিচ্ছি না।’

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে কথা হয় নাজিম উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কোনও জমি দখল করে করা হয়নি। এগুলো আমাদের মালিকানাধীন জমি। শুধু নোয়াখালীর ডিসির সঙ্গে কথা বললে হবে না। বিভিন্নজন বিভিন্ন কথা বলতে পারেন। সবার সঙ্গে কথা না বললে প্রকৃত চিত্রটা পাবেন না। আপনি ফিজিক্যালি গিয়ে দেখেন। প্রকৃত সত্য কোনটা। একজনের বিরুদ্ধে একটা কথা উঠলে তা যে সঠিক তা নাও হতে পারে। মনপুরার কোনও লোক কখনও তাদের (ভূমিহীনদের) ওপর অত্যাচার করেনি। এটা তাদের এলাকার সমস্যা।’

সীমানা সংক্রান্ত বিষয়ে তিনি বলেন, ‘একটা কোর্টের রায় হয়েছে। সেই রায় অনুযায়ী কাজ চলছে। তবে আদালতে তথ্য গোপনের বিষয়ে তিনি বলেন, সেটা কোর্টের বিষয়। আমার বলার কিছু নেই।’

জানতে চাইলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এটা একটা ন্যক্কারজনক ঘটনা। যেহেতু এর সঙ্গে একজন প্রাক্তন সরকারি কর্মকর্তা জড়িত রয়েছেন, তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে এসব করেছেন। আমি মনে করি এটা দুর্নীতি দমন কমিশন আমলে নিয়ে তদন্ত করতে পারে। যদি এর প্রতিকার করা না হয় তাহলে এ ধরনের অপরাধ উপকূলীয় অঞ্চলে আরও বাড়বে।’

আগামীকাল পড়ুন: ভূমিহীন উচ্ছেদে ‘সরকারি’ কৌশল!

আরও পড়ুন- ভূমিহারা মানুষের আশ্রয়ের আকুতি! (ভিডিও)

/টিএন/এফএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর যুবরাজ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর যুবরাজ
অবশেষে মুক্তির বার্তা
অবশেষে মুক্তির বার্তা
এমপিপুত্র প্রার্থী হওয়ায় ‘আগুন জ্বলছে’ সেলিম প্রধানের গায়ে
এমপিপুত্র প্রার্থী হওয়ায় ‘আগুন জ্বলছে’ সেলিম প্রধানের গায়ে
ব্রাজিলিয়ানের গোলে আবাহনীতে স্বস্তি
ব্রাজিলিয়ানের গোলে আবাহনীতে স্বস্তি
সর্বাধিক পঠিত
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে: রায়হান রাফী
আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে: রায়হান রাফী
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন