X
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
৫ বৈশাখ ১৪৩১

রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে যে কারণে বাড়ছে সংক্রমণ!

রাজশাহী প্রতিনিধি
৩০ মে ২০২১, ১০:২২আপডেট : ৩১ মে ২০২১, ০৪:৫৪

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে। সঙ্গে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কাও রয়েছে। এসব এলাকার মানুষের অসচেতনতা ও ভ্রান্ত ধারণার কারণেই এটি এক রকম আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রয়োজনীয় সচেতনতা কার্যক্রম ও প্রস্তুতি ছাড়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জকে ‘বিশেষ লকডাউনে’র আওতায় আনায় ওই এলাকার মানুষের মাঝে আতঙ্ক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এরই মধ্যে সেখানকার অনেক মানুষকে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় যেতেও দেখা গেছে। রুট রাজশাহীমুখী এবং চিকিৎসার ক্ষেত্র রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হওয়ায় সংক্রমণ ঝুঁকিতে পড়েছে রাজশাহীও।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোয় ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার প্রধান কারণ ওই দেশে তাদের যাতায়াত। দেশের অনেক সীমান্তে এখনও সেইভাবে কড়াকড়ি নেই। অনেক জায়গায় কাঁটাতাতের বেড়াও নেই। এতে তারা ভারতে অবাধে যাতায়াত করেছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর কয়েকটি উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকা ভারতের সীমান্তবর্তী। সেখান দিয়ে বিভিন্ন উপায়ে চোরাচালনও বন্ধ নেই। এসব মাধ্যমেই ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।

তারা আরও বলছেন, সাধারণ মানুষ এখনও তেমন সচেতন নয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় আতঙ্ক ও কঠোর লকডাউন দেওয়ায় সেখানকার মানুষ এক ধরনের আতঙ্কিত হয়েই কিছুটা সচেতন হচ্ছে। আবার এখনও অনেকেই সচেতন হচ্ছে না। মাস্কও ব্যবহার করছে না। এতে সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়ছে। নতুন করে আক্রান্ত ও মৃত্যু হচ্ছে। অপরদিকে, যাদের মাঝে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে। তারা বাসায় আইসোলেশনে আছেন। সেখানে তারা আসলেই আইসোলেশনে আছেন কি না? কার্যকরভাবে তাদের মনিটরিং করা হচ্ছে কি না? এমন অনেক বিষয় নিয়ে প্রশ্ন আছে।

জীবিকার তাগিদে ছড়িয়ে পড়ছে মানুষ

রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মাহাবুবুল আলম বাদশা জানান, করোনা সংক্রমণের প্রধান কারণ মানুষের অসচেতনতা। এখনও অনেক মানুষকে বলেও মাস্ক পরানো যায় না। আর সীমান্তবর্তী এলাকায় ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার বেশকিছু কারণ আছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের এখনও অনেক সীমানা আছে, যেখানে কাঁটাতারের বেড়া নেই। তারা অবাধে ভারতে যেতে পারে। ভারতের সঙ্গে পণ্য আনা নেওয়া করে। আবার চোরাচালানও আছে। এভাবে এরা সংক্রমিত হয়ে এসে তার আশেপাশের মানুষকে সংক্রমিত করছে। এসব এলাকায় কার্যকর লকডাউন বাস্তবায়ন না হলে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় এটা ছড়িয়ে পড়তে পারে। কেননা চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ জীবিকার তাগিদেই বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ছেন। এছাড়া আমসহ পণ্য পরিবহনে যেসব মানুষ বাইরে যাচ্ছেন, তাদের মাধ্যমেও ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়তে পারে।

এই চিকিৎসক আরও জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক মানুষ করোনা আক্রান্ত ও লক্ষণসহ সাধারণ চিকিৎসা নিতে রাজশাহী আসছেন। কিন্তু রোগীদের মাঝে তেমন সচেতনতা দেখা যাচ্ছে না। ডাক্তাররা বলেও অনেক রোগী ও দর্শনার্থীদের মাস্ক পরাতে পারেন না। আর হাসপাতালগুলোকে এমনিতেই করোনা সংক্রমণের হটস্পট বলা হয়। সুতরাং সাধারণ মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন করতে হবে। কেননা এই ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট খুবই শক্তিশালী।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ জনের শরীরে করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে চার জন পৌরসভার বাসিন্দা। এদের সকলেই বাসায় আইসোলেশনে আছেন। তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। রবিবার (৩০ মে) তাদের আবার করোনা পরীক্ষা করা হবে। তিনি জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে কঠোরভাবে লকডাউন বাস্তবায়ন হচ্ছে। ১০০ শতাংশ না হলেও প্রায় ৯৬ শতাংশ মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছেন। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হচ্ছেন না।

রাজশাহী সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে। ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমণের যে শঙ্কা ছিল তাও ছড়িয়ে পড়েছে। রাজশাহীতে ভারতীয় সংক্রমণ যেন ছড়িয়ে না পড়ে, সে জন্য সামনে হয়তো কঠোর লকডাউন আসতে পারে। এছাড়া রাজশাহী জেলার যে কয়েকটি উপজেলার পাশে ভারতের সীমান্ত আছে, সে এলাকাগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।

মাস্ক ব্যবহারে অনিহা

এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শেষ প্রান্ত ও রাজশাহী জেলার পশ্চিম প্রান্তে গোদাগাড়ীর বালিয়াঘাটা চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। কিন্তু সেখান থেকে খুব কম মানুষ আসছে। তবে গোদাগাড়ী উপজেলার পাশঘেঁষে মহানন্দা ও পদ্মা নদী। আর নদীর ওপরের অংশটুকু চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার। তাই অনেকে গোদাগাড়ীর বিভিন্ন পয়েন্টে নৌকা করে রাজশাহীতে প্রবেশ করছে।

রাশিদুল ইসলাম নামের একজন রাজমিস্ত্রিকে পাওয়া গেলো রাজশাহী নগরীর শহীদ কামারুজ্জামান চত্বরে। তার মুখে নেই কোনও মাস্ক। ঈদের আগে ঢাকা থেকে বাড়ি এসেছিলেন। আবার রাজশাহী হয়ে বাড়ি ফিরবেন। তার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার দেবীনগর এলাকায়। তিনি বলেন, 'লকডাউন চলছে। কাজের সন্ধানে বাড়ি থেকে যেতে হবে। জানি করোনার কারণে মৃত্যু হচ্ছে। তারপরও পরিবারের অন্য সদস্যদের জন্য যেতে হবে। শুধু আমি নয়, আমার মতো অনেকেই এই ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি থেকে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে বের হয়ে এসেছে। সরকার যে খাদ্যসামগ্রী দিচ্ছে, তাতে তো বেশি দিন চলবে না।'

এক সপ্তাহ ধরে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি আছেন রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার কেল্লাবারুই পাড়া এলাকার টুটুলের শ্বশুর। তাকে শ্বশুরের জন্য প্রত্যেকদিন গোদাগাড়ী থেকে হাসপাতালে আসতে হয়। তার শ্বশুরের কাছে তার শাশুড়ি থাকেন। তিনি বলেন, 'করোনার রোগী তারপরও শ্বশুরের কাছে থাকতে হচ্ছে। জানি আমাদেরও করোনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু আমার কেন? পরিবারের অন্য সদস্যদেরও করোনা হওয়ার ঝুঁকি থাকতে পারে। কিন্তু রোগীকে তো আর হাসপাতালে একা ফেলে রাখতে পারি না। এই অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের করো কিছুই করার নেই।'

চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাখোরালি গ্রামের আরশাদ জানান, রাত তিনটার দিকে বাড়ি থেকে বের হন তিনি। অটোরিকশায় ভোর পাঁচটায় রাজশাহীতে পৌঁছান। যাবেন নোয়াখালী। রাতের দিকে রাস্তায় পুলিশের টহল কম থাকে। তাই এভাবে ঢাকায় যাওয়ার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহীতে আসেন তিনি।

চেকপোস্ট ফাঁকি দিয়ে চলাচল করছেন অনেকে

রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) ইফতেখায়ের আলম বলেন,  ‘জেলায় গোদাগাড়ীর বালিয়াঘাট্টা ও ডাইংপাড়া মোড়ে চেকপোস্ট বসানো আছে। এরপরও অনেকেই ফাঁকি দিয়ে প্রবেশ করছে। এটা অস্বীকার করবো না। তবে ঢালাওভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহীতে এই মুহূর্তে প্রবেশ করতে পারছে না মানুষ। এরপরও আমাদের নজরদারি রয়েছে। সত্যি কথা বলতে, আগে নিজেকে সচেতন হতে হবে। তা না হলে প্রতিরোধ করা কঠিন হবে।’

রাজশাহী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুহাম্মদ শরীফুল হক বলেন, ‘হঠাৎ করে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে সংক্রামণের হার বেড়ে যাওয়ার অনেক কারণ আছে। এর মধ্যে একটি বিশেষ কারণ আমার কাছে এই মুহূর্তে মনে হচ্ছে, এই দুই জেলার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা খুব সহজ। এখানকার মানুষ ওখানে যায়। আবার ওখানকার মানুষ এখানে আসে। এতে করে ২৩ মে লকডাউনের আগে দুই জেলার মানুষের মধ্যে বেশি যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় সংক্রমণটা দুই জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। তবে লকডাউনের কারণে কিছুটা হলেও রাজশাহীর সঙ্গে যাতায়াত বন্ধ থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় কমে আসছে। কিন্তু রাজশাহীর আগের যোগাযোগের কারণে প্রভাবটা রয়ে গেছে। এতে করে রাজশাহীতে শনাক্তের হার বেড়ে গেছে। তবে আর কিছু দিন গেলে রাজশাহীতেও কমে আসবে।’ তিনি আরেকটা কারণ উল্লেখ করে বলেন, ‘আগে প্রায় মানুষই করোনার পরীক্ষা করতেন। এতে করে ৫০০ জনের মধ্যে ৪৫০ জনের নেগেটিভের সংখ্যা পাওয়া যেতো। আর এখন কোনও ব্যক্তির শরীরে করোনার উপসর্গ থাকলেই টেস্ট করার জন্য ছুটছেন। ফলে করোনা পজিটিভের সংখ্যাও বাড়ছে। এতে করে ল্যাব থেকে করোনা শনাক্তের হার বেড়ে যাচ্ছে।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার থেকে যেসব প্রণোদনা আমরা পেয়েছি। তা পর্যায়ক্রমে দরিদ্র ও অসহায় ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। যাতে করে কিছুটা হলেও ঘরবন্দি করে রাখা যায়।’

এদিকে, বিভাগীয় স্বাস্থ্য দফতরের হিসেবে, রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় মহামারি করোনায় আরও সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জে চার জন এবং রাজশাহী, নওগাঁ ও নাটোরে একজন করে মারা গেছেন। এনিয়ে বিভাগে করোনায় মৃত্যু দাঁড়ালো ৫৪৭ জনে। এ পর্যন্ত বিভাগের আট জেলায় করোনা ধরা পড়েছে ৩৪ হাজার ৮৩৮ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৩১ হাজার ৩০০ জন। করোনা নিয়ে এ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৩ হাজার ৮৫৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে করোনা নিয়ে ভর্তি হয়েছেন ৮ জন। এই দিন সর্বোচ্চ ৩৩ জনের করোনা ধরা পড়েছে রাজশাহীতে।

রামেক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শনিবার পর্যন্ত হাসপাতালের করোনার ওয়ার্ড ও আইসিইউয়ে চিকিৎসাধীন আছেন ১৯১ জন। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জেরই রোগী চিকিৎসাধীন আছেন ৯৪ জন। গত ১৬ মে থেকে ২৯ মে শনিবার দুপুর পর্যন্ত এ হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩৩ জন, চাঁপাইনবাগঞ্জের সীমান্তবর্তী উপজেলা গোদাগাড়ীর ১০ জনসহ রাজশাহী জেলার ২৪ জন, পাবনার দুই জন, কুষ্টিয়ার একজন ও নাটোরের একজন।

শনিবার (২৯ মে) চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিভিল সার্জনের নিয়মিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুয়ায়ী, জেলায় এ পর্যন্ত মোট এক হাজার ৫৭৭ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। আর এক হাজার ১১৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন এবং মারা গেছেন ৩২ জন।

শনিবার (২৯ মে) রাজশাহী সিভিল সার্জনের নিয়মিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুয়ায়ী, জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ৩৩ জনসহ এ পর্যন্ত মোট ৮ হাজার ৬৩০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। আরও ১৬ জনসহ এ পর্যন্ত মোট ৭ হাজার ৩৫২ জন সুস্থ হয়েছেন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে এক হাজার ১৯৫ জন।

রামেক হাসপাতালের পরিচালক শামীম ইয়াজদানী জানান, যেভাবে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। তাতে রাজশাহীতেও করোনার ভারতীয় ধরনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে কোন এলাকায় বেশি হয়েছে কিংবা কারা বেশি শনাক্ত হচ্ছেন তা আরও বিস্তৃত গবেষণা করেই বলা সম্ভব হবে। জিনোম সিকোয়েন্স পরীক্ষার মাধ্যমেই তা জানা যাবে।

/আইএ/এমকে/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
রুশ গুপ্তচর সন্দেহে জার্মানিতে গ্রেফতার ২
রুশ গুপ্তচর সন্দেহে জার্মানিতে গ্রেফতার ২
সংস্কৃতির উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
সংস্কৃতির উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জমি নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জমি নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে হাসপাতালে কর্মবিরতির ঘোষণা
দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে হাসপাতালে কর্মবিরতির ঘোষণা
সর্বাধিক পঠিত
এএসপি বললেন ‌‘মদ নয়, রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলাম’
রেস্তোরাঁয় ‘মদ না পেয়ে’ হামলার অভিযোগএএসপি বললেন ‌‘মদ নয়, রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলাম’
মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
রাজধানীকে ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজউকের
রাজধানীকে ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজউকের
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার