X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১
বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস

ছোট কাঁধে বড় ভার

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১২ জুন ২০২১, ২৩:৪৭আপডেট : ১৩ জুন ২০২১, ০০:০৫

আজ ১২ জুন বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ছিলো- ‘মুজিববর্ষের আহ্বান, শিশু শ্রমের অবসান’। কিন্তু আজ সারাদেশের খবর বলছে, শিশুদের শ্রম বন্ধ তো হয়নি উপরন্তু শ্রমে শিশুদের অংশগ্রহণ আগের চেয়ে অনেকগুণ বেড়েছে। ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ ও ২০২৫ সালের মধ্যে সব ধরনের শিশুশ্রম বন্ধে সরকারের আইন থাকলে দেশের জেলায়-জেলায় দেখা গেছে শিশুদের উদ্বেগজনক পরিস্থিতি। স্কুল-মাদ্রাসাসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ কাজে দিন-দিন শিশুদের ব্যবহার বেড়ে চলেছে। বাংলা ট্রিবিউন প্রতিনিধিদের সরেজমিন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে শিশুশ্রমের উদ্বেগজনক চিত্র।

শিশু হাসাতের হাতে সংসারের হাল

দিনাজপুর থেকে বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিনিধি বিপুল সরকার সানি জানিয়েছেন, হাসাত আলী (১৪) কাজ করে দিনাজপুর সদর উপজেলার ১নং চেহেলগাজী ইউনিয়নের কোম্পানির মোড় এলাকার আজগরের ফার্নিচারের দোকানে। তার কর্মজীবনে হাতে খড়ি গত বছরের ডিসেম্বর মাসে। যে সময় তার বই-খাতা হাতে নিয়ে স্কুলে থাকার কথা, যে সময় থাকার কথা খোলা আকাশের নিচে মুক্ত বিহঙ্গের মত খেলার মাঠে ব্যাট-বল কিংবা সাইকেল নিয়ে, সেই সময় সে হাতুড়ি, বাটাল আর পেরেক হাতে নিয়ে জীবিকার তাগিতে কাজ করে আজগরের দোকানে। অর্থনৈতিক অসচ্ছলতা কেড়ে নিচ্ছে তার শৈশবের দুরন্তপনা।

হাসাত আলী একজন শিশুশ্রমিক। বাবা কবির আলী মারা গেছে যখন তার বয়স ১২ বছরের কোঠায়। মা হেনা এখন বিয়ে করে সংসার বেঁধেছেন অন্য একজনের সঙ্গে। এখন তার বর্তমান শেষ আশ্রয়স্থল নানার বাড়িতে। বাবা মায়ের পরিবর্তে অভিভাবক হয়েছে নানা আর নানী। সকাল ৮টায় শুরু হওয়া কর্মব্যস্ততা চলে রাত পর্যন্ত। কখনও ছুটি মেলে সন্ধ্যায়, কখন বা সন্ধ্যা গড়িয়ে রাতের ৯টা পর্যন্ত। খেলাধুলা কিংবা বই হাতে নেওয়ার এখন ফুসরত মেলে না তার জীবনে। নরম হাতে ধরেছে জীবিকার শক্ত হাল।

সরেজমিনে দেখা যায়, একটি হাতুড়ি আর পেরেক নিয়ে সোফা তৈরির কাজে ব্যস্ত হাসাত আলী। সন্ধ্যার মধ্যে ক্রেতার কাছে হস্তান্তর করতে হবে সোফাটি। তাই কথা বলার সময় নেই তার। তবুও কথা বলার চেষ্টা বৃথা হয়নি। কথা বলেছেন তার কর্মব্যস্ততা আর প্রতিদিনের কাজের সম্পর্কে। হাসাত বলেন, ‘এখানে আমার কাজ করার বয়স বেশি দিন হয়নি। আমি এখানেই আমরা নানির বাড়িতে থাকি। বাবা মারা গেছে শ্বাসকষ্টের কারণে, মায়ের কাছে হয়তো থাকতে পারতাম, সে সুযোগ হচ্ছে না। সংসারে অভাব তো রয়েছেই। তবে এখানে কাজ করে যা পাই তার কিছুটা মন চাইলে মায়ের কাছে দিয়ে আসি।’

এ বয়সেই সোফা তৈরির কাজ করছে

হাসাত আলী জানায়, তার সাপ্তাহিক মজুরি ৩০০ টাকা। এই রুজির কিছু তার নানিকে দিয়ে বাকিটা হাসাত খরচ করে। হাসাতের ভাষ্য, নানি আমার জন্য টাকাটা জমিয়ে রাখে।

পড়াশোনার প্রসঙ্গে হাসাতের মন্তব্য, ‘স্কুলে যেতে তো ইচ্ছা করে, কিন্তু কী করবো মা এখানে ঢুকিয়ে দিয়ে গেছে। মা বলে কাজটা শিখ, দাম আছে। তাছাড়া স্কুল তো অনেক দিন থেকে বন্ধ। বসে থাকলে তো আর পেট চলবে না। যেহেতু কাজ শিখছি, ইচ্ছে আছে এখানে কাজ শিখে দোকান দেবো বড় একটা, জায়গা কিনবো।’

হাসাতের মতো দিনাজপুরের মোহাম্মদ আনারুল ইসলাম (১৬) তার বাবার সঙ্গে গ্রিলের দোকানে কাজ করেন। তার পড়াশোনাও বন্ধ রয়েছে। মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতো আজমির ইসলাম (১৬)। করোনায় প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সংসারে অভাব দূর করতে গ্রিলের দোকানে যোগ দিয়েছে সেও। আনারুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে কাজ করে মাসে বেতন পাই ৫০০ টাকা করে। পড়ালেখা করার ইচ্ছা থাকলেও করার কিছু নেই। পরিবারে বাবা মাসহ একটা বোন আছে।’

শহরের দোকান মালিকদের দাবি, করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অভিভাবকরা সন্তানদের কাজে যুক্ত করে দিচ্ছে। বিশেষ করে মাদক বা খারাপসঙ্গ থেকে রক্ষা করতে কাজে ঠেলে দিচ্ছে। ভাই-ভাই ওয়ার্কশপের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ হাসান বলেন, ‘আমার দোকানে যারা কাজ করছে, তাদের বাবা-মায়েরাই তাদের এখানে নিয়োগ করে গেছে। তাদের কথা হচ্ছে, স্কুল-কলেজ বন্ধ, বসে থাকলে খারাপসঙ্গ ধরবে, নেশা খাওয়া শিখবে। এর চেয়ে হাতের কাজ কিছু শিখুক।’

শিশুশ্রমিক রাখা নিষিদ্ধ, জানে না তারা

ময়মনসিংহ থেকে বাংলা ট্রিবিউন প্রতিনিধি আতাউর রহমান জুয়েল জানিয়েছেন, ময়মনসিংহে দিন-দিন শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ঝরে পড়া শিশুরা যুক্ত হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ ওয়েল্ডিং কারখানা, মোটর গ্যারেজ, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন কাজে। কম খরচে শিশু শ্রমিক পাওয়ায় আইন মানছে না ওয়েল্ডিং কারখানা, মোটর গ্যারেজ, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন কারখানা মালিকরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, ময়মনসিংহ মহানগরীর চেয়ারম্যান হোটেলে গত এক বছর ধরে কাজ করছে জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার কুতিকোড়া গ্রামের ভ্যানচালক ইব্রাহিম মিয়ার তৃতীয় শ্রেণি পড়ুয়া ছেলে ইয়াসিন মিয়া (১২)। প্রতিদিন কাজের বিনিময়ে ইয়াসিনকে দেওয়া হচ্ছে মাত্র ১০০ টাকা।

মোটর গ্যারেজে কাজ করছে ছোট্ট এ শিশু

রেলি মোড়ের জিহাদ মোটর গ্যারেজে কাজ করতে দেখা গেছে কৃষ্টপুর এলাকার কামাল হোসেনের ছেলে রাকিব মিয়াকে (১১)। রাকিব বাঘমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র। গত ৬ মাস ধরে মোটর গ্যারেজে কাজ নিয়েছে সে। রাকিব জানায়, করোনায় স্কুল বন্ধ থাকায় বাবা তাকে গ্যারেজের কাজে লাগিয়েছে। প্রতিদিন তাকে ১০০ টাকা হারে মজুরি দেওয়া হয়। এ থেকে প্রতিদিন ৩০ টাকা খাওয়াতে চলে যায়, বাকি টাকা বাবাকে দিয়ে থাকে। এই দোকানের পাশে আরেকটি গ্যারেজের শিশু শ্রমিক কামরুল (১৪) জানায়, শহরের বেশিরভাগ মোটর গ্যারেজ, হোটেল ও ওয়ার্কশপে তার মতো শিশুরা কাজ করছে। এ বিষয়ে প্রশাসন থেকে তাদের কখনও নিষেধ করা হয়নি। জিহাদ মোটরস গ্যারেজের মালিক জিয়াদ হোসেন জানান, শিশু শ্রমিক রাখা আইনে নিষিদ্ধ এই বিষয়টি তাদের জানা নেই। কখনও প্রশাসনের লোকজন এসে তাদের নিষেধ করেনি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মো. এনামুল হক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘মহানগরী এবং জেলায় শিশুশ্রমিকের একটি জরিপ করে এরপর তাদের পুনর্বাসনের একটি পরিকল্পনা নেওয়া হবে।’

ন্যায্য পারিশ্রমিক থেকেও বঞ্চিত শিশুরা

জামালপুর থেকে বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ দেব জানান, জেলায় শিশুশ্রম আগের যেকোনও সময়ের চেয়ে বেড়েছে। একইসঙ্গে জেলায় শিশুদের উপযুক্ত পারিশ্রমিক থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। জামালপুর জজ কোর্টের অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আইনত নিষিদ্ধ হলেও পরিবারের আর্থিক অসচ্ছলতায় শিশু বয়সে কাজ করতে গিয়ে বেতন বৈষম্য ও শারীরিকভাবে নির্যাতিত হচ্ছে শিশুরা।’

বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার হিসাব মতে, শুধুমাত্র জেলা শহরেই কাজ করছে চার হাজারের বেশি শিশুশ্রমিক। আর জেলার সাত উপজেলা মিলে এ সংখ্যা অর্ধ-লক্ষাধিক। শিশুশ্রম বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের করে তাদের লেখাপড়ার সুযোগ করে দেওয়ার পাশাপাশি পুনর্বাসনের দাবি সবার।

জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুর্শেদা জামান বলেন, ‘দরিদ্রতার কারণে শিশুশ্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকারের শিশুবান্ধব বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে শিশুশ্রম এখন কিছুটা কমে আসছে। এছাড়াও জামালপুরে ছেলে ও মেয়েদের জন্য দুটি পুনর্বাসন কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে।’

স্কুল বন্ধ থাকায় নাটোরে বেড়েছে শিশুশ্রম

বাংলা ট্রিবিউনের নাটোর প্রতিনিধি কামাল মৃধা জানান, স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ থাকায় জেলায় শিশুশ্রম বেড়ে গেছে। সদর উপজেলার, ভাটোদাঁড়া গ্রামের রহমত আলী জানান, তার দুই ছেলে রাশেদ ও শাহেদ স্থানীয় দিঘাপতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করত। করোনাকালে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার ও তার কাজের সুযোগ কমে যাওয়ায় দুই ছেলেই রাজমিস্ত্রির যোগালদার হিসেবে কর্মে যোগ দিয়েছে।

ফ্যান মেরামত করছে ছোট্ট শিশু

বাগাতিপাড়ার তমালতলা বাজারে দেখা যায়, এক শিশু দোকান ঝাড়ু দিচ্ছে। জানতে চাইলে সে জানায়, পরিবারের সমস্যা থাকায় সে দোকানে চাকরি করছে। সিংড়া বাজারের পাশেই রাস্তা দিয়ে ভ্যান চালিয়ে যাচ্ছিল এক শিশু। জানতে চাইলে সে জানায়, তার বাবা না থাকায় পরিবারের প্রয়োজনে ভ্যান চালাচ্ছে সে। সে স্থানীয় স্কুলে ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।

জানতে চাইলে সদর উপজেলার তেলকুপি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন বলেন, ‘করোনার কারণে শিক্ষার্থীরা বাড়িতে বসে অলস সময় কাটাচ্ছে। অনেকেই মোবাইল গেম এমনকি নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে। এমন অবস্থায় অনেক অভিভাবকই সন্তানদের বিভিন্ন কর্মে নিয়োগ করছেন।’

নওপাড়া ওসমানগণি বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসিমা বানু জানান, স্কুল বন্ধ থাকায় অনেক অভিভাবকই অল্প বয়সেই মেয়েদের বিয়ে দিয়ে মূলত তাদেরকে শিশুশ্রমে নিয়োগ করে চলেছেন।

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী জানান, বিভিন্ন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার পাশাপাশি প্রধান শিক্ষকদের মাধ্যমে তিনি অল্প বয়সে বিয়ে হওয়া আর করোনাকালে শিশুশ্রমে যুক্ত হওয়া শিশুদের সংখ্যা জানার চেষ্টা করছেন। এ বিষয়ে কাজ চলমান।

জেলা শিশুবিষয়ক কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘করোনার আগে শিশুশ্রম বন্ধে তারা বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড করতেন। করোনায় সেই সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও এর সঠিক পরিসংখ্যান তার কাছে নেই।’

শিশুশ্রমের প্রসঙ্গে বাংলা ট্রিবিউনকে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান জানিয়েছেন, সরকার শিশুশ্রম বন্ধে কাজ করছে। শিশুশ্রম নিরুৎসাহিত করতে স্কুলগামী শিশুদের নগদ অর্থ, খাবারসহ নানা সুবিধা দিচ্ছে সরকার। সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম বন্ধে শতভাগ সফলতা আসবে বলেও জানান তিনি।

/এটিএস/ /এফআর/
সম্পর্কিত
শিশু সুরক্ষায় সমাজকর্মীর সংখ্যা ৪০ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার: ইউনিসেফ
দেশে শিশুদের উপযোগী কার্টুনের অভাব
রংপুরে ‘মা ও শিশুস্বাস্থ্য তথ্য’ বইয়ের পাইলট প্রকল্প উদ্বোধন
সর্বশেষ খবর
২৫ দিনেও গ্রেফতার হয়নি কেউ, পুলিশ বলছে সিসিটিভির ফুটেজ পায়নি
কুমিল্লা শিক্ষা প্রকৌশল কার্যালয়ে ঠিকাদারকে মারধর২৫ দিনেও গ্রেফতার হয়নি কেউ, পুলিশ বলছে সিসিটিভির ফুটেজ পায়নি
উপজেলা নির্বাচন: অংশ নিতে পারবেন না পৌর এলাকার ভোটার এবং প্রার্থীরা
উপজেলা নির্বাচন: অংশ নিতে পারবেন না পৌর এলাকার ভোটার এবং প্রার্থীরা
ভারতে লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোট শুরু
ভারতে লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোট শুরু
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ