কঠোর লকডাউনে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর দেশের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলো বৃহস্পতিবার থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে চিরচেনা রূপে ফিরেছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে সৈকত।
খোলা হয়েছে সব হোটেল-মোটেল ও রিসোর্ট। খুলেছে রেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে সাগরপাড়ের ঝুপড়ি দোকান, ছাতা-চেয়ারও।
সৈকতের ফটোগ্রাফার এবং ঘোড়ার দৌড়ও থেমে নেই। সমুদ্রসৈকত ছাড়াও চেনা রূপে ফিরেছে বিনোদন কেন্দ্রগুলো।
তবে স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টিতে কিছুটা উদাসীনতা রয়েই যাচ্ছে। যদিও প্রশাসনের পক্ষ তেকে সর্বোচ্চ নজরদারির চেষ্টা চলছে।
সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে সৈকতের লাবনী, সুগন্ধা, কলাতলি, কবিতা চত্বর, ইনানি ও পাটুয়ারটেকসহ ছয় পয়েন্টে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশের একাধিক টিম।
জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, পর্যটন কেন্দ্র খোলা হলেও সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। জেলা প্রশাসন সতর্ক দৃষ্টি রাখছে। পর্যটকদের স্বাস্থ্যবিধি মানা প্রয়োজন।
সামাজিক দূরত্বের পাশাপাশি স্যানিটাইজার এবং সবার মাস্ক পরা জরুরি। আমরা স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবাইকে অনুরোধ করছি।