করোনা পরিস্থিতি উন্নতি ও স্কুল-কলেজ চালু হওয়ায় শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব উদযাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের লক্ষ্যে গঠিত মন্ত্রিপরিষদ কমিটির ষষ্ঠ সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের অনুমোদিত পরিকল্পনার আলোকে বছরব্যাপী নানা আয়োজন বাস্তবায়ন বিষয়ে আলোচনা হয়। অনুষ্ঠান আয়োজনে সরাসরি ও ভার্চুয়াল উভয় প্লাটফর্ম ব্যবহারের ওপর সভায় গুরুত্বারোপ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও কমিটির সভাপতি আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপির সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাকক্ষে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ও গবেষক লে. কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীর প্রতীক এবং এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল।
এছাড়া ভার্চুয়ালভাবে যুক্ত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. কামাল হোসেন, কবি ও লেখক তারিক সুজাত, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব সুভাষ সিংহ রায় প্রমুখ।