ঢাকা চেম্বার বলেছে, বেসরকারি বিনিয়োগের ধারা অব্যাহত রাখতে বিদ্যমান করদাতাদের ওপর নতুন করে করের বোঝা আরোপ না করে রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বিবেচনায় স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ আরও বৃদ্ধি করা উচিত বলে মনে করে সংগঠনটি।
ব্যক্তিশ্রেণির আয়করের ন্যূনতম সীমা তিন লাখ টাকা করায় অর্থমন্ত্রীকে সাধুবাদ জানানো হয়েছে। সর্ব নিম্ন করহার ৫% নির্ধারণ করেছে, যা সত্যি সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য।
সংগঠনটি বলেছে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পুনরুজ্জীবিত করতে সরকার এ অর্থবছরে করপোরেট ট্যাক্স হার হ্রাস করেছে, যা প্রশংসার দাবিদার। বিশেষত, বেসরকারি খাতের নন-লিস্টেড কোম্পানির ২.৫% করপোরেট ট্যাক্স হ্রাস করা হয়েছে। পাশাপাশি, জরিমানাবিহীন ভ্যাট ও ট্যাক্স প্রদানের সময়সীমা বৃদ্ধি করার জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানানো হয়।