‘পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড রিজিওনাল ব্যালেন্স ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিউট (বিপিএমআই) ও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
বিদ্যুৎ সচিব বলেন, ‘ডিজেল চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রাখায় ক্যাপাসিটি পেমেন্টের কোনো প্রভাব পড়ছে না। কায়কাউস দাবি করছেন, আগে বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি উৎপাদন খরচ ছিল ৬ টাকা ১৬ পয়সা। এখন যা কমে দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৬৪ পয়সা। সঙ্গত কারণে বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি উৎপাদন খরচ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে।’
সেমিনারে উৎপাদন কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে সঙ্গে বিতরণ কোম্পানির প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের যৌথ আলোচনায় বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন করে কীভাবে এর বর্ধিত চাহিদা মোকাবিলা করা যায়, প্রত্যেকটি অঞ্চলে কীভাবে মানসম্মত বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যায়, প্রত্যেকটি অঞ্চলে সঞ্চালন অবকাঠামো উন্নয়নসহ সর্বোপরি বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করার বিষয় নিয়ে চারটি সেশনে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
সেমিনারে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি), এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), বিপিএমআই ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)-এর পক্ষ থেকে আলাদা প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। এসব প্রবন্ধে বিদ্যুৎ খাতের সমস্যা উত্তরণের পথ খোঁজা হয়েছে।
দিনব্যাপী সেমিনারে বিদ্যুৎ বিভাগের প্রায় সব সিনিয়র কর্মকর্তা অংশ নেন।