রূপগঞ্জ উপজেলার যাত্রামুড়ায় ‘জোবায়দা টেক্সটাইল’ মিলে রবিবার (২৪ জুলাই) দুপুরে শিশু শ্রমিক সাগর বর্মণের পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যার অভিযোগ ওঠে। ওই ঘটনায় রাতেই একটি মামলা হয়েছে। এতে চারজনকে অভিযুক্ত করা হয়। তার মধ্যে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রবিবার বিকাল ৪টায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় সাগর বর্মণ। তার লাশ এখনও ওই হাসপাতালের মর্গেই রয়েছে।
সোমবার বেলা সাড়ে ১২টায় সাগরের বাবা রতন বর্মণের মোবাইলে ফোন করলে সেটা রিসিভ করেন সাগরের বড় ভাই রিপন বর্মণের স্ত্রী অঞ্জনা রাণী।
তিনি জানান, সাগরের লাশ এখনও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আছে। টাকা জোগাড় হলে ঢাকা থেকে আনার পরই লাশ নেত্রকোনায় দাহ করা হবে।
সাহায্য পাঠাতে চাইলে যোগাযোগ করুন: ০১৯৯২৭১৫০৬৫।
/এআর/এফএস/
আরও পড়ুন-
জঙ্গি তালিকায় নিজের নাম দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন মুন্না
অবশেষে উত্তরা দিয়ে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান শুরু