জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে ভোল্টেজ আপ-ডাউনের কারণে টোল প্লাজার সার্ভার বন্ধ হয়ে যায়। এতে সাময়িকভাবে টোল আদায় বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সেতুর পূর্ব ও পশ্চিম পারে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন তৈরি হয়। এতে দুভোর্গে পড়েন ঢাকা ও উত্তরবঙ্গগামী যাত্রীরা। বেল আড়াইটার পর বিদ্যুতের ভোল্টেজ স্থায়ী হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
ওসি দাউদ হোসেন বলেন, ‘টোল প্লাজার সমস্যার কারণে যানবাহনের কিছু চাপ তৈরি হয়েছিল। তবে যাত্রীদের তেমন কোনও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়নি।’
সেতু রক্ষণাবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বিবিএ) ট্রাফিক কন্ট্রোল ম্যানেজার লে. কমোডর (অব.) আবু জামান বলেন, ‘ভোল্টেজ আপ-ডাউনের কারণে সিএনএফ এজেন্ট কর্তৃক পরিচালিত টোল আদায়ের সার্ভার বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে কিছুক্ষণ টোল আদায় বন্ধ ছিল। তাতে টোল প্লাজার উভয় পাশে যানবাহনের লম্বা লাইন তৈরি হয়। তবে দুপুরে যানবাহনের চাপ কম থাকায় খুব একটা অসুবিধা হয়নি।’ আড়াইটার পর সার্ভারের বিদ্যুৎ সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন কমতে থাকে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন-
রাজশাহীতে ব্লক রেইড সমাপ্ত ঘোষণা
‘যা হওয়ার হয়েছে, এ নিয়ে সালিশ আইন সম্মত না’
/টিআর/