এ কর্মসূচি সম্পর্কে বলা হয়েছে, অগ্নি প্রকল্পের মাধ্যমে ১২ থেকে ১৮ বছরের তিনশ’ কিশোরী সাক্ষরতা, জীবন-দক্ষতা ও গাণিতিক সমস্যা সমাধানে পারঙ্গমতা অর্জন করবে যা তাদের কর্মজীবনের উপযোগী দক্ষতা লাভে সহায়তা করবে। ট্যাব ব্যবহার করে উন্নত পদ্ধতিতে তাদের অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদান করা হবে এবং প্রতি ২০ জন কিশোরীর জন্য একজন সহায়ক টিউটর দায়িত্ব পালন করবেন।
সেভ দ্য চিলড্রেনের কর্মকর্তারা জানান, স্কুল থেকে ঝরে পড়া কিশোরী এবং যারা কখনও স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পায়নি তারা এই প্রকল্পের মাধ্যমে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা ও দক্ষতা লাভের সুযোগ পাবে।
জানা গেছে, অস্ট্রেলিয়া সরকারের সহযোগিতায় এ প্রকল্পের কার্যক্রম এ বছরের এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে। তবে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় গত বুধবার।
মেয়েদের অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টদের বিশ্বাস।