বৃহস্পতিবার র্যাব-৬ কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে সিপিসি-১ লে. কমান্ডার এএমএম জাহিদুল কবীর বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আল আমিন বাহিনীর অবস্থান জানতে পেরে র্যাব সদস্যরা অভিযান পরিচালনা করে। শিবসা নদীর মারকির বাওনের খাল এলাকায় দস্যু বাহিনী অবস্থান করছিল। র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে দস্যুরা গুলি ছুড়তে শুরু করে। র্যাবও তখন পাল্টা গুলি ছোড়া শুরু করলে দস্যু বাহিনী স্থান বদলাতে শুরু করে। একসময় তারা সুন্দরবনের গহিনে পালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে অজ্ঞাত একজনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া ২৩ জন জিম্মি জেলে, একটি একনলা বন্দুক, রিভলবার ও গুলি উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার করা জেলে কয়রা উপজেলার সাহেব আলী জানান, ১৮ দিন তিনি আল আমিন বাহিনীর হাতে বন্দি ছিলেন। এ সময় তাকে চরম নির্যাতন করা হয়। র্যাব তাদের উদ্ধার করে নিয়ে আসে। মুক্তিপণ বাবদ তিনি ২০ হাজার টাকা দিয়েছেন আল আমিন বাহিনীকে।