ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, ‘ধর্ষণের শিকার দুই কিশোরীর মধ্যে একজন জলসা মার্কেটে চাকরি করতো। একই মার্কেটের পঞ্চম তলার জয়ন্তী বোরকা হাউসের মালিক রাশেদ ওই কিশোরীকে তার দোকানে কাজ করার জন্য একজন কর্মচারী লাগবে বললে রবিবার দুপুর ২টার দিকে সে তার এক বান্ধবীকে সেখানে যায়। পরে দোকানের একজনের মোবাইল হারিয়ে গেছে অভিযোগ এনে তাদের আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ করার নাম করে দুই কিশোরীকে মার্কেটের নবম তলার ছাদে নিয়ে যায় তারা। এরপর আটজন পালাক্রমে দুই কিশোরীকে ধর্ষণ করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানার টহল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জড়িত আট জনের মধ্যে ছয় জনকে গ্রেফতার করে। অপর দুইজনকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’