এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা মানিকগঞ্জ সদর থানার এসআই মানবেন্দ্র সরকার জানান, নিখোঁজ স্কুলছাত্রকে উদ্ধারে চেষ্টা চলছে। আশরাফুল যে মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতো সেটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
সাধারন ডায়েরিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ৬ আগস্ট বিকালে আশরাফুল প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার সময় বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু যে শিক্ষকের কাছে তার প্রাইভেট পড়ার কথা ছিল ঘটনার দিন ওই শিক্ষক প্রাইভেট পড়াননি। এরপর থেকে আশরাফুলকে পাওয়া যাচ্ছে না।
তিনি জানান, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে শিবালয় উপজেলার তেওতা থেকে তিন যুবককে গত ৩০ আগস্ট জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। পরবর্তীতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।