রাঙামাটির পুলিশ সুপার আলমগীর কবির বলেন, ‘আমরা জেনেছি, ওই এলাকায় সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন মূল পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির দু’টি পক্ষের মধ্যে ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটেছে। সেখানে তিনটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেছেন স্থানীয়রা। তিনটি লাশই জনসংহতি সমিতি সদস্যদের বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে। সেখানে পৌঁছতে সময় লাগবে।’
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির উপজেলা, জেলা এবং কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করেও তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি।