অরুণ কুমার গাইন জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিন হাজার আট পরীক্ষার্থী চার হাজার ১৫৬টি খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করে। ফেল করা চার শিক্ষার্থী পুনঃনিরীক্ষণে পাস করেছে। গ্রেড পরিবর্তন হয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৩ জন। এতে পাসের হার এবং জিপিএ-৫ দুটোই বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি আরও জানান, গত ৩১ ডিসেম্বর জেএসসি পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হয়। এই শিক্ষা বোর্ডে জেএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৯৭ দশমিক ৫ শতাংশ। ওই ফলাফলে জিপিএ-৫ পেয়েছিল চার হাজার ৯৪৮ জন শিক্ষার্থী।