লিয়াকত আলী বলেন, ‘আটকদের মধ্যে কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্পের চার জন এবং জামতলি ক্যাম্পের একজন রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর আগের দিন ওই এলাকায় থেকে আরও ১৭ জনকে অবৈধভাবে মালয়েশিয়াগামীকে আটক করা হয়েছিল। তাদের স্ব-স্ব ক্যাম্পে পাঠানো হয়েছে। এই পাচারের সঙ্গে জড়িত দালালদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।’
প্রসঙ্গত, গত ১১ ফেব্রুয়ারি অবৈধভাবে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় ১৩৮ যাত্রী নিয়ে একটি ট্রলার সেন্টমার্টিনের দক্ষিণে পাথরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে পানিতে ডুবে যায়। এ পর্যন্ত ওই ট্রলারের ২১ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও জীবিত উদ্ধার করা হয় ৭৩ জনকে। এ ঘটনায় ১৯ জন দালালকে অভিযুক্ত করে থানায় মামলা করেছে কোস্টগার্ড। ডুবে যাওয়া ট্রলাটি যাত্রী নিয়ে নোয়াখালীপাড়ার নৌঘাট এলাকা দিয়ে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে যাত্রা করছিল।