কক্সবাজারের ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়ন প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কক্সবাজারের শেখ কামাল স্টেডিয়ামকে আধুনিকায়ন করা হবে। বর্তমানে কক্সবাজারের রামুতে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে।’
দেশে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ জনসংখ্যাই তরুণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নে তরুণদের গুরুত্ব দিতে হবে। তরুণরাই আগামী বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারে। তরুণদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য জাতীয় যুব সম্মেলন একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম।’
এ সময় জাগো ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক করভি রাকসান্দের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন– বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ শারহান নাসের তন্ময়, কন্টেন্ট নির্মাতা ও ভিডিও ব্লগার ডিয়ার অ্যালেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের ডেপুটি হাই কমিশনার কানবার হোসেন বর, বিজিএমইএ’র প্রেসিডেন্ট রুবানা হক প্রমুখ।
এ বছর এ সম্মেলনে সারাদেশ থেকে ৬শ' তরুণ অংশ নিচ্ছেন। সম্মেলনে ৩০টিরও বেশি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম দিনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অনুষ্ঠানের সূচনা ও মিশনের সুযোগ নিয়ে আলোচনা করা হয়। সম্মেলনের দ্বিতীয় ও পরের দিনগুলো জ্ঞান বিনিময়, দল গঠনের প্রয়োজনীয়তা ও তথ্যবহুল কর্মশালা দিয়ে সাজানো হয়েছে।