পিপি ফরিদুল বলেন, আত্মসমর্পণকারী ১০২ জন ইয়াবা কারবারিদের মধ্যে ৯৭ জনকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় আদালতের বিচারক তাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের নির্দেশ দেন। এছাড়া আত্মসমর্পণকারী ১০২ জন ইয়াবা কারবারির মধ্যে মোহাম্মদ রাসেল নামের এক আসামির জেল হাজতে মৃত্যু হয়েছে। অপর চার জন অসুস্থতার কারণে আদালতে উপস্থিত হতে পারেনি।
আদালতে অনুপস্থিত থাকা চার আসামির বিষয়ে বিচারিক হাকিম পরবর্তীতে চার্জ গঠনের ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের এ আইনজীবী।
মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন সাবেক পিপি শামীম আরা স্বপ্না, মো. জাহাঙ্গীর আলম ও মো. মহিউদ্দিন।
গত বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেন তালিকাভুক্ত ১০২ জন ইয়াবা কারবারি। পরে পুলিশ বাদী হয়ে মাদক ও অস্ত্র আইনে তাদের বিরুদ্ধে ২টি মামলা দায়ের করে।