এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘পাথর-বালু সরকারের সম্পদ, খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্পদ। এসব তুলতে চাইলে তাদের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। তেঁতুলিয়ার মানুষ আর কতদিন পাথর উত্তোলন করবে, পাথর ভাঙা ও বালু উত্তোলনের কাজ করবে। এসব থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। অন্যদিকে চিন্তা করতে হবে। ইতোমধ্যেই এই এলাকার প্রাকৃতিক পরিবেশের অনেক ক্ষতি করে ফেলেছি আমরা। আমরা অন্য কর্মসংস্থানের বিষয় নিয়ে ভাবছি।’
তিনি বলেন, ‘একসময় তেঁতুলিয়া গোচারণভূমি হিসেবে পতিত থাকতো। আগে কিছুই ছিল না। এখন চা চাষসহ নানা ফল ও ফসলে সবুজায়ন হয়েছে। চা কারখানাসহ বিভিন্ন শিল্প-কারখানা স্থাপন করা হচ্ছে। পঞ্চগড় থেকে বাংলাবান্ধা পর্যন্ত রেললাইন নিয়ে আসছি। ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। অন্যদিকে চিন্তা করতে হবে।’
এ সময় পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাঈমুল হাছান, তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাসুদুল হক, তেঁতুলিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইয়াছিন আলী মন্ডল, স্থানীয় চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।