ডা. রাশেদুর রহমান আরও জানান, ঢাকায় গিয়ে প্রথমে তিনি নিজের বাসায় উঠবেন। পরে তিনি আইইডিসিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করে করোনা সংক্রান্ত পরীক্ষা করবেন।
স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে আখাউড়া স্থলবন্দরে যাতায়াতকারী যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নো-ম্যান্সল্যান্ডে মেডিক্যাল অফিসারের নেতৃত্বে একটি টিম কাজ করে। তবে নিজেদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাস্ক ছাড়া কোনও সামগ্রী ছিলো না চিকিৎসকদের জন্য। অসুস্থবোধ করা ওই চিকিৎসক স্থলবন্দরে বেশ কয়েক দিন যাবত দায়িত্ব পালন করছিলেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তার রেইনা জানান, আমি শুনেছে ওই চিকিৎসক জ্বর, সর্দি, কাশি ও গলা ব্যথায় ভুগছিলেন। তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আইইডিসিআরের পরীক্ষার প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত এই মুহূর্তে কিছু বলা যাবেনা। অমরা প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করবো।