তিনি জানান, এই ল্যাবরেটরি পরিচালনার জন্য হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের কয়েকজনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ল্যাবরেটরি স্থাপন ও কর্মী প্রশিক্ষণের পর এ মাসের শেষ দিকে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের পরীক্ষা শুরু করা যাবে।
মজিবুর রহমান জানান, করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আইসিইউ প্রয়োজন; যা এই হাসপাতালে নেই। হাসপাতালে আইসিইউ স্থাপনের জন্য একটি এবিজি মেশিন সংগ্রহ করতে হবে। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদফতরকে জানানো হয়েছে। অল্পদিনের মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতর এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
হাসপাতালটির পরিচালক আরও বলেন, 'এই ল্যাবরেটরি ও আইসিইউ স্থাপিত হলে কুমিল্লার ৬০ লাখ লোক ও আশপাশের আরও ৫ জেলার মানুষ উপকৃত হবে।'
এ ব্যপারে বিএমএ, কুমিল্লার সাধারণ সম্পাদক ডা. আতাউর রহমান জসিম বলেন, '৫শ’ বেডের কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একটি আইসিইউ ওয়ার্ড থাকা দরকার।' যেখানে অন্তত ৫০টি আইসিইউ বেড থাকবে। অবিলম্বে আইসিইউ ওয়ার্ড স্থাপনের আবেদন জানান তিনি।