ইউএনও তাপ্তি চাকমা জানান, ছুটিতে থাকা অবস্থায় ঢাকায় করোনা আক্রান্ত ভাইকে দেখতে গিয়ে তিনি আক্রান্ত হন। প্রতিদিনই তিনি হোমনায় অফিস করে আবার ঢাকায় ফিরে যেতেন। নাজমুন নাহার বেশ কিছুদিন ছুটিতে ছিলেন। তার স্বামী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। বর্তমানে তারা সবাই করোনায় আক্রান্ত। নাজমুন নাহার ২০১০ সালে হোমনায় চাকরিতে যোগ দেন।
তার মৃত্যুতে স্থানীয় সংসদ সদস্য সেলিমা আহমাদ মেরী, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেহানা মজিদ, ইউএনও তাপ্তি চাকমা, ভাইস চেয়ারম্যান মহসীন সরকার ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আক্তার রীনাসতহ উপজেলা পািরষদের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।