বৃহস্পতিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রেলমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সম্প্রতি পদ্মাসেতুর রেল লাইনের কাজে আপত্তি দেয় পদ্মাসেতু কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে সরেজমিনে পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী ও পরিকল্পনা মন্ত্রী।
জানা যায়, সেতুর দুই প্রান্তে রাস্তার ওপর দিয়ে টানা হচ্ছে রেললাইন। কিন্তু লাইনের উচ্চতা এত কম যে নিচের হেডরুম দিয়ে বেশি উচ্চতার যানবাহন সেতুতে ওঠানামা করতে না পারার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
পদ্মাসেতুর প্রকল্প পরিচালক (পিডি) শফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা চিঠি দিয়েছিলাম। এখন আলোচনা করে এর সমাধান করা হচ্ছে।
পদ্মাসেতু রেল প্রকল্পের মাওয়া কনস্ট্রাকশনের প্রজেক্টর বিগ্রেডিয়ার আহমেদ জামিল ইসলাম বলেন, প্র্যাকটিকাল সল্যুশনের দিকে যাচ্ছি না। বাংলাদেশ ব্রিজ কর্তৃপক্ষের ভার্টিক্যাল হেডরুম ৫.৭ মিটার রাখার জন্য বলেছে। যা পদ্মাসেতুর অংশে ৫.৭ মিটারের বেশি আছে। হরাইজন্টাল স্ট্যান্ডার্ড যতটুকু থাকার দরকার ততটুকু আছে। পদ্মাসেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই এসব বিষয় সমাধানের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
পরিদর্শনকালে পদ্মাসেতুর প্রকৌশলীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।