শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরদার মোস্তফা শাহিন বলেন, ‘শরণখোলার বগি এলাকায় বেশি জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত পানি অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের একটা অংশ ধসে যাওয়ার ঘটনা সড়ক ও জনপথ বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে।’
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. খালেদ কনক জানান, দুই দিনের টানা বর্ষণে জেলার বিভিন্ন এলাকার রাস্তাঘাট, পুকুর তলিয়ে গেছে। তবে প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর পাওয়া যায়নি। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাদের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মোংলা বন্দরের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দীন জানান, বৃষ্টির কারণে বন্দরে পণ্য ওঠানামা বন্ধ থাকলেও অন্য সব কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। এ ধরনের নিম্নচাপের ফলে সাধারণত ভারি বর্ষণ হয়ে থাকে।
জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ জানান, দুই দিনের টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখনও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। শুক্রবার বিকালে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির একটি জরুরি সভা ডাকা হয়েছে। এই সভার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।