জুয়েল বেতাগী উপজেলার হেসনাবাদ ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামের মো.আবদুর রহমানের ছেলে। সে এ মামলার তিন নম্বর আসামি।
এ বিষয়ে বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক বলেন,জুয়েলকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হবে।
প্রসঙ্গত, উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষিকা তার স্বামী ভারতীয় নাগরিক পূর্ব মেদেনীপুর জেলার নন্দী গ্রাম থানার বাসিন্দার সঙ্গে ১৭ আগস্ট দুপুর আড়াইটায় স্কুল ছুটির পর বিদ্যালয়ের বারান্দায় কথা বলছিল। তাদের কথা বলতে দেখে স্থানীয় কয়েক যুবক সন্দেহ পোষণ করে জড়ো হয়। তারা স্কুলের মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে শিক্ষিকা প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেয়। পরে ওই ৬-৭ যুবক তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে তার স্বামীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে পরিচয় জানতে চায়। শিক্ষিকার স্বামীর পরিচয় জেনে তার একটি কক্ষে তাকে আটকে রাখে। পরে অন্য একটি কক্ষে শিক্ষিকাকে গণধর্ষণ করে যুবকরা চলে যায়।
/এসটি/