অভিযুক্ত অপহরণকারী হাসান ঘরামী একই এলাকার শাহানাজ ঘরামীর ছেলে।
অপহৃতের বাবা জানান, হাসু দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে উত্ত্যক্ত করে আসছিলো। তবে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে হাসু বিয়ের জন্য প্রস্তাব দেয়। তাতেও সাড়া না দিলে হাসু ও তার সহযোগীরা তার মেয়েকে তুলে নিয়ে যায়। পরে বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও মেয়ের সন্ধান না পেয়ে তিনি স্থানীয় চৌকিদার ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে হাসুর অভিভাবকদের জানিয়ে মেয়েকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানান। তবে শনিবার (২৪ আগস্ট) পর্যন্ত ওই ছাত্রীর হদিস মেলেনি।
এ ঘটনায় শনিবার সকালে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে বাটামারা সেলিমপুর পুলিশ ক্যাম্পে অভিযোগ দায়ের করেন। তবে পুিলশের পক্ষ তেকে যথাযথ সহায়তা মেলেনি বলে জানিয়েছেন ছাত্রীর বাবা।
সেলিমপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এএসআই আক্তার হোসেন জানান, ওই ছাত্রীর বাবাকে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য থানায় মামলা দায়েরের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
মুলাদী থানার ওসি জিয়াউল আহসান জানান, অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অপহৃত ছাত্রীকে উদ্ধারে অভিযান শুরু করবো।