যোদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার এবং জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হারুন অর রশিদ দুলাল জানান, ৮ ডিসেম্বর সকালে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীকে দেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে অভিনন্দন জানায়। এ সময় তারা নিশ্চিত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত হয়ে গেছে। একদিকে বিজয়ের আনন্দ অন্যদিকে স্বজনদের হারানোর বেদনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষকে বিচলিত করেছিল। তারপরও সেদিন বিজয়ের আনন্দে মেতে ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ।
৮ ডিসেম্বর সকালে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রবেশের পর ওইদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন মুক্তিযুদ্ধের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলীয় কাউন্সিলের চেয়ারম্যান জহুর আহমেদ চৌধুরী।
এদিকে, দিনটি পালনে প্রতি বছরের মতো বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন র্যালি, আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি পালন করছে।
আরও পড়ুন:
চাঁদপুর মুক্ত দিবস আজ
/বিটি/