জানা যায়, দুপুর ১২টায় জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় চিকিৎসক নেতৃবৃন্দ সার্কিট হাউজের দোতলায় বৈঠকে বসেন। দুপুর দেড়টায় বৈঠক থেকে বের হয়ে আসেন সবাই।
ওএসডি হওয়া এডিসি শেখ মুর্শিদুল ইসলাম বলেন, ‘যখন ঘটনা অতিরঞ্জিত হয়েছে তখন আমরা চিনতে পেরেছি, কিন্তু তখন বিষয়টি আমাদের কন্ট্রোলে ছিল না। যাই হোক এখন আমরা একে অপরকে চিনেছি, জেনেছি, বুঝেছি। একে অপরকে চিনতে না পারায় ঘটনাটি ঘটেছে। এখন আমরা লক্ষ্মীপুরের উন্নয়নের স্বার্থে ৪ তারিখের ঘটনা ভুলে গেছি।’
প্রসঙ্গত, গত ৪ ডিসেম্বর জেলা প্রশাসন কর্তৃক পরিচালিত শহরের কাকলি স্কুলের প্রবেশ পথে আগে পরে যাওয়াকে কেন্দ্র করে সাবেক ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. সালাহ উদ্দিন শরীফকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরের দিন বুধবার জামিন পান সাবেক সিভিল সার্জন।
এসব ঘটনায় এডিসি শেখ মুর্শিদুল ইসলাম ও ভ্রাম্যামাণ আদালত পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নুরজ্জামানকে তলব করেন হাইকোর্ট। এ ঘটনায় এডিসিকে ওএসডি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রাণালয়ে পদায়ন করা হয়।