ইসমাইল হোসেন জানান,বন্দরটিলা কাঁচাবাজার ও ইপিজেড এলাকায় অভিযান চালানো হয়। ওজনে কম দেওয়ার অপরাধে বনফুল কোম্পানির ইপিজেড শাখাকে ১৫ হাজার, সিজল কোম্পানির একটি শাখাকে ১৫ হাজার এবং পচা-বাসি খাবার সংরক্ষণ ও ওজনে কম দেওয়ার অপরাধে ফুলকলি কোম্পানির বন্দরটিলা শাখাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ইসমাইল হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এছাড়া নিষিদ্ধ ঘোষিত পণ্য সরিয়ে না নেওয়ায় চারটি মুদি দোকানকেও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এগুলোর মধ্যে দুটি দোকানে আমরা নিষিদ্ধ ঘোষিত মোল্লা সল্ট লবণ, একটি দোকানে বাঘাবাড়ি স্পেশাল ঘি এবং অপর দোকানে এসিআইয়ের পিউর সল্ট লবণ পেয়েছি।’