সভায় আরও উপস্থিত আছেন—পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের প্রতিনিধি ও চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য গৌতম চাকমা, রাঙামাটি সার্কেল চিফ চাকমা রাজা ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়, খাগড়াছড়ির মং সার্কেল চিফ সাচিং প্রু চৌধুরী, বান্দরবান বোমাং সার্কেল উ চ প্রু চৌধুরী, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী। ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন সচিব আলী সনসুর ও রেজিস্ট্রার সাহাব উদ্দিন।
এর আগে গত ১৯ মার্চ কমিশনের চতুর্থ সভা রাঙামাটি সার্কিট হাউজে আনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় কী ধরনের বিরোধ কীভাবে সমাধন করা যায়, ভূমি কমিশন আইনের বিধিমালার অগ্রগতি, চাকমা সার্কেলের পক্ষ থেলে স্ব স্ব উদ্যোগে গবেষণা চালানো প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
ভূমি কমিশন বিরোধপূর্ণ ভূমির দরখাস্ত আহ্বান করলে দুই দফায় কমিশনে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলা থেকে তিন হাজার ৯৩৩টি আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে খাগড়াছড়ি জেলায় দুই হাজার ৮৩৯টি, রাঙামাটি জেলায় ৭৬৯টি ও বান্দরবান জেলায় ৩২৫টি আবেদন পত্র জমা পড়ে।